কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে এক কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার ঝাঐল ইউনিয়নের ময়নাকান্দি গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত কিশোরীর নাম রেখা (১৫)। সে ওই এলাকার নায়েব উদ্দিনের মেয়ে।
পরিবার ও স্থানীয়রা বলেন, রেখা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। বিভিন্ন বিষয়ে পরিবারের সঙ্গে প্রায়ই রাগারাগি ও খারাপ আচরণ করত। সোমবার দুপুরে খাবার খাওয়ার পর ঘরের আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে সে।
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোখলেছুর রহমান জানান, প্রাথমিক তদন্ত চলছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে এক কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার ঝাঐল ইউনিয়নের ময়নাকান্দি গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত কিশোরীর নাম রেখা (১৫)। সে ওই এলাকার নায়েব উদ্দিনের মেয়ে।
পরিবার ও স্থানীয়রা বলেন, রেখা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। বিভিন্ন বিষয়ে পরিবারের সঙ্গে প্রায়ই রাগারাগি ও খারাপ আচরণ করত। সোমবার দুপুরে খাবার খাওয়ার পর ঘরের আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে সে।
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোখলেছুর রহমান জানান, প্রাথমিক তদন্ত চলছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে