নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর পোরশা উপজেলায় জন্ম নেওয়া পেট ও বুকে জোড়া লাগা সেই যমজ কন্যা শিশু মারা গেছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার ইসলামি ল্যাব অ্যান্ড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, যমজ কন্যা শিশুর মায়ের নাম ফিরোজা বেগম। তিনি পোরশা উপজেলার গাঙ্গুরিয়া গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী।
শিশুর বাবা জাহাঙ্গীর আলম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, জন্মের চার দিন পর শিশুটিকে বাড়িতে নিয়ে যান তাঁরা। এরপর গত ৬ অক্টোবর জন্ডিসে আক্রান্ত হলে শিশুটিকে আবারও সারাইগাছী বাজারের ইসলামি ল্যাব অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত শনিবার থেকে তাদের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। রোববার সকাল থেকে তাদের অক্সিজেন দেওয়া ছিল। সন্ধ্যা সাতটার দিকে মৃত্যু হয় তাদের।
পরিবার ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্মের পর যমজ শিশুটি ভালোই ছিল। নওগাঁয় জোড়া লাগা শিশুর চিকিৎসা না থাকায় ওই দিনই তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু ঢাকায় নেওয়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় তাদের ৫ অক্টোবর বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন পর জন্ডিসে আক্রান্ত হলে তাদের আবারও ইসলামি ল্যাব অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় তাদের মৃত্যু হয়।
এলাকাবাসী জানায়, জোড়া লাগানো যমজ শিশুর চিকিৎসা করার মতো সামর্থ্য না থাকার কারণে শিশুর বাবা সমাজের বিত্তবানদের কাছে চিকিৎসার জন্য সাহায্যের আবেদন জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২ অক্টোবর ওই হাসপাতালেই জোড়া যমজ শিশুর জন্ম হয়। জন্মের ৯ দিন পর তারা মারা গেল।
নওগাঁর পোরশা উপজেলায় জন্ম নেওয়া পেট ও বুকে জোড়া লাগা সেই যমজ কন্যা শিশু মারা গেছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার ইসলামি ল্যাব অ্যান্ড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, যমজ কন্যা শিশুর মায়ের নাম ফিরোজা বেগম। তিনি পোরশা উপজেলার গাঙ্গুরিয়া গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী।
শিশুর বাবা জাহাঙ্গীর আলম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, জন্মের চার দিন পর শিশুটিকে বাড়িতে নিয়ে যান তাঁরা। এরপর গত ৬ অক্টোবর জন্ডিসে আক্রান্ত হলে শিশুটিকে আবারও সারাইগাছী বাজারের ইসলামি ল্যাব অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত শনিবার থেকে তাদের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। রোববার সকাল থেকে তাদের অক্সিজেন দেওয়া ছিল। সন্ধ্যা সাতটার দিকে মৃত্যু হয় তাদের।
পরিবার ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্মের পর যমজ শিশুটি ভালোই ছিল। নওগাঁয় জোড়া লাগা শিশুর চিকিৎসা না থাকায় ওই দিনই তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু ঢাকায় নেওয়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় তাদের ৫ অক্টোবর বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন পর জন্ডিসে আক্রান্ত হলে তাদের আবারও ইসলামি ল্যাব অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় তাদের মৃত্যু হয়।
এলাকাবাসী জানায়, জোড়া লাগানো যমজ শিশুর চিকিৎসা করার মতো সামর্থ্য না থাকার কারণে শিশুর বাবা সমাজের বিত্তবানদের কাছে চিকিৎসার জন্য সাহায্যের আবেদন জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২ অক্টোবর ওই হাসপাতালেই জোড়া যমজ শিশুর জন্ম হয়। জন্মের ৯ দিন পর তারা মারা গেল।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে