নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে বিগত সাত বছরের মধ্যে এবার পাসের হার সর্বনিম্ন। তবে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা এবার সর্বোচ্চ। আজ সোমবার দুপুরে ফল প্রকাশিত হওয়ার পর এমনটিই দেখা গেছে।
প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, এ বছর রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এর আগে ২০২১ সালে ৯৪ দশমিক ৭১ শতাংশ, ২০২০ সালে ৯০ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ২০১৯ সালে ৯১ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ২০১৮ সালে ৮৬ দশমিক ০৭ শতাংশ, ২০১৭ সালে ৯০ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং ২০১৬ সালে ৯৫ দশমিক ৭০ শতাংশ ছিল। ফলাফল অনুযায়ী সাত বছরের মধ্যে এবারই বোর্ডের পাসের হার সর্বনিম্ন।
এ ছাড়া রাজশাহী বিভাগের আট জেলার মধ্যে রাজশাহীতে পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮৫ দশমিক ০৭ শতাংশ, নাটোরে ৮২ দশমিক ৪৮ শতাংশ, নওগাঁয় ৮৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ, পাবনায় ৮৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ, সিরাজগঞ্জে ৮৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ, বগুড়ায় ৮৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং জয়পুরহাটে ৮৮ দশমিক ০৫ শতাংশ।
অপরদিকে, রাজশাহী বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২ হাজার ৫১৭ জন পরীক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে ২৩ হাজার ৩৭৫ জন ছাত্রী এবং ১৯ হাজার ১৪২ জন ছাত্র রয়েছেন। গত বছর ২৭ হাজার ৭০৯ জন, ২০২০ সালে ২৬ হাজার ১৬৭ জন, ২০১৯ সালে ১৯ হাজার ৪৯৮ জন, ২০১৮ সালে ১৭ হাজার ৩৪৯ জন এবং ২০১৬ সালে ১৭ হাজার ৫৯৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
জানা গেছে, চলতি বছর রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩১৪ জন। তাঁদের মধ্যে ১ লাখ ৯৫ হাজার ১২৪ জন পরীক্ষা দিয়েছেন এবং পাস করেছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৫৮১ জন। বিভাগের মোট ২ হাজার ৬৭৮টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ওই সব স্কুলের মধ্যে ১৪৭টির শতভাগ পরীক্ষার্থী পাস করেছেন। তবে, দুটি স্কুলের কেউ পাস করেননি। অপরদিকে, পরীক্ষা চলাকালে অসদুপায় অবলম্বন করায় ১৮ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল হক বলেন, পাসের হার এবার অন্য বছরের তুলনায় কম। কেন পাসের হার কমেছে, তা খতিয়ে দেখা হবে। যে দুটি প্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেনি, সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে বিগত সাত বছরের মধ্যে এবার পাসের হার সর্বনিম্ন। তবে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা এবার সর্বোচ্চ। আজ সোমবার দুপুরে ফল প্রকাশিত হওয়ার পর এমনটিই দেখা গেছে।
প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, এ বছর রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এর আগে ২০২১ সালে ৯৪ দশমিক ৭১ শতাংশ, ২০২০ সালে ৯০ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ২০১৯ সালে ৯১ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ২০১৮ সালে ৮৬ দশমিক ০৭ শতাংশ, ২০১৭ সালে ৯০ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং ২০১৬ সালে ৯৫ দশমিক ৭০ শতাংশ ছিল। ফলাফল অনুযায়ী সাত বছরের মধ্যে এবারই বোর্ডের পাসের হার সর্বনিম্ন।
এ ছাড়া রাজশাহী বিভাগের আট জেলার মধ্যে রাজশাহীতে পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮৫ দশমিক ০৭ শতাংশ, নাটোরে ৮২ দশমিক ৪৮ শতাংশ, নওগাঁয় ৮৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ, পাবনায় ৮৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ, সিরাজগঞ্জে ৮৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ, বগুড়ায় ৮৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং জয়পুরহাটে ৮৮ দশমিক ০৫ শতাংশ।
অপরদিকে, রাজশাহী বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২ হাজার ৫১৭ জন পরীক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে ২৩ হাজার ৩৭৫ জন ছাত্রী এবং ১৯ হাজার ১৪২ জন ছাত্র রয়েছেন। গত বছর ২৭ হাজার ৭০৯ জন, ২০২০ সালে ২৬ হাজার ১৬৭ জন, ২০১৯ সালে ১৯ হাজার ৪৯৮ জন, ২০১৮ সালে ১৭ হাজার ৩৪৯ জন এবং ২০১৬ সালে ১৭ হাজার ৫৯৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
জানা গেছে, চলতি বছর রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩১৪ জন। তাঁদের মধ্যে ১ লাখ ৯৫ হাজার ১২৪ জন পরীক্ষা দিয়েছেন এবং পাস করেছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৫৮১ জন। বিভাগের মোট ২ হাজার ৬৭৮টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ওই সব স্কুলের মধ্যে ১৪৭টির শতভাগ পরীক্ষার্থী পাস করেছেন। তবে, দুটি স্কুলের কেউ পাস করেননি। অপরদিকে, পরীক্ষা চলাকালে অসদুপায় অবলম্বন করায় ১৮ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল হক বলেন, পাসের হার এবার অন্য বছরের তুলনায় কম। কেন পাসের হার কমেছে, তা খতিয়ে দেখা হবে। যে দুটি প্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেনি, সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে