ক্ষেতলাল (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় খারিতা গ্রামের প্রেমিক যুগল একযোগে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। এ ঘটনায় প্রেমিক মুরাদ শেখ (১৮) গতকাল সোমবার (৮ এপ্রিল) ভোরের দিকে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। আর সোমবার দিবাগত রাত রাত আড়াইটায় প্রেমিকা তাজমিন আক্তার (১৬) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
মুরাদ শেখ উপজেলার খাঁড়িতা গ্রামের দোলন শেখের ছেলে। তিনি পার্শ্ববর্তী বড়তারা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবারে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। আর তাজমিন আক্তার একই গ্রামের তোজাম খাঁর মেয়ে এবং বাঁকিলা উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মুরাদ শেখের সঙ্গে একই গ্রামের তাজমিন আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু দুই পরিবারের কেউই এ সম্পর্ক মেনে নেয়নি। একপর্যায়ে মুরাদকে তাঁর পরিবার মালয়েশিয়ায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ২১ এপ্রিল তাঁর ফ্লাইট ছিল। তাই ধারণা করা হচ্ছে, পরিবারের অনড় অবস্থানে হতাশ হয়ে তারা দুজনে পরিকল্পনা করে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, ৪ এপ্রিল তারা নিজ নিজ বাড়িতে বিষপান করে। পরে তাদের উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর তারা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে।
গত রোববার (৭ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টার দিকে আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে মুরাদকে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোর ৫টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ওই রাতেই তাজমিন আক্তারও অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকেও বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় (৯ এপ্রিল) রাত আড়াইটায় তাজমিনের মৃত্যু হয়।
মুরাদের বাবা দোলন শেখ বলেন, ‘ছেলে বেকার, চাকরিবাকরি কিছু করে না। এ জন্য আমরা কেউই বিয়েতে রাজি ছিলাম না। ওর জন্য পাসপোর্ট ভিসা রেডি করা ছিল। কিন্তু বিদেশ যাওয়ার জন্য চাপ ছিল না।’
এ ব্যাপারে ক্ষেতলাল থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘মুরাদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাজমিনের মৃত্যুর বিষয়টিও শুনেছি। মুরাদের মৃত্যুর বিষয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।’
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় খারিতা গ্রামের প্রেমিক যুগল একযোগে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। এ ঘটনায় প্রেমিক মুরাদ শেখ (১৮) গতকাল সোমবার (৮ এপ্রিল) ভোরের দিকে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। আর সোমবার দিবাগত রাত রাত আড়াইটায় প্রেমিকা তাজমিন আক্তার (১৬) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
মুরাদ শেখ উপজেলার খাঁড়িতা গ্রামের দোলন শেখের ছেলে। তিনি পার্শ্ববর্তী বড়তারা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবারে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। আর তাজমিন আক্তার একই গ্রামের তোজাম খাঁর মেয়ে এবং বাঁকিলা উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মুরাদ শেখের সঙ্গে একই গ্রামের তাজমিন আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু দুই পরিবারের কেউই এ সম্পর্ক মেনে নেয়নি। একপর্যায়ে মুরাদকে তাঁর পরিবার মালয়েশিয়ায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ২১ এপ্রিল তাঁর ফ্লাইট ছিল। তাই ধারণা করা হচ্ছে, পরিবারের অনড় অবস্থানে হতাশ হয়ে তারা দুজনে পরিকল্পনা করে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, ৪ এপ্রিল তারা নিজ নিজ বাড়িতে বিষপান করে। পরে তাদের উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর তারা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে।
গত রোববার (৭ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টার দিকে আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে মুরাদকে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোর ৫টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ওই রাতেই তাজমিন আক্তারও অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকেও বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় (৯ এপ্রিল) রাত আড়াইটায় তাজমিনের মৃত্যু হয়।
মুরাদের বাবা দোলন শেখ বলেন, ‘ছেলে বেকার, চাকরিবাকরি কিছু করে না। এ জন্য আমরা কেউই বিয়েতে রাজি ছিলাম না। ওর জন্য পাসপোর্ট ভিসা রেডি করা ছিল। কিন্তু বিদেশ যাওয়ার জন্য চাপ ছিল না।’
এ ব্যাপারে ক্ষেতলাল থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘মুরাদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাজমিনের মৃত্যুর বিষয়টিও শুনেছি। মুরাদের মৃত্যুর বিষয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে