নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
শস্যভান্ডার হিসেবে খ্যাত বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় কালবৈশাখী ও বৃষ্টিতে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমের শুরুতেই কৃষকদের জমির ধান মাটিতে নুয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মাঝে মাঝে যে ঝড়-বৃষ্টি হচ্ছে তাতে কৃষকদের নিচু জমিতে পানি জমে খেতের ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শ্রমিকসংকট।
জানা গেছে, এ এলাকার কৃষকেরা সব মৌসুমেই জমি লাগানো ও কাটা-মাড়াইয়ের জন্য অন্য এলাকার শ্রমিকদের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু শ্রমিকদের দেখা এখনো মিলছে না। এতে নন্দীগ্রামের কৃষকেরা ফসল ঘরে তোলা নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ইরি-বোরো ধান ঘরে তোলার চিন্তায় কৃষকদের ঈদ আনন্দ ফ্যাকাশে হয়ে গেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ১৯ হাজার ৫৭৩ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬৩২ টন।
উপজেলার থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম বলেন, কালবৈশাখী-বৃষ্টির কারণে জমির ধান মাটিতে শুয়ে পড়েছে। বেশির ভাগ জমির ধান পানিতে ডুবে রয়েছে। এ ধানগুলো কাটার জন্য শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। এখন ধান কাটার শ্রমিক না পাওয়া গেলে জমিতেই ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।
ভাটরা ইউনিয়নের নাগরকান্দি গ্রামের কৃষক সুবল চন্দ্র বলেন, ‘আমি এবার ৫০ বিঘা জমিতে ইরি ধানের চাষ করেছি। ঝড়-বৃষ্টির কারণে ধানের যে ক্ষতি হয়েছে, এখন মাঠে ধান থাকায় তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুরেও ধান কাটার শ্রমিক পাচ্ছি না। যে দু-একজন শ্রমিক পাচ্ছি, তাঁদের বিঘাপ্রতি ৬-৭ হাজার টাকা ধান কাটার দাম দিতে হচ্ছে।’
ভাটগ্রাম ইউনিয়নের বিজরুল গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ধান পড়ে গিয়ে যে ক্ষতি হয়েছে, এখন পানিতে থেকে তার চেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে। ধান কাটার মানুষ নাই। আবার সামনে ঈদ। আমি বুঝতেই পারছি না কী করব।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, ‘কালবৈশাখীতে এ উপজেলার ১৩৬ হেক্টর ধানের জমির আংশিক ক্ষতি হয়েছে। আমরা কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। বিভিন্নভাবে তাঁদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। জমিতে পানি থাকলে তা দ্রুত বের করে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ঈদের জন্য শ্রমিকসংকট দেখা দিয়েছে। ঈদের পর হয়তো শ্রমিকের সংকট দূর হবে।
শস্যভান্ডার হিসেবে খ্যাত বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় কালবৈশাখী ও বৃষ্টিতে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমের শুরুতেই কৃষকদের জমির ধান মাটিতে নুয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মাঝে মাঝে যে ঝড়-বৃষ্টি হচ্ছে তাতে কৃষকদের নিচু জমিতে পানি জমে খেতের ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শ্রমিকসংকট।
জানা গেছে, এ এলাকার কৃষকেরা সব মৌসুমেই জমি লাগানো ও কাটা-মাড়াইয়ের জন্য অন্য এলাকার শ্রমিকদের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু শ্রমিকদের দেখা এখনো মিলছে না। এতে নন্দীগ্রামের কৃষকেরা ফসল ঘরে তোলা নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ইরি-বোরো ধান ঘরে তোলার চিন্তায় কৃষকদের ঈদ আনন্দ ফ্যাকাশে হয়ে গেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ১৯ হাজার ৫৭৩ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬৩২ টন।
উপজেলার থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম বলেন, কালবৈশাখী-বৃষ্টির কারণে জমির ধান মাটিতে শুয়ে পড়েছে। বেশির ভাগ জমির ধান পানিতে ডুবে রয়েছে। এ ধানগুলো কাটার জন্য শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। এখন ধান কাটার শ্রমিক না পাওয়া গেলে জমিতেই ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।
ভাটরা ইউনিয়নের নাগরকান্দি গ্রামের কৃষক সুবল চন্দ্র বলেন, ‘আমি এবার ৫০ বিঘা জমিতে ইরি ধানের চাষ করেছি। ঝড়-বৃষ্টির কারণে ধানের যে ক্ষতি হয়েছে, এখন মাঠে ধান থাকায় তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুরেও ধান কাটার শ্রমিক পাচ্ছি না। যে দু-একজন শ্রমিক পাচ্ছি, তাঁদের বিঘাপ্রতি ৬-৭ হাজার টাকা ধান কাটার দাম দিতে হচ্ছে।’
ভাটগ্রাম ইউনিয়নের বিজরুল গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ধান পড়ে গিয়ে যে ক্ষতি হয়েছে, এখন পানিতে থেকে তার চেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে। ধান কাটার মানুষ নাই। আবার সামনে ঈদ। আমি বুঝতেই পারছি না কী করব।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, ‘কালবৈশাখীতে এ উপজেলার ১৩৬ হেক্টর ধানের জমির আংশিক ক্ষতি হয়েছে। আমরা কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। বিভিন্নভাবে তাঁদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। জমিতে পানি থাকলে তা দ্রুত বের করে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ঈদের জন্য শ্রমিকসংকট দেখা দিয়েছে। ঈদের পর হয়তো শ্রমিকের সংকট দূর হবে।
নগরবাসীর নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৯০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। দুই কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে স্থাপিত এসব ক্যামেরায় ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), স্বয়ংক্রিয় গাড়ির নম্বর শনাক্তকরণ, মানুষের মুখাবয়ব চেনার স
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৫ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৫ ঘণ্টা আগে