নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
সারা দেশে একযোগে আগামীকাল সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রত্যেক দিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কলম বিরতিতে যাচ্ছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন (ডিআরআরও) এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তারা (পিআইও)। আজ রোববার দুপুরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবন মহাখালীতে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি ইসমাইল হোসেন (ডিআরআরও) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকের কলম বিরতির কথা জানান।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দাবি নিয়ে ৮-১০ বার মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষে গত ১৭ আগস্ট দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে তিন সংগঠনের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এতে ডিআরআরওদের পদ ষষ্ঠ গ্রেড এবং পিআইওদের পদটি নবম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ প্রস্তাবিত জনবলকাঠামো অনুমোদনের আবেদন জানানো হয়েছে। কিন্তু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন-২০১২ জনবলকাঠামো গঠনের জন্য বলা হলেও গত ১০ বছরেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে ২০১২ সালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন কার্যকর হয়েছে। কিন্তু এখনো জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা (ডিআরআরও) এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) জনবলকাঠামো ও নিয়োগবিধি এখনো অনুমোদন হয়নি। দুটি পদের পদোন্নতি মন্ত্রণালয়ে আটকে রয়েছে। ফলে জেলা ও উপজেলার ডিআরআরও-পিআইওরা কাঙ্ক্ষিত আর্থিক সুবিধা পাচ্ছেন না। এতে সরকারের প্রতিনিধিত্ব করলেও পাচ্ছেন না সামাজিক মর্যাদা। ফলে বিষয়টির সুরাহার জন্য ডিআরআরও-পিআইও এবং কর্মচারী কল্যাণ সমিতি কলম বিরতি ঘোষণা দিয়েছে।
এ বিষয়ে ডিআরআরও পরিষদের সভাপতি ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘এক যুগ আগে ২০১২ সালে কার্যকর হয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন। এই আইনের আওতায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের কয়েক হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাজ করলেও পদ দুটির জনবলকাঠামো ও নিয়োগবিধি অনুমোদন এবং পদোন্নতি হয়নি। ফলে আমরা একদিকে যেমন আর্থিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি, তেমনি সামাজিক মর্যাদাও পাচ্ছি না। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার আবেদন করলেও সুরাহা মিলছে না। ফলে আমরা আন্দোলনকেই গুরুত্ব দিচ্ছি।’
কলম বিরতির কথা জানানোর সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি মুবিনুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সাবেক সভাপতি ফরিদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ ভূঁইয়া প্রমুখ।
সারা দেশে একযোগে আগামীকাল সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রত্যেক দিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কলম বিরতিতে যাচ্ছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন (ডিআরআরও) এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তারা (পিআইও)। আজ রোববার দুপুরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবন মহাখালীতে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি ইসমাইল হোসেন (ডিআরআরও) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকের কলম বিরতির কথা জানান।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দাবি নিয়ে ৮-১০ বার মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষে গত ১৭ আগস্ট দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে তিন সংগঠনের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এতে ডিআরআরওদের পদ ষষ্ঠ গ্রেড এবং পিআইওদের পদটি নবম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ প্রস্তাবিত জনবলকাঠামো অনুমোদনের আবেদন জানানো হয়েছে। কিন্তু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন-২০১২ জনবলকাঠামো গঠনের জন্য বলা হলেও গত ১০ বছরেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে ২০১২ সালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন কার্যকর হয়েছে। কিন্তু এখনো জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা (ডিআরআরও) এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) জনবলকাঠামো ও নিয়োগবিধি এখনো অনুমোদন হয়নি। দুটি পদের পদোন্নতি মন্ত্রণালয়ে আটকে রয়েছে। ফলে জেলা ও উপজেলার ডিআরআরও-পিআইওরা কাঙ্ক্ষিত আর্থিক সুবিধা পাচ্ছেন না। এতে সরকারের প্রতিনিধিত্ব করলেও পাচ্ছেন না সামাজিক মর্যাদা। ফলে বিষয়টির সুরাহার জন্য ডিআরআরও-পিআইও এবং কর্মচারী কল্যাণ সমিতি কলম বিরতি ঘোষণা দিয়েছে।
এ বিষয়ে ডিআরআরও পরিষদের সভাপতি ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘এক যুগ আগে ২০১২ সালে কার্যকর হয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন। এই আইনের আওতায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের কয়েক হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাজ করলেও পদ দুটির জনবলকাঠামো ও নিয়োগবিধি অনুমোদন এবং পদোন্নতি হয়নি। ফলে আমরা একদিকে যেমন আর্থিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি, তেমনি সামাজিক মর্যাদাও পাচ্ছি না। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার আবেদন করলেও সুরাহা মিলছে না। ফলে আমরা আন্দোলনকেই গুরুত্ব দিচ্ছি।’
কলম বিরতির কথা জানানোর সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি মুবিনুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সাবেক সভাপতি ফরিদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ ভূঁইয়া প্রমুখ।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে