প্রতিনিধি, ঈশ্বরদী
পাবনার ঈশ্বরদীতে কোরবানির জন্য ২৫ হাজার গবাদিপশু প্রস্তুত করা হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী এসব পশু পাওয়া যাবে কোরবানির হাট, খামার বা বাড়িতে। স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নিয়মনীতি মেনে কোরবানির জন্য অরনকোলা পশুর হাট প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর বলছে, গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ ও অন্যান্য পশুসহ ঈশ্বরদীতে এবার মোট ২৫ হাজার ২৯০টি পশু রয়েছে, যা কোরবানি উপলক্ষে স্থানীয় হাটে উঠবে।
প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে কোরবানির প্রস্তুতি নিয়ে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার ঈদুল আজহায় গরু (ষাঁড়, বলদ ও গাভি) ১২ হাজার ৬৪০, ছাগল ১০ হাজার ৭৬৪, ভেড়া ১ হাজার ৪৩৩, মহিষ ২৬৩ ও অন্যান্য ১৯০টি পশু উঠতে পারে। দেশীয় পশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা মিটবে। তাই ভারত থেকে পশু আনার প্রয়োজন পড়বে না। দেশের গরু দিয়ে চাহিদা মিটবে।
গরু ও খামারমালিকেরা বলছেন, গত বছর উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বড় পশুর হাট ঈশ্বরদীর অরনকোলাসহ এখানকার আওতাপাড়া ও নতুনহাট কোরবানির হাটে শুরুতে যাঁরা গরু-ছাগল বিক্রি করেছিলেন, তাঁরা লোকসানের মুখে পড়েন। যাঁদের গরু বিক্রি হয়নি, তাঁদের এক বছর ধরে গবাদিপশুগুলো লালন–পালন করতে হয়েছে। এতে তাঁদের বিনিয়োগ বেড়ে গেছে।
উপজেলার লক্ষ্মীকুণ্ডা গ্রামের খামারি আমিরুল ইসলাম বলেন, ছোট–বড় প্রায় সব খামারি ঈদ উপলক্ষে তাঁদের উৎপাদিত গবাদিপশু বিক্রি করার প্রস্তুতি নিয়েছেন। অনেকে বিক্রি শুরু করেছেন।
ঈশ্বরদী শহরের পূর্ব টেংরী এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, `গত বছর শেষ দিকে হাটে গরু কিনতে গিয়ে পাইনি। পরে দ্বিগুণ দাম দিয়ে গরু কিনে ফিরতে হয়েছে। এবার গরুর সরবরাহের প্রস্তুতি যথেষ্ট কি না, তা সঠিকভাবে হিসাব করা দরকার।'
অরনকোলা পশুর হাটের ইজারা কমিটির অন্যতম পরিচালক মিজানুর রহমান রুনু মণ্ডল বলেন, `স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নিয়মনীতি মেনে অরনকোলা পশুর হাট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সরকারি নির্দেশনা মেনে স্থানীয়ভাবে আমরা ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী হাটে পশু বিক্রির ব্যবস্থা করব।'
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, এই উপজেলায় গত বছর করোনার কারণে পশুর চাহিদা কম ছিল। বাজারে দাম শুরুতে কম থাকলেও শেষ দিকে দেখা যায় হাটে গবাদিপশু কম, ক্রেতা বেশি। এতে দাম অনেক বেড়ে যায়। এ বছর চাহিদা অনুযায়ী হাটে পশু পাবেন ক্রেতারা।
পাবনার ঈশ্বরদীতে কোরবানির জন্য ২৫ হাজার গবাদিপশু প্রস্তুত করা হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী এসব পশু পাওয়া যাবে কোরবানির হাট, খামার বা বাড়িতে। স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নিয়মনীতি মেনে কোরবানির জন্য অরনকোলা পশুর হাট প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর বলছে, গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ ও অন্যান্য পশুসহ ঈশ্বরদীতে এবার মোট ২৫ হাজার ২৯০টি পশু রয়েছে, যা কোরবানি উপলক্ষে স্থানীয় হাটে উঠবে।
প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে কোরবানির প্রস্তুতি নিয়ে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার ঈদুল আজহায় গরু (ষাঁড়, বলদ ও গাভি) ১২ হাজার ৬৪০, ছাগল ১০ হাজার ৭৬৪, ভেড়া ১ হাজার ৪৩৩, মহিষ ২৬৩ ও অন্যান্য ১৯০টি পশু উঠতে পারে। দেশীয় পশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা মিটবে। তাই ভারত থেকে পশু আনার প্রয়োজন পড়বে না। দেশের গরু দিয়ে চাহিদা মিটবে।
গরু ও খামারমালিকেরা বলছেন, গত বছর উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বড় পশুর হাট ঈশ্বরদীর অরনকোলাসহ এখানকার আওতাপাড়া ও নতুনহাট কোরবানির হাটে শুরুতে যাঁরা গরু-ছাগল বিক্রি করেছিলেন, তাঁরা লোকসানের মুখে পড়েন। যাঁদের গরু বিক্রি হয়নি, তাঁদের এক বছর ধরে গবাদিপশুগুলো লালন–পালন করতে হয়েছে। এতে তাঁদের বিনিয়োগ বেড়ে গেছে।
উপজেলার লক্ষ্মীকুণ্ডা গ্রামের খামারি আমিরুল ইসলাম বলেন, ছোট–বড় প্রায় সব খামারি ঈদ উপলক্ষে তাঁদের উৎপাদিত গবাদিপশু বিক্রি করার প্রস্তুতি নিয়েছেন। অনেকে বিক্রি শুরু করেছেন।
ঈশ্বরদী শহরের পূর্ব টেংরী এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, `গত বছর শেষ দিকে হাটে গরু কিনতে গিয়ে পাইনি। পরে দ্বিগুণ দাম দিয়ে গরু কিনে ফিরতে হয়েছে। এবার গরুর সরবরাহের প্রস্তুতি যথেষ্ট কি না, তা সঠিকভাবে হিসাব করা দরকার।'
অরনকোলা পশুর হাটের ইজারা কমিটির অন্যতম পরিচালক মিজানুর রহমান রুনু মণ্ডল বলেন, `স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নিয়মনীতি মেনে অরনকোলা পশুর হাট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সরকারি নির্দেশনা মেনে স্থানীয়ভাবে আমরা ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী হাটে পশু বিক্রির ব্যবস্থা করব।'
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, এই উপজেলায় গত বছর করোনার কারণে পশুর চাহিদা কম ছিল। বাজারে দাম শুরুতে কম থাকলেও শেষ দিকে দেখা যায় হাটে গবাদিপশু কম, ক্রেতা বেশি। এতে দাম অনেক বেড়ে যায়। এ বছর চাহিদা অনুযায়ী হাটে পশু পাবেন ক্রেতারা।
ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ মিনিট আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৫ মিনিট আগেবৃষ্টি হলেই সিলেট নগরীর অর্ধশতাধিক এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। কোথাও গোড়ালি, আবার কোথাও হাঁটুপানি ওঠে। এতে জলজটে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয় নগরবাসীকে। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রতিবছরই শতকোটি টাকার বাজেট নিয়ে বিভিন্ন খাল উদ্ধার, খনন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করে সিলেট সিটি করপোরেশন...
৯ মিনিট আগেরাজধানীর খিলক্ষেতের একটি পলিথিন কারখানায় সারা দিন পলিথিন তৈরির পর রাতের আঁধারে বস্তায় ভরে গাজীপুরের টঙ্গী বাজার এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা হতো। একবার সিলগালার পরও গোপনে পলিথিন তৈরি করা হতো। ফের সেনাবাহিনী ও র্যাব যৌথ অভিযান চালিয়ে সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে