শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর পৌরশহরে সুপেয় পানি সরবরাহের লাইন চালুর আগেই শুরু হয়েছে মিটার চুরির হিড়িক। গত চার দিনে শহরের বিভিন্ন মহল্লায় অন্তত ২০০ পানির লাইনের মিটার চুরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলররা।
শেরপুর পৌরসভা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর অধিদপ্তরের অধীনে পৌর শহরে সুপেয় পানি সরবরাহের কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আরএফএল। ইতিমধ্যে তারা পানির পাম্প ও পাইপ বসানোর কাজ শেষ করে প্রায় আড়াই হাজার বাড়িতে সংযোগ দেওয়ার কাজ শুরু করেছে। গত দুই মাসে প্রায় ৮০০ সংযোগ প্রদান সম্পন্ন করেছে। কিন্তু কাজ শেষ হওয়ার আগেই পানির লাইনের মিটার চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। প্রতি রাতেই এই মিটার চুরির ঘটনায় পৌর কর্তৃপক্ষও চিন্তিত হয়ে পড়েছে।
পানি সরবরাহের এই নির্মাণকাজের নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প প্রকৌশলী আবুল হাসান বলেন, এই মিটার প্রতিটি ৮ হাজার টাকা ব্যয়ে ইতালি থেকে আমদানি করা হয়েছে। পৌর শহরের ২ হাজার ৬০০ টির মধ্যে ইতিমধ্যে ৮০০টি সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
শহরের রামচন্দ্রপুর পাড়ার আবু সাঈদ বলেন, ‘প্রায় এক মাস আগে আমার বাড়িতে পানি সংযোগের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মিটারটি সংযোগ করে দিয়ে যায়। গত সোমবার রাতে এই মিটার কে বা কারা চুরি করে নিয়ে গেছে।’
একইভাবে শহরের বসাকপাড়া, বকুলতলা ও বাগানবাড়ি এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রতিরাতে এই মিটার চুরির ঘটনা ঘটছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সংশ্লিষ্ট এলাকার কাউন্সিলরা জানান, মিটার চুরি প্রতিরোধ করার জন্য তারা রাতে পাহারা দেওয়াসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু কিছুতেই প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না।
এ প্রসঙ্গে পৌরসভার প্যানেল মেয়র নাজমুল আলম বলেন, সুপেয় পানি সরবরাহের জন্য স্থাপন করা এই মিটারগুলো চুরি নিয়ে শেরপুর পৌর কর্তৃপক্ষ চিন্তিত হয়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত পদক্ষেপ নিতে পুলিশকে জানানো হয়েছে।
বগুড়ার শেরপুর পৌরশহরে সুপেয় পানি সরবরাহের লাইন চালুর আগেই শুরু হয়েছে মিটার চুরির হিড়িক। গত চার দিনে শহরের বিভিন্ন মহল্লায় অন্তত ২০০ পানির লাইনের মিটার চুরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলররা।
শেরপুর পৌরসভা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর অধিদপ্তরের অধীনে পৌর শহরে সুপেয় পানি সরবরাহের কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আরএফএল। ইতিমধ্যে তারা পানির পাম্প ও পাইপ বসানোর কাজ শেষ করে প্রায় আড়াই হাজার বাড়িতে সংযোগ দেওয়ার কাজ শুরু করেছে। গত দুই মাসে প্রায় ৮০০ সংযোগ প্রদান সম্পন্ন করেছে। কিন্তু কাজ শেষ হওয়ার আগেই পানির লাইনের মিটার চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। প্রতি রাতেই এই মিটার চুরির ঘটনায় পৌর কর্তৃপক্ষও চিন্তিত হয়ে পড়েছে।
পানি সরবরাহের এই নির্মাণকাজের নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প প্রকৌশলী আবুল হাসান বলেন, এই মিটার প্রতিটি ৮ হাজার টাকা ব্যয়ে ইতালি থেকে আমদানি করা হয়েছে। পৌর শহরের ২ হাজার ৬০০ টির মধ্যে ইতিমধ্যে ৮০০টি সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
শহরের রামচন্দ্রপুর পাড়ার আবু সাঈদ বলেন, ‘প্রায় এক মাস আগে আমার বাড়িতে পানি সংযোগের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মিটারটি সংযোগ করে দিয়ে যায়। গত সোমবার রাতে এই মিটার কে বা কারা চুরি করে নিয়ে গেছে।’
একইভাবে শহরের বসাকপাড়া, বকুলতলা ও বাগানবাড়ি এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রতিরাতে এই মিটার চুরির ঘটনা ঘটছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সংশ্লিষ্ট এলাকার কাউন্সিলরা জানান, মিটার চুরি প্রতিরোধ করার জন্য তারা রাতে পাহারা দেওয়াসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু কিছুতেই প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না।
এ প্রসঙ্গে পৌরসভার প্যানেল মেয়র নাজমুল আলম বলেন, সুপেয় পানি সরবরাহের জন্য স্থাপন করা এই মিটারগুলো চুরি নিয়ে শেরপুর পৌর কর্তৃপক্ষ চিন্তিত হয়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত পদক্ষেপ নিতে পুলিশকে জানানো হয়েছে।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
২ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
১৩ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
১৯ মিনিট আগে