সনি আজাদ, চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
শেষ হচ্ছে আমের মৌসুম। বাজারে এখন আশ্বিনা ছাড়া অন্য কোনো আম চোখে পড়ছে না। শেষ মুহূর্তে বেশি দামে আম বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। তবে সাধারণ ক্রেতার হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে রাজশাহীর চারঘাটের আম।
গত ১৩ মে থেকে আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করা হলেও বাজারে পর্যাপ্ত আম আসতে থাকে জুন মাসের শুরুর দিকে। শুরুর দিকে আমের ব্যাপক আমদানিসহ নানা সমস্যার কারণে ন্যায্য দাম না পেলেও এখন মৌসুমের শেষ দিকে এসে আমের বাজারদর যেন আকাশছোঁয়া। ভালো জাতের আম বলতে আম চাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা বোঝেন হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত, গোপালভোগ, ল্যাংড়া ও আম্রপালিকে। কিন্তু এরই মধ্যে চারঘাটের বাজার থেকে এসব আম বিদায় নিয়েছে।
চারঘাটের আমের আড়তগুলোতে এবং খুচরা বাজারে এখন মিলছে আশ্বিনা ও বারি-৪ জাতের আম। তবে ফ্রুট ব্যাগিং আশ্বিনা আমের চাহিদা বেশি। কয়েক দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে আমের জোগান। তাই শেষ মুহূর্তে হু-হু করে বাড়ছে আশ্বিনা আমের দাম।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চারঘাটে প্রায় ৪ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে আমের বাগান রয়েছে। এই মৌসুমে আমের মুকুল গত বছরের চেয়ে ২১ শতাংশ কম এসেছে। তবে আমের ফলন বেশ ভালো এবার।
বাজার পরিদর্শন করে জানা যায়, বর্তমানে চারঘাটের পাইকারি বাজারে প্রতি মণ আশ্বিনা আম বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা দরে। অন্যদিকে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। এক সপ্তাহ আগেও প্রতি মণ ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা ছিল।
চারঘাট বাজারের আম ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, শেষ সময়ের দিকে আমের ভেতরে পোকা হয়ে যায়। বিশেষ করে আশ্বিনা আমের এই সমস্যা। সে জন্য ফ্রুট ব্যাগিং করা আমের চাহিদা বেশি। গত দুই মৌসুমে লকডাউনের কারণে কাঙ্ক্ষিত দাম পাননি আমচাষিরা। ফলে অনেকেই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। তবে এবার শুরু থেকেই আমের দাম মোটামুটি ছিল। কিন্তু আমের শেষ মুহূর্তে এখন আশ্বিনাই ভরসা হয়ে উঠেছে চারঘাটের বাজারে।
চারঘাটের রায়পুর এলাকার আমচাষি ছদর উদ্দীন বলেন, ‘মৌসুমের শুরুর দিকে বাজারে আমের আমদানি বেশি ছিল, সে জন্য ভালো দাম পাইনি। ঈদের আগে আশ্বিনা নামানো শুরু হলে তখনো দাম কম ছিল, এখন আম শেষের দিকে। তবে আশ্বিনার দাম বাড়ায় পুরোপুরি না হলেও ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি।’
চারঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার বলেন, বাগানে এখন শুধু কিছু আশ্বিনা আম আছে। সেই আমও খুব বেশি দিন থাকবে না। এখন আমের দামটা একটু বেশি। যেসব বাগানমালিকের অন্য আমের সঙ্গে আশ্বিনাও ছিল, তাঁরা লাভবান হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শেষ হচ্ছে আমের মৌসুম। বাজারে এখন আশ্বিনা ছাড়া অন্য কোনো আম চোখে পড়ছে না। শেষ মুহূর্তে বেশি দামে আম বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। তবে সাধারণ ক্রেতার হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে রাজশাহীর চারঘাটের আম।
গত ১৩ মে থেকে আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করা হলেও বাজারে পর্যাপ্ত আম আসতে থাকে জুন মাসের শুরুর দিকে। শুরুর দিকে আমের ব্যাপক আমদানিসহ নানা সমস্যার কারণে ন্যায্য দাম না পেলেও এখন মৌসুমের শেষ দিকে এসে আমের বাজারদর যেন আকাশছোঁয়া। ভালো জাতের আম বলতে আম চাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা বোঝেন হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত, গোপালভোগ, ল্যাংড়া ও আম্রপালিকে। কিন্তু এরই মধ্যে চারঘাটের বাজার থেকে এসব আম বিদায় নিয়েছে।
চারঘাটের আমের আড়তগুলোতে এবং খুচরা বাজারে এখন মিলছে আশ্বিনা ও বারি-৪ জাতের আম। তবে ফ্রুট ব্যাগিং আশ্বিনা আমের চাহিদা বেশি। কয়েক দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে আমের জোগান। তাই শেষ মুহূর্তে হু-হু করে বাড়ছে আশ্বিনা আমের দাম।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চারঘাটে প্রায় ৪ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে আমের বাগান রয়েছে। এই মৌসুমে আমের মুকুল গত বছরের চেয়ে ২১ শতাংশ কম এসেছে। তবে আমের ফলন বেশ ভালো এবার।
বাজার পরিদর্শন করে জানা যায়, বর্তমানে চারঘাটের পাইকারি বাজারে প্রতি মণ আশ্বিনা আম বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা দরে। অন্যদিকে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। এক সপ্তাহ আগেও প্রতি মণ ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা ছিল।
চারঘাট বাজারের আম ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, শেষ সময়ের দিকে আমের ভেতরে পোকা হয়ে যায়। বিশেষ করে আশ্বিনা আমের এই সমস্যা। সে জন্য ফ্রুট ব্যাগিং করা আমের চাহিদা বেশি। গত দুই মৌসুমে লকডাউনের কারণে কাঙ্ক্ষিত দাম পাননি আমচাষিরা। ফলে অনেকেই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। তবে এবার শুরু থেকেই আমের দাম মোটামুটি ছিল। কিন্তু আমের শেষ মুহূর্তে এখন আশ্বিনাই ভরসা হয়ে উঠেছে চারঘাটের বাজারে।
চারঘাটের রায়পুর এলাকার আমচাষি ছদর উদ্দীন বলেন, ‘মৌসুমের শুরুর দিকে বাজারে আমের আমদানি বেশি ছিল, সে জন্য ভালো দাম পাইনি। ঈদের আগে আশ্বিনা নামানো শুরু হলে তখনো দাম কম ছিল, এখন আম শেষের দিকে। তবে আশ্বিনার দাম বাড়ায় পুরোপুরি না হলেও ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি।’
চারঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার বলেন, বাগানে এখন শুধু কিছু আশ্বিনা আম আছে। সেই আমও খুব বেশি দিন থাকবে না। এখন আমের দামটা একটু বেশি। যেসব বাগানমালিকের অন্য আমের সঙ্গে আশ্বিনাও ছিল, তাঁরা লাভবান হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
৭ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
২০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
৩২ মিনিট আগে