নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
দেশের ক্রান্তিলগ্নে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা প্রয়োজনে আবারও মাঠে নামতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। দেশের স্বাধীনতার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেমন বুক চিতিয়ে লড়াই করছেন, তেমনি দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে যে অপতৎপরতা চালাচ্ছে কিছু গোষ্ঠী তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আবারও মাঠে নামতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের পর উপজেলার নতুন হলরুমে অনুষ্ঠিত মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খাদ্য মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশকে যখন সঠিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে শেখ হাসিনা সরকার কাজ করে যাচ্ছে, তখন বিএনপি নেতারা হুঁশিয়ারি দিচ্ছে ১০ ডিসেম্বরের পর দেশ নাকি খালেদা জিয়ার আদেশে চলবে। তাদের এ সমস্ত কথাই বিভ্রান্ত না হয়ে, এ সমস্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হোন। দেশে আর কোনো দিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না। যারা জনগণের পাশে থাকে না, জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন তারা আবার হুংকার দিচ্ছে রাজপথ দখলের।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকারই মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে সব সময় ভাবে বলেই আজ মুক্তিযোদ্ধারা সম্মানের সঙ্গে বসবাস করছে।’ সকল ষড়যন্ত্র থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দূরে রাখার আহ্বান জানিয়ে দেশের প্রয়োজনে আবারও মাঠে নামার আহ্বান জানান তিনি।
আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারুক সুফিয়ানের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুস সাত্তার, ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসাইন, নাদিরা বেগম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদসহ প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সার্টিফিকেট ও স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ করা হয়। এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে চেক হস্তান্তর করা হয়।
দেশের ক্রান্তিলগ্নে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা প্রয়োজনে আবারও মাঠে নামতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। দেশের স্বাধীনতার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেমন বুক চিতিয়ে লড়াই করছেন, তেমনি দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে যে অপতৎপরতা চালাচ্ছে কিছু গোষ্ঠী তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আবারও মাঠে নামতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের পর উপজেলার নতুন হলরুমে অনুষ্ঠিত মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খাদ্য মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশকে যখন সঠিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে শেখ হাসিনা সরকার কাজ করে যাচ্ছে, তখন বিএনপি নেতারা হুঁশিয়ারি দিচ্ছে ১০ ডিসেম্বরের পর দেশ নাকি খালেদা জিয়ার আদেশে চলবে। তাদের এ সমস্ত কথাই বিভ্রান্ত না হয়ে, এ সমস্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হোন। দেশে আর কোনো দিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না। যারা জনগণের পাশে থাকে না, জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন তারা আবার হুংকার দিচ্ছে রাজপথ দখলের।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকারই মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে সব সময় ভাবে বলেই আজ মুক্তিযোদ্ধারা সম্মানের সঙ্গে বসবাস করছে।’ সকল ষড়যন্ত্র থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দূরে রাখার আহ্বান জানিয়ে দেশের প্রয়োজনে আবারও মাঠে নামার আহ্বান জানান তিনি।
আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারুক সুফিয়ানের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুস সাত্তার, ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসাইন, নাদিরা বেগম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদসহ প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সার্টিফিকেট ও স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ করা হয়। এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে চেক হস্তান্তর করা হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে