নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর নিয়ামতপুরে খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়েই চলছে উপজেলার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খ্যাত নিয়ামতপুর সরকারি কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। করোনাকালীন শিক্ষা ঘাটতি পুষিয়ে নিতে পুরোদমে পাঠদান শুরু হলেও শিক্ষক সংকটের কারণে ব্যাহত হচ্ছে নিয়মিত পাঠদান।
কলেজ সরকারিকরণ প্রক্রিয়া চলমান থাকায় অনেক বিভাগের শিক্ষকই নেই। ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক না থাকায় শিক্ষার্থীরা পড়েছেন বিপাকে। ফলে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া নিয়ে চরম উৎকণ্ঠায় পড়েছেন অভিভাবকেরা।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, ১৯৮০ সালে যাত্রা শুরু করে কলেজটি। কলেজে বর্তমানে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ হাজার। এইচএসসি, ডিগ্রিসহ চালু রয়েছে অনার্সের ৮টি বিভাগ। ২০১৮ সালের ৮ আগস্ট জাতীয়করণ হয় কলেজটি। জাতীয়করণ হওয়ায় অবসরে যাওয়া শিক্ষকের স্থলে নতুন কাউকে নিয়োগ দিতে পারছে না কলেজ কর্তৃপক্ষ।
কলেজ কর্তৃপক্ষ জানান, অবসরে চলে যাওয়ায় নতুন শিক্ষক নিয়োগ নেই বলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কলেজ থেকে অবসর নেওয়া ইংরেজির প্রভাষক নুরুল ইসলাম এইচএসসি ১ম বর্ষের শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ২০১৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অবসরে যান তিনি। আরেক ইংরেজি শিক্ষক আহসান হাবীব ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবসরে যান। ফলে ইংরেজি শিক্ষক শূন্য হয়ে যায় কলেজটি। প্রিয় কলেজের দুরবস্থা দেখে বয়স হলেও শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে পাঠদান করিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
এইচএসসি ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী মুন্নি বলেন, অনেক আশা নিয়ে এ কলেজে ভর্তি হয়েছি। উপজেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষক নেই তা ভাবতে অবাক লাগছে। তারপরও ইংরেজির যে ক্লাস হচ্ছে তাতেও উপকৃত হচ্ছি।
আরেক শিক্ষার্থী পিংকি সরকারের বাবা ভাবিচা গ্রামের বকুল সরকার বলেন, মেয়ের রেজাল্ট ভালো থাকলেও সরকারি কলেজ ভেবে বাড়ির পাশে এ কলেজে ভর্তি করিয়েছিলাম। কিন্তু শিক্ষক সংকটে কলেজের অবস্থা এমন হবে ভাবতেই পারিনি।
নিয়ামতপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মমতাজ হোসেন মণ্ডল বলেন, জাতীয়করণ হওয়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র অনুযায়ী শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা কলেজ কর্তৃপক্ষের নেই। বর্তমানে কলেজটিতে ৭ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। বর্তমানে খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়েই ইংরেজি বিভাগের ক্লাস চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, কলেজের শিক্ষক সংকট নিরসনে আমাদের করার কিছু নেই। সংশ্লিষ্ট বিভাগ এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
নওগাঁর নিয়ামতপুরে খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়েই চলছে উপজেলার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খ্যাত নিয়ামতপুর সরকারি কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। করোনাকালীন শিক্ষা ঘাটতি পুষিয়ে নিতে পুরোদমে পাঠদান শুরু হলেও শিক্ষক সংকটের কারণে ব্যাহত হচ্ছে নিয়মিত পাঠদান।
কলেজ সরকারিকরণ প্রক্রিয়া চলমান থাকায় অনেক বিভাগের শিক্ষকই নেই। ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক না থাকায় শিক্ষার্থীরা পড়েছেন বিপাকে। ফলে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া নিয়ে চরম উৎকণ্ঠায় পড়েছেন অভিভাবকেরা।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, ১৯৮০ সালে যাত্রা শুরু করে কলেজটি। কলেজে বর্তমানে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ হাজার। এইচএসসি, ডিগ্রিসহ চালু রয়েছে অনার্সের ৮টি বিভাগ। ২০১৮ সালের ৮ আগস্ট জাতীয়করণ হয় কলেজটি। জাতীয়করণ হওয়ায় অবসরে যাওয়া শিক্ষকের স্থলে নতুন কাউকে নিয়োগ দিতে পারছে না কলেজ কর্তৃপক্ষ।
কলেজ কর্তৃপক্ষ জানান, অবসরে চলে যাওয়ায় নতুন শিক্ষক নিয়োগ নেই বলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কলেজ থেকে অবসর নেওয়া ইংরেজির প্রভাষক নুরুল ইসলাম এইচএসসি ১ম বর্ষের শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ২০১৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অবসরে যান তিনি। আরেক ইংরেজি শিক্ষক আহসান হাবীব ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবসরে যান। ফলে ইংরেজি শিক্ষক শূন্য হয়ে যায় কলেজটি। প্রিয় কলেজের দুরবস্থা দেখে বয়স হলেও শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে পাঠদান করিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
এইচএসসি ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী মুন্নি বলেন, অনেক আশা নিয়ে এ কলেজে ভর্তি হয়েছি। উপজেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষক নেই তা ভাবতে অবাক লাগছে। তারপরও ইংরেজির যে ক্লাস হচ্ছে তাতেও উপকৃত হচ্ছি।
আরেক শিক্ষার্থী পিংকি সরকারের বাবা ভাবিচা গ্রামের বকুল সরকার বলেন, মেয়ের রেজাল্ট ভালো থাকলেও সরকারি কলেজ ভেবে বাড়ির পাশে এ কলেজে ভর্তি করিয়েছিলাম। কিন্তু শিক্ষক সংকটে কলেজের অবস্থা এমন হবে ভাবতেই পারিনি।
নিয়ামতপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মমতাজ হোসেন মণ্ডল বলেন, জাতীয়করণ হওয়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র অনুযায়ী শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা কলেজ কর্তৃপক্ষের নেই। বর্তমানে কলেজটিতে ৭ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। বর্তমানে খণ্ডকালীন শিক্ষক দিয়েই ইংরেজি বিভাগের ক্লাস চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, কলেজের শিক্ষক সংকট নিরসনে আমাদের করার কিছু নেই। সংশ্লিষ্ট বিভাগ এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
বেনাপোল কাস্টমস থেকে প্রায় দেড়শ এনজিওকর্মীকে (বহিরাগত) বহিষ্কার করেছে নবনিযুক্ত কাস্টমস কমিশনার খালেদ মোহাম্মদ আবু হোসেন। তবে এসব বহিরাগতের আশ্রয়দাতা কাস্টমস সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৬ মিনিট আগেবাগেরহাটের রামপালে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। রোববার বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কয়েক দফা এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের লোকজনকে মারধরের পাশাপাশি বাজারের অন্তত ২০টি দোকান ও পাশের কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর করেছেন নেতা-কর্মীরা।
২৫ মিনিট আগেজবানবন্দিতে রিয়াদ জানিয়েছেন, পুলিশের উদ্ধার করা পুরো টাকাটাই শাম্মী আহমেদের বাসা থেকে নেওয়া চাঁদার টাকা। রিয়াদ জবানবন্দিতে আরও বলেন, তাঁরা শাম্মী আহমেদের স্বামীকে আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা আদায়ের চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি ১০ লাখ টাকা দেন।
৩৭ মিনিট আগেটানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও রাঙামাটির বাঘাইছড়ি-দীঘিনালা উপজেলা সড়কের ৯ মাইলসহ বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধস হয়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে সেনাবাহিনী, সড়ক বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেন। বিকেলের দিকে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকা
১ ঘণ্টা আগে