হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

ঝড়ের আগের দিনও বাড়িতে ছিল পরিপাটি টিনের ঘর। গরু, ছাগলের জন্য ছিল গোয়ালঘর। ছিল সৌর বিদ্যুত। পুকুর পাড় ও ঘরের পাশে বিভিন্ন ফল গাছে সাজানো ছিল বাড়িটি। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে সেই চিত্র একেবারে বদলে গেছে।
ঘূর্ণিঝড় বাড়ির সবকটি গাছ উপড়ে ফেলেছে। ঘরটি ভেসে গেছে জোয়ারের পানিতে। শূন্য ভিটের ওপরে পড়ে আছে একটি খাট। তাতে কিছু জিনিসপত্র এলোমেলোভাবে পড়ে আছে। দেখলে মনে হবে বিশাল ধ্বংস যজ্ঞ চালানো হয়েছে এই বাড়িতে। নোয়াখালী হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপে মুন্সি গ্রামের জেলে আবুল কালামের বাড়ির চিত্র এটি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভিটার ওপর ত্রিফল লাগিয়ে রাতের ঘুমানোর ব্যবস্থা করছেন জেলে আবুল কালাম। পাশে তাঁর ছেলের বৌ খোলা আকাশের নিচে মাটিতে গর্ত করে রান্নার চেষ্টা করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে পাশের একজনের বাড়িতে রাত কাটিয়েছেন।
আবুল কালাম জানায়, সোমবার রাত আটটা পর্যন্ত বাড়িতে ছিলেন তারা। জোয়ারের তীব্রতা বেশি দেখে পরিবারের ছয় সদস্যকে নিয়ে বন্দরটিলা বাজারে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যান। সকালে এসে তাদের বাড়ি চিনতে অনেক সময় লেগেছে। একটি ছোট বাটিও খুঁজে পায়নি। পরে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যের কিনে দেওয়া রান্না করার সামগ্রী দিয়ে সংসার শুরু করছেন।
শুধু আবুল কালাম নয়। এই চিত্র নিঝুম দ্বীপ বন্দরটিলা বাজারের পূর্বপাশে মুন্সি গ্রামের পুরো জেলে পল্লীর। আবুল কালামের বাড়ির উত্তর পাশে জেলে জামশেদ এর বাড়ি। গ্রামের কাদাযুক্ত পথে হেঁটে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সবাই ধান খেত থেকে ঘরের জিনিসপত্র খুঁজে আনছেন। ঘূর্ণিঝড়ে জামসেদের ঘরের সকল আসবাবপত্র ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। শুধু ঘরের চাল দাঁড়িয়ে আছে কয়েকটি পিলারের ওপর।
জামসেদ জানান, ঝড়ের গতি এত বেশি ছিল যে রাতে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়াটা জীবনের সবচেয়ে বড় ঝুঁকি ছিল তাদের জন্য। রাতে বিভিন্ন বাড়ি থেকে ঘরের টিন ছুটে এসে তাদের গায়ে পড়ছিল। অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যান।
নিঝুম দ্বীপ ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য চাঁন মিয়া জানান, এই গ্রামে শতাধিক ঘর ভেসে গেছে। জোয়ারের তীব্রতা ও বাতাসের গতি বেশি থাকার কারণে মানুষের ঘরবাড়ি বেশি ক্ষতি হয়। বন্দরটিলা বাজার থেকে মুন্সি গ্রামে যাওয়ার রাস্তাটিও জোয়ারের পানিতে বিশাল বিশাল গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আরও জানান, মুন্সি গ্রামটির অবস্থান মূলত নদীর পাড়ে। এখানে যারা বসবাস করেন তাদের বেশির ভাগ নদীতে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। ইউনিয়ন পরিষদের হিসাব মতে এখানে সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত ঘরবাড়ির সংখ্যা প্রায় শতাধিক। এখানে সবকটি বাড়িতে জোয়ারের পানি ও ঝড়ের চিহ্ন রয়েছে।
শুধু মুন্সি গ্রাম নয়, ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে নিঝুম দ্বীপের সবকটি ওয়ার্ডে। নিঝুম দ্বীপের চারপাশে বেড়িবাঁধ নেই। তাতে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার জোয়ারে খুব সহজে লোকালয়ে চলে আসে পানি।
নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের কম্পিউটার অপারেটর আজিম। আজিম জানান, গত ৫০ বছরের রেকর্ড অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর জোয়ার। রাতের জোয়ারে এখানে প্রধান সড়কের ওপর পানি উঠেছে প্রায় ৪-৫ ফুট। তাতে এই দ্বীপের সবকটি মসজিদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বাজারের দোকান ঘরে পানি উঠে যায়। রাতে মানুষ তাদের জিনিসপত্র নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটতে থাকে। একসময় সড়কটি আশ্রয়কেন্দ্র পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
নিঝুম দ্বীপ নামার বাজারের সারওয়ার পাটি হলেন দ্বীপের সবচেয়ে বড় মাছের হ্যাচারির মালিক। বন্দরটিলা বাজার থেকে নামার বাজার যেতে দেখা হয় তাঁর সঙ্গে। কোন প্রশ্ন করার আগে অস্বাভাবিক জোয়ারে তাঁর মৎস্য খামারের ক্ষয়ক্ষতির বর্ণনা দিতে লাগলেন। সারোয়ার জানান, এবারের বন্যায় তাঁর ৫০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে। তাঁর খামারে ২০টি পুকুর রয়েছে। সবকটি পুকুর ভেসে গেছে। তাঁর মত নিঝুম দ্বীপে ৫ শতাধিক পুকুর রয়েছে তাতে অনেকে মাছের চাষ করে থাকেন। এখন সবাই সর্বশান্ত হয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে নিঝুম দ্বীপ ইউপি চেয়ারম্যান দিনাজ উদ্দিন বলেন, নিঝুম দ্বীপে সবকটি ওয়ার্ডে প্রায় ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এখানে নদীর পাড়ে ও নিচু এলাকায় বসবাস করা মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেড়ি বাঁধ না থাকায় প্রতিবার অস্বাভাবিক জোয়ারে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়। অনেক বার নিঝুম দ্বীপে বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য বলেও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি।
দিনাজ উদ্দিন আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার ও চাল বিতরণ করা হচ্ছে। তবে ঘরবাড়ি বিধ্বস্তদের আর্থিক সহযোগিতা করা প্রয়োজন।

ঝড়ের আগের দিনও বাড়িতে ছিল পরিপাটি টিনের ঘর। গরু, ছাগলের জন্য ছিল গোয়ালঘর। ছিল সৌর বিদ্যুত। পুকুর পাড় ও ঘরের পাশে বিভিন্ন ফল গাছে সাজানো ছিল বাড়িটি। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে সেই চিত্র একেবারে বদলে গেছে।
ঘূর্ণিঝড় বাড়ির সবকটি গাছ উপড়ে ফেলেছে। ঘরটি ভেসে গেছে জোয়ারের পানিতে। শূন্য ভিটের ওপরে পড়ে আছে একটি খাট। তাতে কিছু জিনিসপত্র এলোমেলোভাবে পড়ে আছে। দেখলে মনে হবে বিশাল ধ্বংস যজ্ঞ চালানো হয়েছে এই বাড়িতে। নোয়াখালী হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপে মুন্সি গ্রামের জেলে আবুল কালামের বাড়ির চিত্র এটি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভিটার ওপর ত্রিফল লাগিয়ে রাতের ঘুমানোর ব্যবস্থা করছেন জেলে আবুল কালাম। পাশে তাঁর ছেলের বৌ খোলা আকাশের নিচে মাটিতে গর্ত করে রান্নার চেষ্টা করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে পাশের একজনের বাড়িতে রাত কাটিয়েছেন।
আবুল কালাম জানায়, সোমবার রাত আটটা পর্যন্ত বাড়িতে ছিলেন তারা। জোয়ারের তীব্রতা বেশি দেখে পরিবারের ছয় সদস্যকে নিয়ে বন্দরটিলা বাজারে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যান। সকালে এসে তাদের বাড়ি চিনতে অনেক সময় লেগেছে। একটি ছোট বাটিও খুঁজে পায়নি। পরে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যের কিনে দেওয়া রান্না করার সামগ্রী দিয়ে সংসার শুরু করছেন।
শুধু আবুল কালাম নয়। এই চিত্র নিঝুম দ্বীপ বন্দরটিলা বাজারের পূর্বপাশে মুন্সি গ্রামের পুরো জেলে পল্লীর। আবুল কালামের বাড়ির উত্তর পাশে জেলে জামশেদ এর বাড়ি। গ্রামের কাদাযুক্ত পথে হেঁটে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সবাই ধান খেত থেকে ঘরের জিনিসপত্র খুঁজে আনছেন। ঘূর্ণিঝড়ে জামসেদের ঘরের সকল আসবাবপত্র ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। শুধু ঘরের চাল দাঁড়িয়ে আছে কয়েকটি পিলারের ওপর।
জামসেদ জানান, ঝড়ের গতি এত বেশি ছিল যে রাতে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়াটা জীবনের সবচেয়ে বড় ঝুঁকি ছিল তাদের জন্য। রাতে বিভিন্ন বাড়ি থেকে ঘরের টিন ছুটে এসে তাদের গায়ে পড়ছিল। অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যান।
নিঝুম দ্বীপ ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য চাঁন মিয়া জানান, এই গ্রামে শতাধিক ঘর ভেসে গেছে। জোয়ারের তীব্রতা ও বাতাসের গতি বেশি থাকার কারণে মানুষের ঘরবাড়ি বেশি ক্ষতি হয়। বন্দরটিলা বাজার থেকে মুন্সি গ্রামে যাওয়ার রাস্তাটিও জোয়ারের পানিতে বিশাল বিশাল গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আরও জানান, মুন্সি গ্রামটির অবস্থান মূলত নদীর পাড়ে। এখানে যারা বসবাস করেন তাদের বেশির ভাগ নদীতে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। ইউনিয়ন পরিষদের হিসাব মতে এখানে সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত ঘরবাড়ির সংখ্যা প্রায় শতাধিক। এখানে সবকটি বাড়িতে জোয়ারের পানি ও ঝড়ের চিহ্ন রয়েছে।
শুধু মুন্সি গ্রাম নয়, ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে নিঝুম দ্বীপের সবকটি ওয়ার্ডে। নিঝুম দ্বীপের চারপাশে বেড়িবাঁধ নেই। তাতে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার জোয়ারে খুব সহজে লোকালয়ে চলে আসে পানি।
নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের কম্পিউটার অপারেটর আজিম। আজিম জানান, গত ৫০ বছরের রেকর্ড অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর জোয়ার। রাতের জোয়ারে এখানে প্রধান সড়কের ওপর পানি উঠেছে প্রায় ৪-৫ ফুট। তাতে এই দ্বীপের সবকটি মসজিদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বাজারের দোকান ঘরে পানি উঠে যায়। রাতে মানুষ তাদের জিনিসপত্র নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটতে থাকে। একসময় সড়কটি আশ্রয়কেন্দ্র পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
নিঝুম দ্বীপ নামার বাজারের সারওয়ার পাটি হলেন দ্বীপের সবচেয়ে বড় মাছের হ্যাচারির মালিক। বন্দরটিলা বাজার থেকে নামার বাজার যেতে দেখা হয় তাঁর সঙ্গে। কোন প্রশ্ন করার আগে অস্বাভাবিক জোয়ারে তাঁর মৎস্য খামারের ক্ষয়ক্ষতির বর্ণনা দিতে লাগলেন। সারোয়ার জানান, এবারের বন্যায় তাঁর ৫০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে। তাঁর খামারে ২০টি পুকুর রয়েছে। সবকটি পুকুর ভেসে গেছে। তাঁর মত নিঝুম দ্বীপে ৫ শতাধিক পুকুর রয়েছে তাতে অনেকে মাছের চাষ করে থাকেন। এখন সবাই সর্বশান্ত হয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে নিঝুম দ্বীপ ইউপি চেয়ারম্যান দিনাজ উদ্দিন বলেন, নিঝুম দ্বীপে সবকটি ওয়ার্ডে প্রায় ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এখানে নদীর পাড়ে ও নিচু এলাকায় বসবাস করা মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেড়ি বাঁধ না থাকায় প্রতিবার অস্বাভাবিক জোয়ারে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়। অনেক বার নিঝুম দ্বীপে বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য বলেও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি।
দিনাজ উদ্দিন আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার ও চাল বিতরণ করা হচ্ছে। তবে ঘরবাড়ি বিধ্বস্তদের আর্থিক সহযোগিতা করা প্রয়োজন।

নারায়ণগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালককে ছুরিকাঘাতের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি কোথায় ও কবে ঘটেছে সে বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেনি।
১ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীর দুটি সীমান্ত দিয়ে ৬০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কাজীপুর সীমান্তের আন্তর্জাতিক পিলার ১৪৭ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হয়।
৭ মিনিট আগে
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হানিফ হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) ভোরে ঢাকার নিউ লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২০ মিনিট আগে
‘ভাই সব, চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করা গরুর মাংস প্রতি কেজি মাত্র ৬২০ টাকা! এখনই চলে আসুন মিঠাপুকুর বাজারে তহিদুল ভাইয়ের দোকানে!’ —কয়েক দিন ধরে মাইকে এমন প্রচারণা চলছে মিঠাপুকুর বাজারে। তবু মিলছে না ক্রেতা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সদর বাজার ও গড়েরমাথা এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়।
২২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালককে ছুরিকাঘাতের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি কোথায় এবং কবে ঘটেছে সেই বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেনি।
শুক্রবার সকাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয় ছিনতাইয়ের ভিডিওটি।
নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী বলেন, ‘প্রকাশিত ভিডিও দেখে মদনপুর সিএনজিস্ট্যান্ডসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আমাদের পুলিশি তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত ওই অটোরিকশাটি বা ছিনতাইকারী চক্রের কাউকে শনাক্ত করা যায়নি। থানায় এ-সংক্রান্ত কোনো অভিযোগও কেউ করেননি।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে কক্সবাজারগামী একটি বাসের যাত্রী নাজির উদ্দিন শাহ তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি প্রকাশ করেন। ভিডিওর ক্যাপশনে উল্লেখ করেন, ঘটনাটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর এলাকায় রাত ১২টা ২০ মিনিটে ধারণ করা হয়েছে।
প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, চলন্ত সিএনজির পেছনে এক ব্যক্তি ঝুলে আছেন। ভেতর থেকে দরজা খুলে দুই ব্যক্তি তাঁকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশ করা ব্যক্তির দাবি, ঝুলে থাকা ব্যক্তিটি সিএনজিচালক। তাঁর অটোরিকশা ছিনতাইকারীদের থেকে রক্ষায় ঝুলে আছেন। আর ভেতর থেকে ছিনতাইকারীরা তাঁকে আঘাত করে যাচ্ছে।’
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াহিদ মোর্শেদ বলেন, ‘ভিডিওটি আমরা দেখেছি। তবে ঘটনাস্থল শনাক্ত করতে ও সংশ্লিষ্টদের খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেননি। ঘটনাটি কবে এবং কোথায় ঘটেছে, তা যাচাই চলছে।’
তবে ভিডিওতে দেখা যায়, সিএনজি অটোরিকশাটি সড়কের একটি লেন পরিবর্তন করে সোজা এগিয়ে যাচ্ছে। কিছু দূর এগোতেই ওপরে সালাম স্টিলের একটি আলোকিত বিজ্ঞাপন দেখা যায়। রাস্তা এবং বিজ্ঞাপনস্থল দেখে পুলিশ কর্মকর্তারা ধারণা করছেন স্থানটি মদনপুর বাসস্ট্যান্ড এবং সড়কটি চট্টগ্রামমুখী।
এর আগেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড, চিটাগাং রোড এলাকায় রাতের আঁধারে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। প্রাইভেট কার থামিয়ে যাত্রীদের সর্বস্ব লুটে নেওয়ার ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে বাসযাত্রীদের মাধ্যমে।
এ ছাড়া গত বছরের ডিসেম্বরে মহাসড়কের সোনারগাঁ মোগড়াপাড়া এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের গাড়িতে হামলা চালিয়ে মোবাইল ও ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় পুলিশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করলেও মহাসড়কে স্বস্তি ফেরেনি।

নারায়ণগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালককে ছুরিকাঘাতের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি কোথায় এবং কবে ঘটেছে সেই বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেনি।
শুক্রবার সকাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয় ছিনতাইয়ের ভিডিওটি।
নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী বলেন, ‘প্রকাশিত ভিডিও দেখে মদনপুর সিএনজিস্ট্যান্ডসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আমাদের পুলিশি তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত ওই অটোরিকশাটি বা ছিনতাইকারী চক্রের কাউকে শনাক্ত করা যায়নি। থানায় এ-সংক্রান্ত কোনো অভিযোগও কেউ করেননি।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে কক্সবাজারগামী একটি বাসের যাত্রী নাজির উদ্দিন শাহ তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি প্রকাশ করেন। ভিডিওর ক্যাপশনে উল্লেখ করেন, ঘটনাটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর এলাকায় রাত ১২টা ২০ মিনিটে ধারণ করা হয়েছে।
প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, চলন্ত সিএনজির পেছনে এক ব্যক্তি ঝুলে আছেন। ভেতর থেকে দরজা খুলে দুই ব্যক্তি তাঁকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশ করা ব্যক্তির দাবি, ঝুলে থাকা ব্যক্তিটি সিএনজিচালক। তাঁর অটোরিকশা ছিনতাইকারীদের থেকে রক্ষায় ঝুলে আছেন। আর ভেতর থেকে ছিনতাইকারীরা তাঁকে আঘাত করে যাচ্ছে।’
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াহিদ মোর্শেদ বলেন, ‘ভিডিওটি আমরা দেখেছি। তবে ঘটনাস্থল শনাক্ত করতে ও সংশ্লিষ্টদের খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেননি। ঘটনাটি কবে এবং কোথায় ঘটেছে, তা যাচাই চলছে।’
তবে ভিডিওতে দেখা যায়, সিএনজি অটোরিকশাটি সড়কের একটি লেন পরিবর্তন করে সোজা এগিয়ে যাচ্ছে। কিছু দূর এগোতেই ওপরে সালাম স্টিলের একটি আলোকিত বিজ্ঞাপন দেখা যায়। রাস্তা এবং বিজ্ঞাপনস্থল দেখে পুলিশ কর্মকর্তারা ধারণা করছেন স্থানটি মদনপুর বাসস্ট্যান্ড এবং সড়কটি চট্টগ্রামমুখী।
এর আগেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড, চিটাগাং রোড এলাকায় রাতের আঁধারে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। প্রাইভেট কার থামিয়ে যাত্রীদের সর্বস্ব লুটে নেওয়ার ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে বাসযাত্রীদের মাধ্যমে।
এ ছাড়া গত বছরের ডিসেম্বরে মহাসড়কের সোনারগাঁ মোগড়াপাড়া এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের গাড়িতে হামলা চালিয়ে মোবাইল ও ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় পুলিশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করলেও মহাসড়কে স্বস্তি ফেরেনি।

শুধু আবুল কালাম নয়। এই চিত্র নিঝুম দ্বীপ বন্দরটিলা বাজারের পূর্বপাশে মুন্সি গ্রামের পুরো জেলে পল্লীর। আবুল কালামের বাড়ির উত্তর পাশে জেলে জামশেদ এর বাড়ি। গ্রামের কাদাযুক্ত পথে হেঁটে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সবাই ধান খেত থেকে ঘরের জিনিসপত্র খুঁজে আনছেন
২৬ অক্টোবর ২০২২
মেহেরপুরের গাংনীর দুটি সীমান্ত দিয়ে ৬০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কাজীপুর সীমান্তের আন্তর্জাতিক পিলার ১৪৭ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হয়।
৭ মিনিট আগে
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হানিফ হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) ভোরে ঢাকার নিউ লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২০ মিনিট আগে
‘ভাই সব, চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করা গরুর মাংস প্রতি কেজি মাত্র ৬২০ টাকা! এখনই চলে আসুন মিঠাপুকুর বাজারে তহিদুল ভাইয়ের দোকানে!’ —কয়েক দিন ধরে মাইকে এমন প্রচারণা চলছে মিঠাপুকুর বাজারে। তবু মিলছে না ক্রেতা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সদর বাজার ও গড়েরমাথা এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়।
২২ মিনিট আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুরের গাংনীর দুটি সীমান্ত দিয়ে ৬০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কাজীপুর সীমান্তের আন্তর্জাতিক পিলার ১৪৭ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হয়। এঁদের মধ্যে ছয়জন তৃতীয় লিঙ্গের সদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া উপজেলার কাথুলী সীমান্তের আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ১৩৩/৩-এসের কাছ দিয়ে আরও ৩০ জন ফিরে আসেন।
হস্তান্তরকৃতদের মধ্যে রয়েছেন মো. সবুর আলী (৪০), হনুফা খাতুন (২৭), নাসিমা খাতুন (৩৫), রাখি বেগম (৫০), মো. ইয়াদুন (৩৮), মো. আল আমিন (৩১), জবা আক্তার (২৩), ইয়াসমিন বেগম (২১), শাহাদাত হোসেন (২৭), কোহিনুর আক্তার (৩৩), মো. মনির হোসেন (৩৫), কুলসুম খাতুন (৫৯), নজরুল ইসলাম (৪৮), লক্ষ্মী বেগম (৪২), তাসলিমা খাতুন (৪৫), মারজিদ আলী (৪৫), মারুফা খাতুন (২৯), মুন্নি সুলতানা (২৫), মোহাম্মদ আলাউদ্দিন (২৭), সুমন হোসাইন (৩০), মো. সাইম (১৯), কোহিনুর খাতুন (৩০), মোহাম্মদ নুর ইসলাম (২৪), জরিনা খাতুন (৩৬), রহিম খান (২০), আরিফুল ইসলাম (২৭) ও নুসরত খাতুন (১৯)।
পতাকা বৈঠকে কাজীপুর বিজিবির পক্ষ থেকে গাংনীর কাজীপুর বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার শাহাবুদ্দিন এবং ভারতের পক্ষ থেকে ১১ গান্দিনা বিএসএফ কোম্পানি কমান্ডার এবিসন ফ্রান্কোসহ বিজিবি ও বিএসএফের বিভিন্ন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি পতাকা বৈঠকে কাথুলী বিজিবির পক্ষ থেকে কাথুলী বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. মিজানুর রহমান ও বিএসএফের পক্ষ থেকে তেইমপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার অনোজ কুমারসহ বিজিবি ও বিএসএফের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিজিবি সূত্র জানায়, হস্তান্তরকৃতদের বাড়ি বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়। তাঁরা বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে দালালের মাধ্যমে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিলেন। তাঁরা ভারতে শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। পরে পুলিশ তাঁদের আটক করে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করে। তাঁদের সবাইকে গাংনী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
কাজীপুর বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার শাহাবুদ্দিন বলেন, পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৩০ জন বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। পরে তাঁদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে গাংনী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। কাথুলী বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. মিজানুর রহমান বলেন, হস্তান্তরকৃত ৩০ জনকে আইনি প্রক্রিয়ার শেষে গাংনী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
গাংনী থানার তদন্ত (ওসি) আল মামুন জানান, গাংনীর কাজীপুর ও কাথুলী বিজিবির সদস্যরা মোট ৬০ জনকে গাংনী থানায় হস্তান্তর করেছেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে হস্তান্তর হওয়া ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

মেহেরপুরের গাংনীর দুটি সীমান্ত দিয়ে ৬০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কাজীপুর সীমান্তের আন্তর্জাতিক পিলার ১৪৭ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হয়। এঁদের মধ্যে ছয়জন তৃতীয় লিঙ্গের সদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া উপজেলার কাথুলী সীমান্তের আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ১৩৩/৩-এসের কাছ দিয়ে আরও ৩০ জন ফিরে আসেন।
হস্তান্তরকৃতদের মধ্যে রয়েছেন মো. সবুর আলী (৪০), হনুফা খাতুন (২৭), নাসিমা খাতুন (৩৫), রাখি বেগম (৫০), মো. ইয়াদুন (৩৮), মো. আল আমিন (৩১), জবা আক্তার (২৩), ইয়াসমিন বেগম (২১), শাহাদাত হোসেন (২৭), কোহিনুর আক্তার (৩৩), মো. মনির হোসেন (৩৫), কুলসুম খাতুন (৫৯), নজরুল ইসলাম (৪৮), লক্ষ্মী বেগম (৪২), তাসলিমা খাতুন (৪৫), মারজিদ আলী (৪৫), মারুফা খাতুন (২৯), মুন্নি সুলতানা (২৫), মোহাম্মদ আলাউদ্দিন (২৭), সুমন হোসাইন (৩০), মো. সাইম (১৯), কোহিনুর খাতুন (৩০), মোহাম্মদ নুর ইসলাম (২৪), জরিনা খাতুন (৩৬), রহিম খান (২০), আরিফুল ইসলাম (২৭) ও নুসরত খাতুন (১৯)।
পতাকা বৈঠকে কাজীপুর বিজিবির পক্ষ থেকে গাংনীর কাজীপুর বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার শাহাবুদ্দিন এবং ভারতের পক্ষ থেকে ১১ গান্দিনা বিএসএফ কোম্পানি কমান্ডার এবিসন ফ্রান্কোসহ বিজিবি ও বিএসএফের বিভিন্ন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি পতাকা বৈঠকে কাথুলী বিজিবির পক্ষ থেকে কাথুলী বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. মিজানুর রহমান ও বিএসএফের পক্ষ থেকে তেইমপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার অনোজ কুমারসহ বিজিবি ও বিএসএফের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিজিবি সূত্র জানায়, হস্তান্তরকৃতদের বাড়ি বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়। তাঁরা বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে দালালের মাধ্যমে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিলেন। তাঁরা ভারতে শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। পরে পুলিশ তাঁদের আটক করে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করে। তাঁদের সবাইকে গাংনী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
কাজীপুর বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার শাহাবুদ্দিন বলেন, পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৩০ জন বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। পরে তাঁদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে গাংনী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। কাথুলী বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. মিজানুর রহমান বলেন, হস্তান্তরকৃত ৩০ জনকে আইনি প্রক্রিয়ার শেষে গাংনী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
গাংনী থানার তদন্ত (ওসি) আল মামুন জানান, গাংনীর কাজীপুর ও কাথুলী বিজিবির সদস্যরা মোট ৬০ জনকে গাংনী থানায় হস্তান্তর করেছেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে হস্তান্তর হওয়া ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

শুধু আবুল কালাম নয়। এই চিত্র নিঝুম দ্বীপ বন্দরটিলা বাজারের পূর্বপাশে মুন্সি গ্রামের পুরো জেলে পল্লীর। আবুল কালামের বাড়ির উত্তর পাশে জেলে জামশেদ এর বাড়ি। গ্রামের কাদাযুক্ত পথে হেঁটে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সবাই ধান খেত থেকে ঘরের জিনিসপত্র খুঁজে আনছেন
২৬ অক্টোবর ২০২২
নারায়ণগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালককে ছুরিকাঘাতের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি কোথায় ও কবে ঘটেছে সে বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেনি।
১ মিনিট আগে
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হানিফ হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) ভোরে ঢাকার নিউ লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২০ মিনিট আগে
‘ভাই সব, চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করা গরুর মাংস প্রতি কেজি মাত্র ৬২০ টাকা! এখনই চলে আসুন মিঠাপুকুর বাজারে তহিদুল ভাইয়ের দোকানে!’ —কয়েক দিন ধরে মাইকে এমন প্রচারণা চলছে মিঠাপুকুর বাজারে। তবু মিলছে না ক্রেতা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সদর বাজার ও গড়েরমাথা এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়।
২২ মিনিট আগেবাগেরহাট প্রতিনিধি

বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হানিফ হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) ভোরে ঢাকার নিউ লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত হানিফ হাওলাদার বাগেরহাট পৌরসভার পূর্ব বাসাপাটি এলাকার স্টেডিয়াম সড়কের বাসিন্দা আলম হাওলাদারের ছেলে।
হানিফের স্ত্রী সোনামণি আক্তার জানান, কয়েক দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন হানিফ। প্রথমে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিলেও জ্বর না কমায় গত বুধবার বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে রক্ত পরীক্ষা করান। পরীক্ষায় ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। পরে প্লাটিলেট কমে ২৬ হাজারে নেমে আসায় জেলা হাসপাতালে ভর্তি না নিয়ে দ্রুত ঢাকায় পাঠানো হয়। নিউ লাইফ হাসপাতালে দুই দিন আইসিইউতে থাকার পর আজ ভোরে তিনি মারা যান।
বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, হানিফ হাওলাদার জ্বর নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন। প্লাটিলেটের সংখ্যা খুব কম থাকায় তাঁকে দ্রুত ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।
আজ দুপুরে জানাজা শেষে হানিফ হাওলাদারকে বাগেরহাটের মদিনা মসজিদ কবরস্থানে দাফন করা হয়।

বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হানিফ হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) ভোরে ঢাকার নিউ লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত হানিফ হাওলাদার বাগেরহাট পৌরসভার পূর্ব বাসাপাটি এলাকার স্টেডিয়াম সড়কের বাসিন্দা আলম হাওলাদারের ছেলে।
হানিফের স্ত্রী সোনামণি আক্তার জানান, কয়েক দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন হানিফ। প্রথমে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিলেও জ্বর না কমায় গত বুধবার বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে রক্ত পরীক্ষা করান। পরীক্ষায় ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। পরে প্লাটিলেট কমে ২৬ হাজারে নেমে আসায় জেলা হাসপাতালে ভর্তি না নিয়ে দ্রুত ঢাকায় পাঠানো হয়। নিউ লাইফ হাসপাতালে দুই দিন আইসিইউতে থাকার পর আজ ভোরে তিনি মারা যান।
বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, হানিফ হাওলাদার জ্বর নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন। প্লাটিলেটের সংখ্যা খুব কম থাকায় তাঁকে দ্রুত ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।
আজ দুপুরে জানাজা শেষে হানিফ হাওলাদারকে বাগেরহাটের মদিনা মসজিদ কবরস্থানে দাফন করা হয়।

শুধু আবুল কালাম নয়। এই চিত্র নিঝুম দ্বীপ বন্দরটিলা বাজারের পূর্বপাশে মুন্সি গ্রামের পুরো জেলে পল্লীর। আবুল কালামের বাড়ির উত্তর পাশে জেলে জামশেদ এর বাড়ি। গ্রামের কাদাযুক্ত পথে হেঁটে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সবাই ধান খেত থেকে ঘরের জিনিসপত্র খুঁজে আনছেন
২৬ অক্টোবর ২০২২
নারায়ণগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালককে ছুরিকাঘাতের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি কোথায় ও কবে ঘটেছে সে বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেনি।
১ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীর দুটি সীমান্ত দিয়ে ৬০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কাজীপুর সীমান্তের আন্তর্জাতিক পিলার ১৪৭ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হয়।
৭ মিনিট আগে
‘ভাই সব, চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করা গরুর মাংস প্রতি কেজি মাত্র ৬২০ টাকা! এখনই চলে আসুন মিঠাপুকুর বাজারে তহিদুল ভাইয়ের দোকানে!’ —কয়েক দিন ধরে মাইকে এমন প্রচারণা চলছে মিঠাপুকুর বাজারে। তবু মিলছে না ক্রেতা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সদর বাজার ও গড়েরমাথা এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়।
২২ মিনিট আগেমিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি

‘ভাই সব, চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করা গরুর মাংস প্রতি কেজি মাত্র ৬২০ টাকা! এখনই চলে আসুন মিঠাপুকুর বাজারে তহিদুল ভাইয়ের দোকানে!’ —কয়েক দিন ধরে মাইকে এমন প্রচারণা চলছে মিঠাপুকুর বাজারে। তবু মিলছে না ক্রেতা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সদর বাজার ও গড়েরমাথা এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়। ব্যবসায়ী লিটন জানান, ১৫-২০ দিন আগেও প্রতি কেজি গরুর মাংস ৭০০ টাকায় বিক্রি হতো। তবে মাংস খেয়ে অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ায় এখন বেচাকেনা প্রায় বন্ধ। দাম কমিয়ে প্রচারণা চালানো হলেও ক্রেতা আসছে না। বর্তমানে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আজ শনিবার উপজেলা সদর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকেও কোনো কসাই গরু জবাই করছেন না। সাড়ে ৯টার দিকে দুজন বিক্রেতাকে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা মাংস নিয়ে বসে থাকতে দেখা যায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাশের এক সবজি বিক্রেতা বলেন, ‘আজ গরু জবাই হয়নি। মনে হয় গতকালের অবিক্রীত মাংস আজ বিক্রি করা হচ্ছে।’
কসাই নাজমুল বলেন, ‘পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্সে দুজনের মৃত্যু আর ইমাদপুরে ছয়জন আক্রান্ত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর মানুষ গরুর মাংস খাওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছেন।’ উপজেলার কৃষক হারুন অর রশীদ বলেন, ‘গরুর মাংস কিনছি না, অ্যানথ্রাক্সের ভয় আছে।’ শিক্ষক আইনুল কবির বলেন, ‘আমার স্ত্রী গরুর মাংস খুব পছন্দ করেন, কিন্তু এখন কিনি না।’
জানতে চাইলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সহকারী কর্মকর্তা গোলাম ফারুক ডিয়ার বলেন, জবাইয়ের আগে গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে। মাংস বিক্রেতাদেরও নিয়ম মেনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর গরু জবাইয়ের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগনিয়ন্ত্রণ চিকিৎসক এম এ হালিম লাভলু বলেন, আগের তুলনায় এখন মানুষ গরুর মাংস কম খান। চর্বিজাত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর—এ সচেতনতার পাশাপাশি অ্যানথ্রাক্সের ভয়ও বিক্রিতে প্রভাব ফেলছে। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়া জবাই করা মাংস খাওয়া উচিত নয়।

‘ভাই সব, চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করা গরুর মাংস প্রতি কেজি মাত্র ৬২০ টাকা! এখনই চলে আসুন মিঠাপুকুর বাজারে তহিদুল ভাইয়ের দোকানে!’ —কয়েক দিন ধরে মাইকে এমন প্রচারণা চলছে মিঠাপুকুর বাজারে। তবু মিলছে না ক্রেতা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সদর বাজার ও গড়েরমাথা এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়। ব্যবসায়ী লিটন জানান, ১৫-২০ দিন আগেও প্রতি কেজি গরুর মাংস ৭০০ টাকায় বিক্রি হতো। তবে মাংস খেয়ে অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ায় এখন বেচাকেনা প্রায় বন্ধ। দাম কমিয়ে প্রচারণা চালানো হলেও ক্রেতা আসছে না। বর্তমানে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আজ শনিবার উপজেলা সদর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকেও কোনো কসাই গরু জবাই করছেন না। সাড়ে ৯টার দিকে দুজন বিক্রেতাকে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা মাংস নিয়ে বসে থাকতে দেখা যায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাশের এক সবজি বিক্রেতা বলেন, ‘আজ গরু জবাই হয়নি। মনে হয় গতকালের অবিক্রীত মাংস আজ বিক্রি করা হচ্ছে।’
কসাই নাজমুল বলেন, ‘পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্সে দুজনের মৃত্যু আর ইমাদপুরে ছয়জন আক্রান্ত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর মানুষ গরুর মাংস খাওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছেন।’ উপজেলার কৃষক হারুন অর রশীদ বলেন, ‘গরুর মাংস কিনছি না, অ্যানথ্রাক্সের ভয় আছে।’ শিক্ষক আইনুল কবির বলেন, ‘আমার স্ত্রী গরুর মাংস খুব পছন্দ করেন, কিন্তু এখন কিনি না।’
জানতে চাইলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সহকারী কর্মকর্তা গোলাম ফারুক ডিয়ার বলেন, জবাইয়ের আগে গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে। মাংস বিক্রেতাদেরও নিয়ম মেনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর গরু জবাইয়ের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগনিয়ন্ত্রণ চিকিৎসক এম এ হালিম লাভলু বলেন, আগের তুলনায় এখন মানুষ গরুর মাংস কম খান। চর্বিজাত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর—এ সচেতনতার পাশাপাশি অ্যানথ্রাক্সের ভয়ও বিক্রিতে প্রভাব ফেলছে। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়া জবাই করা মাংস খাওয়া উচিত নয়।

শুধু আবুল কালাম নয়। এই চিত্র নিঝুম দ্বীপ বন্দরটিলা বাজারের পূর্বপাশে মুন্সি গ্রামের পুরো জেলে পল্লীর। আবুল কালামের বাড়ির উত্তর পাশে জেলে জামশেদ এর বাড়ি। গ্রামের কাদাযুক্ত পথে হেঁটে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় পরিবারের সদস্যরা সবাই ধান খেত থেকে ঘরের জিনিসপত্র খুঁজে আনছেন
২৬ অক্টোবর ২০২২
নারায়ণগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালককে ছুরিকাঘাতের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি কোথায় ও কবে ঘটেছে সে বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেনি।
১ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীর দুটি সীমান্ত দিয়ে ৬০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কাজীপুর সীমান্তের আন্তর্জাতিক পিলার ১৪৭ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হয়।
৭ মিনিট আগে
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হানিফ হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) ভোরে ঢাকার নিউ লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২০ মিনিট আগে