লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুর উপজেলার ৫ নম্বর বিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনের ফল (গেজেট) নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ে বাতিল করা হয়েছে। নতুন ঘোষিত ফলে মিজানুর রহমান মিন্টু মাত্র ৬ ভোট বেশি পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন।
১৩ মার্চ রায় ঘোষণার কথা থাকলেও গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নাটোরের নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনাল থেকে লিখিত আকারে পূর্ণাঙ্গ এই রায় প্রকাশিত হয়।
নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৮ নভেম্বর ৫ নম্বর বিলমাড়িয়া ইউপিতে ভোট গ্রহণ হয়। এতে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ছিদ্দিক আলী মিষ্টু ৪ হাজার ৮৬৫ ভোট পান। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিজানুর রহমান মিন্টু আনারস প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ৮৫১ ভোট পান। মাত্র ১৪ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন ছিদ্দিক আলী মিষ্টু।
২০২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর গেজেট প্রকাশিত হলে ২০২২ সালের ৪ জানুয়ারি তিনি শপথ গ্রহণ করেন। এদিকে মিজানুর রহমান মিন্টু ৮ ও ৯ নম্বর ভোটকেন্দ্রের ভোট পুনর্গণনার আবেদন করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন। এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভোট পুনর্গণনা করা হয়। এতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত ছিদ্দিক আলী মিষ্টু পান ৪ হাজার ৮৪০ ভোট, অন্যদিকে মিজানুর রহমান মিন্টু ৪ হাজার ৮৪৬ ভোট পান। তবে ছিদ্দিক আলী মিষ্টু সব কেন্দ্রের ভোট পুনর্গণনার জন্য আবেদন করলে শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল তাঁর আবেদন খারিজ করে দেন। একই সঙ্গে মিজানুর রহমান মিন্টুর মামলাও খারিজ হয়ে যায়।
ট্রাইব্যুনালের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, বিলমাড়িয়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ভোট গণনায় ত্রুটি ছিল। প্রার্থী মিজানুর রহমান মিন্টুর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৮ ও ৯ নম্বর কেন্দ্রের ভোট গণনায় ত্রুটি ধরা পড়েছে। পরে ভোট পুনর্গণনা করে দেখা যায়, পরাজিত প্রার্থী নির্বাচিত প্রার্থীর চেয়ে ৬ ভোট বেশি পেয়েছেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ছিদ্দিক আলী মিষ্টু আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘তিনি প্রতিকারের জন্য উচ্চ আদালতে যাবেন।’
উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্টু বলেন, ‘সত্যের জয় হয়েছে। আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ে তিনি সন্তুষ্ট। এর আগে তাঁকে পরিকল্পিতভাবে নির্বাচনে হারানো হয়েছিল।’
নাটোরের লালপুর উপজেলার ৫ নম্বর বিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনের ফল (গেজেট) নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ে বাতিল করা হয়েছে। নতুন ঘোষিত ফলে মিজানুর রহমান মিন্টু মাত্র ৬ ভোট বেশি পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন।
১৩ মার্চ রায় ঘোষণার কথা থাকলেও গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নাটোরের নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনাল থেকে লিখিত আকারে পূর্ণাঙ্গ এই রায় প্রকাশিত হয়।
নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৮ নভেম্বর ৫ নম্বর বিলমাড়িয়া ইউপিতে ভোট গ্রহণ হয়। এতে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ছিদ্দিক আলী মিষ্টু ৪ হাজার ৮৬৫ ভোট পান। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিজানুর রহমান মিন্টু আনারস প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ৮৫১ ভোট পান। মাত্র ১৪ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন ছিদ্দিক আলী মিষ্টু।
২০২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর গেজেট প্রকাশিত হলে ২০২২ সালের ৪ জানুয়ারি তিনি শপথ গ্রহণ করেন। এদিকে মিজানুর রহমান মিন্টু ৮ ও ৯ নম্বর ভোটকেন্দ্রের ভোট পুনর্গণনার আবেদন করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন। এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভোট পুনর্গণনা করা হয়। এতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত ছিদ্দিক আলী মিষ্টু পান ৪ হাজার ৮৪০ ভোট, অন্যদিকে মিজানুর রহমান মিন্টু ৪ হাজার ৮৪৬ ভোট পান। তবে ছিদ্দিক আলী মিষ্টু সব কেন্দ্রের ভোট পুনর্গণনার জন্য আবেদন করলে শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল তাঁর আবেদন খারিজ করে দেন। একই সঙ্গে মিজানুর রহমান মিন্টুর মামলাও খারিজ হয়ে যায়।
ট্রাইব্যুনালের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, বিলমাড়িয়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ভোট গণনায় ত্রুটি ছিল। প্রার্থী মিজানুর রহমান মিন্টুর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৮ ও ৯ নম্বর কেন্দ্রের ভোট গণনায় ত্রুটি ধরা পড়েছে। পরে ভোট পুনর্গণনা করে দেখা যায়, পরাজিত প্রার্থী নির্বাচিত প্রার্থীর চেয়ে ৬ ভোট বেশি পেয়েছেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ছিদ্দিক আলী মিষ্টু আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘তিনি প্রতিকারের জন্য উচ্চ আদালতে যাবেন।’
উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্টু বলেন, ‘সত্যের জয় হয়েছে। আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ে তিনি সন্তুষ্ট। এর আগে তাঁকে পরিকল্পিতভাবে নির্বাচনে হারানো হয়েছিল।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে