নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়া নন্দীগ্রামে ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে দুই মোটরসাইকেলর মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। এতে শিশুসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে নন্দীগ্রাম উপজেলার কাথম বেড়াগাড়ি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার দামগাড়া গ্রামের নান্টু মিয়ার ছেলে ইমরান হোসেন (২৮) এবং গাইবান্ধা উপজেলা সদরের গোলাম হোসেনের ছেলে আবিদার হোসেন (২৪)। এ ছাড়া এ ঘটনায় নিহত ইমরানের স্ত্রী, ভাতিজা ও নিহত আবিদারের বন্ধু আহত হয়েছেন। তাঁরা বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
কুন্দারহাট হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দুই যুবক নন্দীগ্রাম থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বগুড়ার দিকে যাচ্ছিলেন। অপর দিকে কুন্দারহাট থেকে নন্দীগ্রামের দিকে যাওয়া মোটরসাইকেলের সঙ্গে ওই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই আবিদার হোসেন মারা যান। অপর মোটরসাইকেলে থাকা তিনজন গুরুতর আহত হয়। পরে আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে পৌঁছালে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমরানকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী হজরত আলী বলেন, ‘ওই যুবকেরা বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল। বেপরোয়া গতির কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
এসআই আবুল হাসনাত বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া দুই মোটরসাইকেল পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বগুড়া নন্দীগ্রামে ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে দুই মোটরসাইকেলর মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। এতে শিশুসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে নন্দীগ্রাম উপজেলার কাথম বেড়াগাড়ি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার দামগাড়া গ্রামের নান্টু মিয়ার ছেলে ইমরান হোসেন (২৮) এবং গাইবান্ধা উপজেলা সদরের গোলাম হোসেনের ছেলে আবিদার হোসেন (২৪)। এ ছাড়া এ ঘটনায় নিহত ইমরানের স্ত্রী, ভাতিজা ও নিহত আবিদারের বন্ধু আহত হয়েছেন। তাঁরা বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
কুন্দারহাট হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দুই যুবক নন্দীগ্রাম থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বগুড়ার দিকে যাচ্ছিলেন। অপর দিকে কুন্দারহাট থেকে নন্দীগ্রামের দিকে যাওয়া মোটরসাইকেলের সঙ্গে ওই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই আবিদার হোসেন মারা যান। অপর মোটরসাইকেলে থাকা তিনজন গুরুতর আহত হয়। পরে আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে পৌঁছালে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমরানকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী হজরত আলী বলেন, ‘ওই যুবকেরা বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল। বেপরোয়া গতির কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
এসআই আবুল হাসনাত বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া দুই মোটরসাইকেল পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে