নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর পোরশা উপজেলায় পৃথক স্থানে মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া বজ্রপাতে আরও একজন নারী গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার পুনর্ভবা নদের ধারে রঘুনাথপুর ও পশ্চিম দুয়ারপাল এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত দুজন হলেন উপজেলার পশ্চিম রঘুনাথপুর টেকঠা গ্রামের মৃত এরশাদ আলীর ছেলে নুহ শেখ (৫৫) ও পশ্চিম দুয়ারপাল ইসলামপুরের নুহুল ইসলামের ছেলে আবু সায়েম (৩৫)। আহত নারীর নাম জাহানারা বেগম (৩৮)। তিনিও পোরশা উপজেলার বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা বলছেন, সকাল থেকে উপজেলার বাংলাদেশ-ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় পুনর্ভবা নদীর ধারে পাশাপাশি এলাকায় জমিতে বোরো ধান কাটছিলেন নুহ শেখ ও আবু সায়েম। এর মধ্যে নুহ শেখ রঘুনাথপুর এলাকায় এবং সায়েম পশ্চিম দুয়ারপাল এলাকায় কাজ করছিলেন। সকাল ৯টার দিকে ওই এলাকায় বৃষ্টি শুরু হয়। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যেই তাঁরা মাঠে ধান কাটার কাজ করছিলেন। হঠাৎ বৃষ্টির সঙ্গে সেখানে বিকট শব্দে বজ্রপাত ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। পরে মাঠের অন্যান্য কৃষক ও শ্রমিকেরা তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নেন।
এদিকে বজ্রপাতের ঘটনায় ওই এলাকায় জাহানারা বেগম নামে আরও এক নারী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবারের লোকজন তাঁকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
এ বিষয়ে পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল হক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আজ সকালে ফসলের মাঠে ওই দুই কৃষক কাজ করছিলেন। এর মধ্যে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই ওই দুই কৃষকের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হবে।
পোরশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হামিদ রেজা জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি সহযোগিতা প্রদান করা হয়। সেই ধারাবাহিকতায় নিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হবে।
নওগাঁর পোরশা উপজেলায় পৃথক স্থানে মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া বজ্রপাতে আরও একজন নারী গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার পুনর্ভবা নদের ধারে রঘুনাথপুর ও পশ্চিম দুয়ারপাল এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত দুজন হলেন উপজেলার পশ্চিম রঘুনাথপুর টেকঠা গ্রামের মৃত এরশাদ আলীর ছেলে নুহ শেখ (৫৫) ও পশ্চিম দুয়ারপাল ইসলামপুরের নুহুল ইসলামের ছেলে আবু সায়েম (৩৫)। আহত নারীর নাম জাহানারা বেগম (৩৮)। তিনিও পোরশা উপজেলার বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা বলছেন, সকাল থেকে উপজেলার বাংলাদেশ-ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় পুনর্ভবা নদীর ধারে পাশাপাশি এলাকায় জমিতে বোরো ধান কাটছিলেন নুহ শেখ ও আবু সায়েম। এর মধ্যে নুহ শেখ রঘুনাথপুর এলাকায় এবং সায়েম পশ্চিম দুয়ারপাল এলাকায় কাজ করছিলেন। সকাল ৯টার দিকে ওই এলাকায় বৃষ্টি শুরু হয়। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যেই তাঁরা মাঠে ধান কাটার কাজ করছিলেন। হঠাৎ বৃষ্টির সঙ্গে সেখানে বিকট শব্দে বজ্রপাত ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। পরে মাঠের অন্যান্য কৃষক ও শ্রমিকেরা তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নেন।
এদিকে বজ্রপাতের ঘটনায় ওই এলাকায় জাহানারা বেগম নামে আরও এক নারী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবারের লোকজন তাঁকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
এ বিষয়ে পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল হক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আজ সকালে ফসলের মাঠে ওই দুই কৃষক কাজ করছিলেন। এর মধ্যে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই ওই দুই কৃষকের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হবে।
পোরশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হামিদ রেজা জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি সহযোগিতা প্রদান করা হয়। সেই ধারাবাহিকতায় নিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হবে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে