প্রতিনিধি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
করোনা পরিস্থিতিতে কৃষকদের উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য সহজে ও কম খরচে বহন করার জন্য সরকারের নির্দেশনায় বাংলাদেশ রেলওয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী থেকে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালু করে। আমের মৌসুম শেষ হয়ে আসায় ১৬ জুলাই থেকে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই ট্রেনে আম পরিবহন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রেলওয়ের আয় হয়েছে ৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪০ টাকা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, কুরিয়ারে এক কেজি আম পরিবহনে চাষিদের খরচ বেশি হয়। আমের পরিবহন সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে সরকার ট্রেনে আম বহনের সিদ্ধান্ত নেয়। ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের মাধ্যমে গত ২৭ মে থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত ৬ লাখ ৫৫ হাজার ২৯৫ কেজি আম বহন করা হয়। যেখান থেকে আয় করেছে ৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪০ টাকা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কম খরচে এবং সময়মতো রেলে আম পরিবহনের সুযোগ পেয়ে বেশ লাভবান হয়েছেন তারা। বিশেষ করে ট্রেনে যত্নসহকারে আম ওঠানোর ফলে নষ্টও হয়নি তেমন। সড়ক পথের চেয়ে রেলপথে পণ্য পরিবহন তুলনামূলকভাবে নিরাপদ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ জেলার প্রতি আন্তরিকতা রয়েছে বলেই ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে চালু করেছিলেন। আব্দুল আহাদ নামে এক ব্যবসায়ী জানান, ট্রেনে ঢাকায় এক কেজি আম পাঠাতে এক টাকা ৩০ পয়সা খরচ হয়েছে। আর কুরিয়ার সার্ভিসে কেজি প্রতি ১২ টাকা লাগে। সে তুলনায় ট্রেনে স্বল্প খরচে পরিবহনের এমন সুযোগ পাওয়ায় খুশি আম ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়ে কম খরচে মালবাহী ট্রেনে আম পাঠানো ব্যক্তিরাও খুশি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. ওবাইদুল্লাহ জানান, ট্রেনটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ স্টেশন থেকে ছেড়ে আমনুরা বাইপাস, রহনপুর, নাচোল, কাঁকনহাট, রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন, আড়ানি, লোকমানপুর, আবদুলপুর ও আজিমনগর স্টেশন থেকে আম নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয় ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন। এতে বহন খরচ কম হওয়ায় তুলনামূলক কম দামে আম ঢাকায় বিক্রি করা সম্ভব হয়েছে।
মো. ওবাইদুল্লাহ জানান আরও জানান, চলতি আম মৌসুমে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে বাংলাদেশ রেলওয়ে যে সেবা দিয়েছে, তাতে ব্যবসায়ী ও ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যক্তিরাও সন্তুষ্ট। গত বছরের তুলনায় এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক পরিমাণে আম বহন করে রেলওয়ে। এতে গত ২৭ মে থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত ৬ লাখ ৫৫ হাজার ২৯৫ কেজি আম বহন করে আয় করেছে ৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪০ টাকা।
করোনা পরিস্থিতিতে কৃষকদের উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য সহজে ও কম খরচে বহন করার জন্য সরকারের নির্দেশনায় বাংলাদেশ রেলওয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী থেকে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালু করে। আমের মৌসুম শেষ হয়ে আসায় ১৬ জুলাই থেকে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই ট্রেনে আম পরিবহন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রেলওয়ের আয় হয়েছে ৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪০ টাকা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, কুরিয়ারে এক কেজি আম পরিবহনে চাষিদের খরচ বেশি হয়। আমের পরিবহন সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে সরকার ট্রেনে আম বহনের সিদ্ধান্ত নেয়। ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের মাধ্যমে গত ২৭ মে থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত ৬ লাখ ৫৫ হাজার ২৯৫ কেজি আম বহন করা হয়। যেখান থেকে আয় করেছে ৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪০ টাকা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কম খরচে এবং সময়মতো রেলে আম পরিবহনের সুযোগ পেয়ে বেশ লাভবান হয়েছেন তারা। বিশেষ করে ট্রেনে যত্নসহকারে আম ওঠানোর ফলে নষ্টও হয়নি তেমন। সড়ক পথের চেয়ে রেলপথে পণ্য পরিবহন তুলনামূলকভাবে নিরাপদ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ জেলার প্রতি আন্তরিকতা রয়েছে বলেই ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে চালু করেছিলেন। আব্দুল আহাদ নামে এক ব্যবসায়ী জানান, ট্রেনে ঢাকায় এক কেজি আম পাঠাতে এক টাকা ৩০ পয়সা খরচ হয়েছে। আর কুরিয়ার সার্ভিসে কেজি প্রতি ১২ টাকা লাগে। সে তুলনায় ট্রেনে স্বল্প খরচে পরিবহনের এমন সুযোগ পাওয়ায় খুশি আম ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়ে কম খরচে মালবাহী ট্রেনে আম পাঠানো ব্যক্তিরাও খুশি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. ওবাইদুল্লাহ জানান, ট্রেনটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ স্টেশন থেকে ছেড়ে আমনুরা বাইপাস, রহনপুর, নাচোল, কাঁকনহাট, রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন, আড়ানি, লোকমানপুর, আবদুলপুর ও আজিমনগর স্টেশন থেকে আম নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয় ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন। এতে বহন খরচ কম হওয়ায় তুলনামূলক কম দামে আম ঢাকায় বিক্রি করা সম্ভব হয়েছে।
মো. ওবাইদুল্লাহ জানান আরও জানান, চলতি আম মৌসুমে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে বাংলাদেশ রেলওয়ে যে সেবা দিয়েছে, তাতে ব্যবসায়ী ও ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যক্তিরাও সন্তুষ্ট। গত বছরের তুলনায় এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক পরিমাণে আম বহন করে রেলওয়ে। এতে গত ২৭ মে থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত ৬ লাখ ৫৫ হাজার ২৯৫ কেজি আম বহন করে আয় করেছে ৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪০ টাকা।
‘এই বর্ষা কি আর আগের মতো আছে?’ মাঠে কাজ করতে করতে প্রশ্নটা ছুড়ে দিলেন কৃষক মঈনুল ইসলাম। পাশে দাঁড়ানো আরেক কৃষক নজরুল ইসলাম উত্তর দিলেন, ‘এবার তো শ্যালোর পানি ছাড়া ধান বাঁচবে না। হামার কপালোত যে কী আছেম আল্লাহ জানে’।
৫ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে বিভিন্ন ফুটপাত ও রেলপথের পাশের অংশ দখল করে গড়ে উঠেছে ৫ শতাধিক অস্থায়ী দোকান। এসব দোকানের বেশির ভাগেই বৈধ বিদ্যুৎ-সংযোগ নেই। তবে দোকানগুলোতে দিনভর চলে বৈদ্যুতিক পাখা আর সন্ধ্যা হলেই জ্বলে ওঠে বাতি।
১০ মিনিট আগেপটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলী উপজেলার শাখারিয়া থেকে বান্দ্রা পর্যন্ত ৩৭ কিলোমিটার অংশে রয়েছে ১৭টি বাঁক। এই বাঁকগুলো পরিণত হয়েছে মৃত্যুফাঁদে। সেখানে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। তারপর আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ।
১০ মিনিট আগেফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় গ্রামের বাড়িতে চিরনিদ্রায় শায়িত হলো রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ১১ বছরের রাইসা মনি।
৪২ মিনিট আগে