শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর টাউনক্লাব পাবলিক লাইব্রেরি মহিলা কলেজের পরিচালনা কমিটির সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়েছে মজিবর রহমান মজনুকে। নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক চিঠিতে তাঁকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়। একই চিঠিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা সুলতানাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
এর আগে সোমবার (১৪ নভেম্বর) জাতীয় বিশ্ববিদ্যায়ের ভাইস চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে ভারপ্রাপ্ত কলেজ পরিদর্শক ফাহিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ আদেশ দেওয়া হয়। এতে সানজিদা সুলতানাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তিনি অবশিষ্ট মেয়াদকাল অর্থাৎ আগামী ২০২৪ সালের ১২ মার্চ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করবেন।
মজিবর রহমান মজনু বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শেরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কলেজের বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে গভর্নিং বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষের মাঝে দ্বন্দ্ব চলছে। কলেজের অর্থ আত্মসাৎ করাসহ কয়েকটি কারণ দেখিয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর পরিচালনা কমিটির (গভর্নিং বডি) এক সভায় অধ্যক্ষ একেএম নূরুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। অধ্যক্ষকে পূর্ণাঙ্গ বরখাস্তের দাবিতে সভাপতির অনুসারী শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধন করেন।
এদিকে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ এ কে এম নূরুল ইসলাম কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মজিবর রহমান মজনুর বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরে বগুড়া প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপর ২১ সেপ্টেম্বর ওই সভাপতির বিরুদ্ধে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন তিনি। তাঁর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর ওই তদন্ত কমিটির সদস্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-কলেজ পরিদর্শক এ এইচ এম মশিউর রহমান ও সহকারী অধ্যাপক (ইতিহাস বিভাগ) আহম্মদ শরীফ শেরপুর টাউনক্লাব পাবলিক লাইব্রেরি মহিলা কলেজ পরিদর্শন করেন। এই তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের আদেশক্রমে গভর্নিং বডির সভাপতি পদে পরিবর্তনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়।
এ ব্যাপারে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ এ কে এম নূরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগ মিথ্যা। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে সভাপতি আমাকে অন্যায়ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করেছেন। সুষ্ঠু বিচারের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযোগ করেছিলাম। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিয়েছেন।’
এদিকে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শেরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মজিবর রহমান মজনু বলেন, ‘আমাকে অব্যাহতি দেওয়ার খবরটি ওয়েবসাইট থেকে জেনেছি। তবে আমাকে কী কারণে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, তা স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়নি।’
বগুড়ার শেরপুর টাউনক্লাব পাবলিক লাইব্রেরি মহিলা কলেজের পরিচালনা কমিটির সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়েছে মজিবর রহমান মজনুকে। নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক চিঠিতে তাঁকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়। একই চিঠিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা সুলতানাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
এর আগে সোমবার (১৪ নভেম্বর) জাতীয় বিশ্ববিদ্যায়ের ভাইস চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে ভারপ্রাপ্ত কলেজ পরিদর্শক ফাহিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ আদেশ দেওয়া হয়। এতে সানজিদা সুলতানাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তিনি অবশিষ্ট মেয়াদকাল অর্থাৎ আগামী ২০২৪ সালের ১২ মার্চ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করবেন।
মজিবর রহমান মজনু বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শেরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কলেজের বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে গভর্নিং বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষের মাঝে দ্বন্দ্ব চলছে। কলেজের অর্থ আত্মসাৎ করাসহ কয়েকটি কারণ দেখিয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর পরিচালনা কমিটির (গভর্নিং বডি) এক সভায় অধ্যক্ষ একেএম নূরুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। অধ্যক্ষকে পূর্ণাঙ্গ বরখাস্তের দাবিতে সভাপতির অনুসারী শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধন করেন।
এদিকে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ এ কে এম নূরুল ইসলাম কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মজিবর রহমান মজনুর বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরে বগুড়া প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপর ২১ সেপ্টেম্বর ওই সভাপতির বিরুদ্ধে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন তিনি। তাঁর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর ওই তদন্ত কমিটির সদস্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-কলেজ পরিদর্শক এ এইচ এম মশিউর রহমান ও সহকারী অধ্যাপক (ইতিহাস বিভাগ) আহম্মদ শরীফ শেরপুর টাউনক্লাব পাবলিক লাইব্রেরি মহিলা কলেজ পরিদর্শন করেন। এই তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের আদেশক্রমে গভর্নিং বডির সভাপতি পদে পরিবর্তনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়।
এ ব্যাপারে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ এ কে এম নূরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগ মিথ্যা। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে সভাপতি আমাকে অন্যায়ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করেছেন। সুষ্ঠু বিচারের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযোগ করেছিলাম। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিয়েছেন।’
এদিকে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শেরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মজিবর রহমান মজনু বলেন, ‘আমাকে অব্যাহতি দেওয়ার খবরটি ওয়েবসাইট থেকে জেনেছি। তবে আমাকে কী কারণে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, তা স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়নি।’
রাত আড়াইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, ধর্ষকের ফাঁসি চাই’, ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’, ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘তুমি কে? আমি কে? আছিয়া, আছিয়া’...
১৭ মিনিট আগেবিছানায় দুই হাত-দুই পা চারটি মোটা নাইলনের দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। হাতে-পায়ে যে অংশে বাঁধা সেখানে কালচে দাগ পড়ে গেছে। যখন নির্যাতন চলে, তখন মাঝেমধ্যে বাইরে থেকেও আর্তনাদ শোনা যায়। এমন মুমূর্ষু অবস্থায়ও ছাড় পাননি চট্টগ্রাম নগরীর পশ্চিম বাকলিয়া শান্তিনগর নিরাপদ হাউজিং সোসাইটির সত্তরোর্ধ্ব ব্যবসায়ী...
২৭ মিনিট আগেদেশজুড়ে ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল হয়ে উঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। গতকাল শনিবার রাত ১২টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল করে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। ঘোষিত হয় ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। এ সময় তাঁরা ধর্ষণের বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং মাগুরার শিশু আসিয়ার সঙ্গে সহিংসতায়...
৪০ মিনিট আগেগাইবান্ধা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শফিউল ইসলামের ঘুষ চাওয়ার একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ওই প্রকৌশলীকে প্রকল্পের টাকা ছাড়ে এক ঠিকাদারের কাছে ৬ শতাংশ ঘুষ দাবি করতে শোনা যায়।
৬ ঘণ্টা আগে