আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় শিক্ষার্থীরা অসহযোগ আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় জে. কে. কলেজ রোড থেকে বের করে। বিক্ষোভ মিছিল সিও অফিস বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছালে বিএনপি ও জামায়াতের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা যোগ দেয়। এরপর তাঁরা পুলিশের সামনেই অস্থায়ী পুলিশ বক্স ভাঙচুর করে। পরে বিক্ষোভকারীরা উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে এবং আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে মারপিট করে আহত করে। বিক্ষোভ মিছিলটি উপজেলা পরিষদ রোডে যাওয়ার সময় পুলিশ বাঁধা দিলে আন্দোলনকারীরা পুলিশকে আক্রমণ করে।
এ সময় পুলিশ শর্টগানের গুলি ছুঁড়ে পিছু হটে থানায় অবস্থায় নেয়। বিক্ষোভকারীরা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুবার রহমান তালুকদার মুকুলের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করে থানা অভিমুখে রওনা দেয়। থানা আক্রমণ করতে গেলে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ালসেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে গেলে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এতে কাহালু উপজেলার বীরকেদার মন্ডলপাড়ার মুনিরুল ইসলাম মুনির (২২) নামের একজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্ষে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ছাড়া আরও ৩০ জন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে এলে ১০ জনকে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (শজিমেক) পাঠানো হয়। এ ছাড়া বিক্ষোভকারীরা থানা সংলগ্ন সহকারী কমিশরার (ভূমি) অফিসে অগ্নিসংযোগ করে ভাঙচুর করে। পরে উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসন ভবনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। বিক্ষোভকারীরা নিহত মুনিরের লাশ নিয়ে থানার দিকে গেলে পুনরায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। এ সময় পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি ছোড়ে।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীদের থানার বাইরে ও উপজেলা সদরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে। বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে উপজেলা সদরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় শিক্ষার্থীরা অসহযোগ আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় জে. কে. কলেজ রোড থেকে বের করে। বিক্ষোভ মিছিল সিও অফিস বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছালে বিএনপি ও জামায়াতের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা যোগ দেয়। এরপর তাঁরা পুলিশের সামনেই অস্থায়ী পুলিশ বক্স ভাঙচুর করে। পরে বিক্ষোভকারীরা উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে এবং আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে মারপিট করে আহত করে। বিক্ষোভ মিছিলটি উপজেলা পরিষদ রোডে যাওয়ার সময় পুলিশ বাঁধা দিলে আন্দোলনকারীরা পুলিশকে আক্রমণ করে।
এ সময় পুলিশ শর্টগানের গুলি ছুঁড়ে পিছু হটে থানায় অবস্থায় নেয়। বিক্ষোভকারীরা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুবার রহমান তালুকদার মুকুলের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করে থানা অভিমুখে রওনা দেয়। থানা আক্রমণ করতে গেলে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ালসেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে গেলে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এতে কাহালু উপজেলার বীরকেদার মন্ডলপাড়ার মুনিরুল ইসলাম মুনির (২২) নামের একজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্ষে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ছাড়া আরও ৩০ জন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে এলে ১০ জনকে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (শজিমেক) পাঠানো হয়। এ ছাড়া বিক্ষোভকারীরা থানা সংলগ্ন সহকারী কমিশরার (ভূমি) অফিসে অগ্নিসংযোগ করে ভাঙচুর করে। পরে উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসন ভবনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। বিক্ষোভকারীরা নিহত মুনিরের লাশ নিয়ে থানার দিকে গেলে পুনরায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। এ সময় পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি ছোড়ে।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীদের থানার বাইরে ও উপজেলা সদরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে। বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে উপজেলা সদরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে