বাকৃবি প্রতিনিধি
আবাসন ও পানির সংকট নিরসনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) বেগম রোকেয়া হলের সাধারণ ছাত্রীরা। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বেগম রোকেয়া হলের প্রধান ফটকের সামনের রাস্তা অবরোধ করেন ওই হলের প্রায় ৫০ জন ছাত্রী। এ সময় তাঁরা বালতি নিয়ে সড়ক অবরোধ করে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাসে রাস্তা ছেড়ে হলের ভেতরে চলে যান।
বেগম রোকেয়া হলের ছাত্রীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে পানি ও আবাসন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আসছেন তাঁরা। এ সমস্যার সমাধানে দফায় দফায় হল প্রভোস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সুরাহা মেলেনি। এ ছাড়া হল প্রভোস্টকে হলের অফিসে কখনোই পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এর আগেও আবাসন সমস্যা নিয়ে বেশ কয়েকবার আন্দোলনে নামতে হয়েছিল। আন্দোলনের মীমাংসায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের আগে সিট দেওয়া হবে, এরপর দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের সিট দেওয়া হবে। কিন্তু এই আশ্বাসের অনেক দিন পেরিয়ে গেলেও কার্যত কোনো সমাধানের দেখা মেলেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মহির উদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু বিষয়টি হলের অভ্যন্তরীণ সমস্যা, তাই এর সমাধান করার দায়িত্ব হল প্রভোস্টের। হল প্রভোস্ট সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে সমন্বয় করে এর সমাধান করবেন।’
এ বিষয়ে ওই হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হলের ছাদে পানির প্রধান পাইপের ভাল্ভ বন্ধ থাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ ছিল। এ সমস্যার সমাধান করা হয়েছে এবং এখন পানি চলমান রয়েছে। আর হলের আসনসংখ্যা সীমিত হওয়ায় সবাইকে সিট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের পর যে কয়টি আসন ফাঁকা আছে, সেগুলো মেধাক্রম অনুযায়ী বিন্যস্ত করে দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে আগামীকাল হলের হাউস টিউটরদের সঙ্গে বসে একটি তালিকা তৈরি করব এবং তালিকা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের আসন দিয়ে দেব।’
আবাসন ও পানির সংকট নিরসনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) বেগম রোকেয়া হলের সাধারণ ছাত্রীরা। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বেগম রোকেয়া হলের প্রধান ফটকের সামনের রাস্তা অবরোধ করেন ওই হলের প্রায় ৫০ জন ছাত্রী। এ সময় তাঁরা বালতি নিয়ে সড়ক অবরোধ করে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাসে রাস্তা ছেড়ে হলের ভেতরে চলে যান।
বেগম রোকেয়া হলের ছাত্রীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে পানি ও আবাসন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আসছেন তাঁরা। এ সমস্যার সমাধানে দফায় দফায় হল প্রভোস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সুরাহা মেলেনি। এ ছাড়া হল প্রভোস্টকে হলের অফিসে কখনোই পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এর আগেও আবাসন সমস্যা নিয়ে বেশ কয়েকবার আন্দোলনে নামতে হয়েছিল। আন্দোলনের মীমাংসায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের আগে সিট দেওয়া হবে, এরপর দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের সিট দেওয়া হবে। কিন্তু এই আশ্বাসের অনেক দিন পেরিয়ে গেলেও কার্যত কোনো সমাধানের দেখা মেলেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মহির উদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু বিষয়টি হলের অভ্যন্তরীণ সমস্যা, তাই এর সমাধান করার দায়িত্ব হল প্রভোস্টের। হল প্রভোস্ট সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে সমন্বয় করে এর সমাধান করবেন।’
এ বিষয়ে ওই হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হলের ছাদে পানির প্রধান পাইপের ভাল্ভ বন্ধ থাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ ছিল। এ সমস্যার সমাধান করা হয়েছে এবং এখন পানি চলমান রয়েছে। আর হলের আসনসংখ্যা সীমিত হওয়ায় সবাইকে সিট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের পর যে কয়টি আসন ফাঁকা আছে, সেগুলো মেধাক্রম অনুযায়ী বিন্যস্ত করে দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে আগামীকাল হলের হাউস টিউটরদের সঙ্গে বসে একটি তালিকা তৈরি করব এবং তালিকা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের আসন দিয়ে দেব।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৫ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৫ ঘণ্টা আগে