বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার কাহালু উপজেলায় এক বাঁশবাগান থেকে জিসান (১২) নামের স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। পরে অটোরিকশাতে করে কিশোর ছেলের মরদেহ থানায় নিয়ে যান নিহত স্কুলছাত্রের মা। নিহত জিসানের মায়ের দাবি, তাঁর ছেলেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে কেউ। এদিকে প্রাথমিকভাবে মৃত্যুর কোনো কারণ জানাতে পারেনি পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে ওই উপজেলার বরংগাশনি গ্রামের বাঁশবাগানে ওই কিশোরের মরদেহ পাওয়া যায়। পরে বিকেলে সন্তানের মরদেহ অটোরিকশাতে নিয়ে কাহালু থানায় নিয়ে ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেন তার মা নাসিমা বেগম। ১২ বছর জিসান বরংগাশনি গ্রামের দক্ষিণপাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে। সে বরংগাশনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
জিসানের মা নাসিমা বেগম জানান, শনিবার দুপুর একটা পর্যন্ত তাঁর ছেলে বাড়িতেই ছিল। এরপরে বাড়ি থেকে বের হয় জিসান। অনেক সময় পার হলেও সে বাড়িতে ফিরছিল না। পরে তাকে খুঁজতে বাড়ি থেকে তিনি নিজেই বের হন। এ সময় তিনি ওই বাঁশবাগানে যান। সেখানে একটি বাঁশের সঙ্গে গলায় দড়ি প্যাঁচানো অবস্থায় জিসানকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক জিসানকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমবার হোসেন জানান, জিসানের মরদেহ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তার গলায় শুধু দড়ির প্যাঁচানোর দাগ আছে। প্রাথমিকভাবে এ ছাড়া তার শরীরের অন্য কোথাও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মরদেহের ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। এ ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
বগুড়ার কাহালু উপজেলায় এক বাঁশবাগান থেকে জিসান (১২) নামের স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। পরে অটোরিকশাতে করে কিশোর ছেলের মরদেহ থানায় নিয়ে যান নিহত স্কুলছাত্রের মা। নিহত জিসানের মায়ের দাবি, তাঁর ছেলেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে কেউ। এদিকে প্রাথমিকভাবে মৃত্যুর কোনো কারণ জানাতে পারেনি পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে ওই উপজেলার বরংগাশনি গ্রামের বাঁশবাগানে ওই কিশোরের মরদেহ পাওয়া যায়। পরে বিকেলে সন্তানের মরদেহ অটোরিকশাতে নিয়ে কাহালু থানায় নিয়ে ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেন তার মা নাসিমা বেগম। ১২ বছর জিসান বরংগাশনি গ্রামের দক্ষিণপাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে। সে বরংগাশনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
জিসানের মা নাসিমা বেগম জানান, শনিবার দুপুর একটা পর্যন্ত তাঁর ছেলে বাড়িতেই ছিল। এরপরে বাড়ি থেকে বের হয় জিসান। অনেক সময় পার হলেও সে বাড়িতে ফিরছিল না। পরে তাকে খুঁজতে বাড়ি থেকে তিনি নিজেই বের হন। এ সময় তিনি ওই বাঁশবাগানে যান। সেখানে একটি বাঁশের সঙ্গে গলায় দড়ি প্যাঁচানো অবস্থায় জিসানকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক জিসানকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমবার হোসেন জানান, জিসানের মরদেহ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তার গলায় শুধু দড়ির প্যাঁচানোর দাগ আছে। প্রাথমিকভাবে এ ছাড়া তার শরীরের অন্য কোথাও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মরদেহের ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। এ ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
বাড়িটি তৈরির শুরুতে প্রাথমিকভাবে সিমেন্টের খুঁটি দিয়ে অবকাঠামো তৈরি করেন। এরপর প্লাস্টিকের বোতলগুলোতে বালু ও মাটিভর্তি করে সিমেন্ট দিয়ে দেয়ালের গাঁথুনি করেন। গাঁথুনির ওপরে দেন টিনের চাল। এভাবেই তৈরি হয় প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে বাড়ি। ইটের তৈরি বাড়ির চেয়ে এই বাড়িতে গরম কম লাগবে।
২৭ মিনিট আগেবালাইনাশক হিসেবে আমি শ্যাম্পু, সাবানের গুঁড়া, গুল, কেরোসিন তেল ও হলুদের গুঁড়া ব্যবহার করি—যা সহজলভ্য ও প্রাকৃতিক। ছত্রাক দমনে তুঁতে ও চুন দিয়ে তৈরি বোর্দো মিশ্রণ, আর ভাইরাস প্রতিরোধে পেঁয়াজ ও রসুনের রস ব্যবহার করি। এ ছাড়া নিমপাতা, বিষকাটালি পাতার রস, মেহগনির বীজের রসও ব্যবহার করি।
১ ঘণ্টা আগে২০০৯ সালে নুরুন্নাহার বানুর ভাইয়ের ছেলেরা—সৈয়দ জাহেদ আলী, সৈয়দ লিয়াকত আলী ও সৈয়দ মোফাক্কার আলী—ফরিদপুরের যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতে আফসা সম্পত্তি দাবিতে দেওয়ানি মামলা দায়ের করেন।
১ ঘণ্টা আগেডিইপিজেডের সামনে নবীনগর-চন্দ্রা সড়কে ঢাকাগামী লেনে লাব্বাইক পরিবহনের একটি বাস থেমে ছিল। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে ওই বাসে আগুন ধরে। বাসে আগুন ধরার পরপরই ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় আধা ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু ততক্ষণে বাসের ভেতরের অংশ...
১ ঘণ্টা আগে