নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বগুড়ায় গিয়ে দুই ব্যক্তিকে অপহরণ ও মুক্তিপণ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক হওয়া রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) পাঁচ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারা কোনো অভিযানে যায়নি। কাউকে জানিয়েও যায়নি। তারা নিজের ইচ্ছায় গিয়েছে। সেখানে আটক হয়েছে। সেখানে তাদের নামে মামলা হয়েছে। বিকেলে আমি তাদের সাময়িক বরখাস্ত করেছি। এখন তদন্ত হবে। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া এই পাঁচ পুলিশ সদস্য হলেন আরএমপির গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) উপপরিদর্শক (এসআই) শাহিন মোহাম্মদ অনু ইসলাম, কনস্টেবল রিপন মিয়া, আবুল কালাম আজাদ, মাহবুব আলম ও বাশির আলী। এ ছাড়া তাঁদের সঙ্গে মেহেদী হাসান নামের এক মাইক্রোবাসচালককেও আটক করা হয়েছে। তাঁর মাইক্রোবাসে সবাই বগুড়া যান।
নগর ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইব্রাহিম খলিল জানিয়েছেন, ওই পাঁচ পুলিশের সবাই আরএমপির ডিবিতে কর্মরত। তিনি বলেন, ‘গত রাতে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিসে ছিলাম। তাঁরা আমাকে কিছু জানিয়ে বগুড়া যাননি। কেন গিয়েছেন, তাঁরাই ভালো বলতে পারবেন।’
উল্লেখ্য, বগুড়ার কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার পুলিশ সদস্যরা গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের বীরগ্রাম এলাকা থেকে পাঁচজনকে আটক করেন। সেই সঙ্গে তাঁদের বহনকারী মাইক্রোবাসের চালককেও আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে নগদ ২ লাখ টাকা ও পুলিশের একটি ওয়াকিটকি জব্দ করা হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা জানিয়েছেন, পুলিশের এই পাঁচ সদস্য গতকাল বগুড়ার ধুনট উপজেলায় গিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগে দীঘরকান্দি গ্রামের রাব্বী ও জাহাঙ্গীর নামের দুই ব্যক্তিকে আটক করে মাইক্রোবাসে তোলেন। পরে শেরপুর উপজেলার মির্জাপুরে গাড়ি থামিয়ে তাঁদের কাছে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। দর-কষাকষি করে নগদ ২ লাখ ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আরও ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেন।
বগুড়া জেলা পুলিশ ঘটনাটি জানতে পেরে শেরপুর ও শাজাহানপুর থানা এলাকায় মাইক্রোবাসটি আটক করার চেষ্টা করে। পরে হাইওয়ে পুলিশের সহযোগিতায় শাজাহানপুর থানার বীরগ্রাম এলাকায় গাড়িটি আটক করা হয়। এতে থাকা পাঁচজন নিজেদের আরএমপির গোয়েন্দা শাখার সদস্য পরিচয় দেন। পরে তাঁদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়, তাঁরা কাউকে না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে বগুড়ায় এসেছিলেন।
পুলিশ বলছে, আরএমপির ডিবিতে আবদুল ওয়াহাব নামের একজন পুলিশ সদস্য কর্মরত রয়েছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বগুড়ার ধুনটে। তিনি ছুটি নিয়ে দুই দিন আগে বাড়িতে গিয়েছেন। তাঁর দেওয়া তথ্যমতে রাজশাহী থেকে পাঁচজন ধুনটে যান বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে।
বগুড়ায় গিয়ে দুই ব্যক্তিকে অপহরণ ও মুক্তিপণ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক হওয়া রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) পাঁচ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারা কোনো অভিযানে যায়নি। কাউকে জানিয়েও যায়নি। তারা নিজের ইচ্ছায় গিয়েছে। সেখানে আটক হয়েছে। সেখানে তাদের নামে মামলা হয়েছে। বিকেলে আমি তাদের সাময়িক বরখাস্ত করেছি। এখন তদন্ত হবে। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া এই পাঁচ পুলিশ সদস্য হলেন আরএমপির গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) উপপরিদর্শক (এসআই) শাহিন মোহাম্মদ অনু ইসলাম, কনস্টেবল রিপন মিয়া, আবুল কালাম আজাদ, মাহবুব আলম ও বাশির আলী। এ ছাড়া তাঁদের সঙ্গে মেহেদী হাসান নামের এক মাইক্রোবাসচালককেও আটক করা হয়েছে। তাঁর মাইক্রোবাসে সবাই বগুড়া যান।
নগর ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইব্রাহিম খলিল জানিয়েছেন, ওই পাঁচ পুলিশের সবাই আরএমপির ডিবিতে কর্মরত। তিনি বলেন, ‘গত রাতে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিসে ছিলাম। তাঁরা আমাকে কিছু জানিয়ে বগুড়া যাননি। কেন গিয়েছেন, তাঁরাই ভালো বলতে পারবেন।’
উল্লেখ্য, বগুড়ার কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার পুলিশ সদস্যরা গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের বীরগ্রাম এলাকা থেকে পাঁচজনকে আটক করেন। সেই সঙ্গে তাঁদের বহনকারী মাইক্রোবাসের চালককেও আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে নগদ ২ লাখ টাকা ও পুলিশের একটি ওয়াকিটকি জব্দ করা হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা জানিয়েছেন, পুলিশের এই পাঁচ সদস্য গতকাল বগুড়ার ধুনট উপজেলায় গিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগে দীঘরকান্দি গ্রামের রাব্বী ও জাহাঙ্গীর নামের দুই ব্যক্তিকে আটক করে মাইক্রোবাসে তোলেন। পরে শেরপুর উপজেলার মির্জাপুরে গাড়ি থামিয়ে তাঁদের কাছে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। দর-কষাকষি করে নগদ ২ লাখ ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আরও ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেন।
বগুড়া জেলা পুলিশ ঘটনাটি জানতে পেরে শেরপুর ও শাজাহানপুর থানা এলাকায় মাইক্রোবাসটি আটক করার চেষ্টা করে। পরে হাইওয়ে পুলিশের সহযোগিতায় শাজাহানপুর থানার বীরগ্রাম এলাকায় গাড়িটি আটক করা হয়। এতে থাকা পাঁচজন নিজেদের আরএমপির গোয়েন্দা শাখার সদস্য পরিচয় দেন। পরে তাঁদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়, তাঁরা কাউকে না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে বগুড়ায় এসেছিলেন।
পুলিশ বলছে, আরএমপির ডিবিতে আবদুল ওয়াহাব নামের একজন পুলিশ সদস্য কর্মরত রয়েছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বগুড়ার ধুনটে। তিনি ছুটি নিয়ে দুই দিন আগে বাড়িতে গিয়েছেন। তাঁর দেওয়া তথ্যমতে রাজশাহী থেকে পাঁচজন ধুনটে যান বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে