সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার একটি ব্রিজের পশ্চিম দিকের সংযোগ সড়কের মাটি সরে গিয়েছে। ব্রিজে ওঠার পথ না থাকাই তা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে আছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে পাঁচ গ্রামের মানুষ।
তাড়াশ উপজেলার বিনোদপুর–সান্দুরিয়া খালের ওপর এ ব্রিজটির অবস্থান। গত দুই বছরে বন্যার পানিতে ব্রিজের পশ্চিম পাশের সংযোগ সড়কের মাটি সরে যাওয়ায় ব্রিজ দিয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ধাপ তেঁতুলিয়া, তেঁতুলিয়া, সান্দুরিয়া, বিনোদপুর, খড়খড়িয়া এই পাঁচ গ্রামের মানুষ। তাই ব্রিজের সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে দ্রুত ব্রিজটি চালু করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, উপজেলার বিনোদপুর–সান্দুরিয়া রাস্তার বিনোদপুর খড়খড়িয়ার সংযোগ স্থলে খালের ওপর ২০১৮–২০১৯ অর্থবছরে এই ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের ব্রিজ–কালভার্টের কর্মসূচির আওতায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের ব্রিজটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। কিন্তু গত দুই বছরের বন্যায় ব্রিজের এক পাশের সংযোগ সড়কের মাটি সরে গিয়ে মানুষের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
দুই বছর আগেও বিবিধ ফসল আনা নেওয়ার জন্য সেতুটি ব্যবহার করা হতো। তবে এখন সেখান দিয়ে গরুর গাড়ি, ঠেলাগাড়িসহ কোনো যানই চলাচল করতে পারছে না। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পাঁচ গ্রামের কৃষকেরা।
বিনোদপুর গ্রামের কৃষক মহাসিন আলী বলেন, ‘ধাপ তেঁতুলিয়া, সান্দুরিয়া গ্রামের লোকজনের চলাচল ও বিনোদপুর খড়খড়িয়া গ্রামের পশ্চিম ফসলি মাঠের বিবিধ ফসল বাড়িতে আনতে পাঁচ বছর আগে ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু সংযোগ সড়ক না থাকায় আমাদের খুবই কষ্ট হয়। ব্রিজটি শুধু নামেই আছে, কোনো কাজে আসছে না।’
একই এলাকার বাসিন্দা রাজু সরকার বলেন, সান্দুরিয়া গ্রাম থেকে বিনোদপুর গ্রামের যাতায়াতের সড়কটি নিচু। অথচ ব্রিজের উচ্চতা প্রায় ৭–৮ ফুট। ব্রিজ নির্মাণের পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ব্রিজের পশ্চিম অংশে সংযোগস্থলে মাটি না থাকায় ব্রিজটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
বারুহাঁস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ময়নুল হক বলেন, বিনোদপুর বঙ্গমাতা সরকারি কলেজ, দাখিল মাদ্রাসাসহ তাড়াশ উপজেলা সদরে যাতায়াতের জন্য ধাপ তেঁতুলিয়া, সান্দুরিয়া গ্রামের শিক্ষার্থী ও লোকজনের চলাচলের সংক্ষিপ্ত পথ এই ব্রিজটি। তবে ব্রিজটি তখনই কাজে আসবে যখন বিনোদপুর–সান্দুরিয়ার নিচু রাস্তাটি মাটি ভরাট করে উঁচু করা হবে। এ ছাড়া ব্রিজের সংযোগ সড়কে মাটি ভরাট করে ব্রিজের ওপর দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করতে হবে।
তাড়াশে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ফরহাদ লথিব বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। বিষয়টি জানা নাই। তবে সরেজমিনে গিয়ে ব্রিজটি দেখে যদি সংযোগ সড়ক না থাকে তাহলে মাটি ভরাটের প্রকল্প দিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করে দেব। যাতে ব্রিজটি এলাকাবাসী ব্যবহার করতে পারে।’
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার একটি ব্রিজের পশ্চিম দিকের সংযোগ সড়কের মাটি সরে গিয়েছে। ব্রিজে ওঠার পথ না থাকাই তা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে আছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে পাঁচ গ্রামের মানুষ।
তাড়াশ উপজেলার বিনোদপুর–সান্দুরিয়া খালের ওপর এ ব্রিজটির অবস্থান। গত দুই বছরে বন্যার পানিতে ব্রিজের পশ্চিম পাশের সংযোগ সড়কের মাটি সরে যাওয়ায় ব্রিজ দিয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ধাপ তেঁতুলিয়া, তেঁতুলিয়া, সান্দুরিয়া, বিনোদপুর, খড়খড়িয়া এই পাঁচ গ্রামের মানুষ। তাই ব্রিজের সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে দ্রুত ব্রিজটি চালু করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, উপজেলার বিনোদপুর–সান্দুরিয়া রাস্তার বিনোদপুর খড়খড়িয়ার সংযোগ স্থলে খালের ওপর ২০১৮–২০১৯ অর্থবছরে এই ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের ব্রিজ–কালভার্টের কর্মসূচির আওতায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের ব্রিজটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। কিন্তু গত দুই বছরের বন্যায় ব্রিজের এক পাশের সংযোগ সড়কের মাটি সরে গিয়ে মানুষের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
দুই বছর আগেও বিবিধ ফসল আনা নেওয়ার জন্য সেতুটি ব্যবহার করা হতো। তবে এখন সেখান দিয়ে গরুর গাড়ি, ঠেলাগাড়িসহ কোনো যানই চলাচল করতে পারছে না। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পাঁচ গ্রামের কৃষকেরা।
বিনোদপুর গ্রামের কৃষক মহাসিন আলী বলেন, ‘ধাপ তেঁতুলিয়া, সান্দুরিয়া গ্রামের লোকজনের চলাচল ও বিনোদপুর খড়খড়িয়া গ্রামের পশ্চিম ফসলি মাঠের বিবিধ ফসল বাড়িতে আনতে পাঁচ বছর আগে ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু সংযোগ সড়ক না থাকায় আমাদের খুবই কষ্ট হয়। ব্রিজটি শুধু নামেই আছে, কোনো কাজে আসছে না।’
একই এলাকার বাসিন্দা রাজু সরকার বলেন, সান্দুরিয়া গ্রাম থেকে বিনোদপুর গ্রামের যাতায়াতের সড়কটি নিচু। অথচ ব্রিজের উচ্চতা প্রায় ৭–৮ ফুট। ব্রিজ নির্মাণের পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ব্রিজের পশ্চিম অংশে সংযোগস্থলে মাটি না থাকায় ব্রিজটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
বারুহাঁস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ময়নুল হক বলেন, বিনোদপুর বঙ্গমাতা সরকারি কলেজ, দাখিল মাদ্রাসাসহ তাড়াশ উপজেলা সদরে যাতায়াতের জন্য ধাপ তেঁতুলিয়া, সান্দুরিয়া গ্রামের শিক্ষার্থী ও লোকজনের চলাচলের সংক্ষিপ্ত পথ এই ব্রিজটি। তবে ব্রিজটি তখনই কাজে আসবে যখন বিনোদপুর–সান্দুরিয়ার নিচু রাস্তাটি মাটি ভরাট করে উঁচু করা হবে। এ ছাড়া ব্রিজের সংযোগ সড়কে মাটি ভরাট করে ব্রিজের ওপর দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করতে হবে।
তাড়াশে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ফরহাদ লথিব বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। বিষয়টি জানা নাই। তবে সরেজমিনে গিয়ে ব্রিজটি দেখে যদি সংযোগ সড়ক না থাকে তাহলে মাটি ভরাটের প্রকল্প দিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করে দেব। যাতে ব্রিজটি এলাকাবাসী ব্যবহার করতে পারে।’
বরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
৫ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
৫ ঘণ্টা আগে