জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের অর্থোপেডিক চিকিৎসক আতাউল হকের বিরুদ্ধে অপচিকিৎসার অভিযোগ তুলে পঙ্গুত্ববরণকারী ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত আবু হায়াত (৩৫) নামের এক যুবক ক্ষতিপূরণ ও বিচার দাবি করেছেন। আজ শুক্রবার সকালে জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
ভুক্তভোগী আবু হায়াত জয়পুরহাট সদর উপজেলার দোগাছি গ্রামের আবু বক্করের ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে তাঁর স্ত্রী মুক্তি বেগম, প্রতিবেশী রুম্মান হোসেন ও আমজাদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে আবু হায়াত বলেন, ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর একটি দুর্ঘটনায় তাঁর ডান পায়ের হাড় ভেঙে যায়। ওই দিন তিনি চিকিৎসার জন্য জয়পুরহাট শহরের একটি বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে যান এবং সেখানে ডা. আতাউল হকের কাছে দেড় লাখ টাকা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করেন। এরপর থেকে নিয়মিত চিকিৎসা নিলেও তাঁর ক্ষতস্থানে পচন ধরতে থাকে। যা একপর্যায়ে হাড় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে এবং ঘায়ের সৃষ্টি হয়।
এরপরও ডা. আতাউল হক তাঁকে চিকিৎসা দিতে থাকেন। কিন্তু তাঁর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। একপর্যায়ে তাঁকে ঢাকায় গিয়ে উন্নত চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে তখন পর্যন্ত তাঁর প্রায় দুই লাখ টাকা খরচ হয়ে যায়। যে জন্য তিনি তাঁর সহায়-সম্পত্তি বিক্রি করেন এবং নিঃস্ব হয়ে পড়েন। ঢাকায় উন্নত চিকিৎসা নেওয়ার জন্য তাঁর হাতে পর্যাপ্ত টাকা ছিল না। তাই তিনি ডা. আতাউল হকের বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণসহ বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এ বিষয়ে ডা. আতাউল হকের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। যে কারণে তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
জয়পুরহাটের অর্থোপেডিক চিকিৎসক আতাউল হকের বিরুদ্ধে অপচিকিৎসার অভিযোগ তুলে পঙ্গুত্ববরণকারী ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত আবু হায়াত (৩৫) নামের এক যুবক ক্ষতিপূরণ ও বিচার দাবি করেছেন। আজ শুক্রবার সকালে জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
ভুক্তভোগী আবু হায়াত জয়পুরহাট সদর উপজেলার দোগাছি গ্রামের আবু বক্করের ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে তাঁর স্ত্রী মুক্তি বেগম, প্রতিবেশী রুম্মান হোসেন ও আমজাদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে আবু হায়াত বলেন, ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর একটি দুর্ঘটনায় তাঁর ডান পায়ের হাড় ভেঙে যায়। ওই দিন তিনি চিকিৎসার জন্য জয়পুরহাট শহরের একটি বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে যান এবং সেখানে ডা. আতাউল হকের কাছে দেড় লাখ টাকা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করেন। এরপর থেকে নিয়মিত চিকিৎসা নিলেও তাঁর ক্ষতস্থানে পচন ধরতে থাকে। যা একপর্যায়ে হাড় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে এবং ঘায়ের সৃষ্টি হয়।
এরপরও ডা. আতাউল হক তাঁকে চিকিৎসা দিতে থাকেন। কিন্তু তাঁর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। একপর্যায়ে তাঁকে ঢাকায় গিয়ে উন্নত চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে তখন পর্যন্ত তাঁর প্রায় দুই লাখ টাকা খরচ হয়ে যায়। যে জন্য তিনি তাঁর সহায়-সম্পত্তি বিক্রি করেন এবং নিঃস্ব হয়ে পড়েন। ঢাকায় উন্নত চিকিৎসা নেওয়ার জন্য তাঁর হাতে পর্যাপ্ত টাকা ছিল না। তাই তিনি ডা. আতাউল হকের বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণসহ বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এ বিষয়ে ডা. আতাউল হকের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। যে কারণে তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে