জাককানইবি প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদের মার্কেটিং বিভাগের এক ব্যাচের সব শিক্ষার্থীকে সমান নম্বর দিয়ে বিপাকে পড়েছেন এক শিক্ষক। ওই শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বৃহস্পতিবার উপাচার্যের দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, মার্কেটিং বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ‘ইন্ট্রোডাকশন টু বিজনেস’ (কোর্স কোড-১১১) কোর্সটির কোর্স শিক্ষক ছিলেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক হিল্লোল ফৌজদার। এই কোর্সের সর্বমোট ৪০ নম্বরের ইন্টারনাল একজামে ২৭ শিক্ষার্থীকেই ৩৭ নম্বর করে দিয়েছেন তিনি।
ফলাফল বিশ্লেষণে আরও জানা যায়, প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে প্রেজেন্টেশনে ১০ নম্বর এবং ক্লাসে উপস্থিতিতে পূর্ণ ১০ নম্বর করে দেওয়া হয়েছে। যেখানে সবার ক্লাস উপস্থিতি নিয়মিত ছিল না। এ ছাড়া দুটি মিডটার্ম মিলিয়ে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ২০ নম্বরের মধ্যে ১৭ নম্বর করে দিয়েছেন কোর্স শিক্ষক হিল্লোল ফৌজদার।
এ ঘটনায় বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিভাগটির ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, তাঁরা ভালো পরীক্ষা দিয়েও যে নম্বর পেয়েছেন, অনেকে পরীক্ষায় খারাপ করেই একই নম্বর পেয়েছেন। এ ছাড়া ক্লাসে উপস্থিত না থেকেও পূর্ণ ১০ নম্বর পেয়েছেন অনেকে। এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এতে প্রমাণ হয়, স্যার পরীক্ষার খাতা সমানভাবে মূল্যায়ন করেননি, ক্লাস উপস্থিতিও বিবেচনা করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হিল্লোল ফৌজদার বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কল্যাণের কথা চিন্তা করেই এমনটি করা হয়েছে। তারা যেন উৎসাহ না হারায় এবং ভালো রেজাল্ট করায় উদ্বুদ্ধ হয় সেই কারণে আমি সবাইকে ভালো নম্বর দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শ্রেষ্ঠ প্রার্থীকে নির্বাচনের জন্য পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। তাই পরীক্ষার ফলাফলে এ ধরনের মানবিকতা দেখানোর কোনো সুযোগ নেই।’
জানতে চাইলে উপাচার্য ও মার্কেটিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ‘ওই শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তিনি কারণ দর্শিয়েছেন। আমরা পরবর্তীতে এটি নিয়ে কমিটিতে আলোচনা করে দেখব। আমরা মূলত এর মাধ্যমে সব শিক্ষককে একটি বার্তা দিতে চাই যে, এ রকম হওয়াটা কখনোই কাম্য নয়।’
ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদের মার্কেটিং বিভাগের এক ব্যাচের সব শিক্ষার্থীকে সমান নম্বর দিয়ে বিপাকে পড়েছেন এক শিক্ষক। ওই শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বৃহস্পতিবার উপাচার্যের দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, মার্কেটিং বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ‘ইন্ট্রোডাকশন টু বিজনেস’ (কোর্স কোড-১১১) কোর্সটির কোর্স শিক্ষক ছিলেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক হিল্লোল ফৌজদার। এই কোর্সের সর্বমোট ৪০ নম্বরের ইন্টারনাল একজামে ২৭ শিক্ষার্থীকেই ৩৭ নম্বর করে দিয়েছেন তিনি।
ফলাফল বিশ্লেষণে আরও জানা যায়, প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে প্রেজেন্টেশনে ১০ নম্বর এবং ক্লাসে উপস্থিতিতে পূর্ণ ১০ নম্বর করে দেওয়া হয়েছে। যেখানে সবার ক্লাস উপস্থিতি নিয়মিত ছিল না। এ ছাড়া দুটি মিডটার্ম মিলিয়ে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ২০ নম্বরের মধ্যে ১৭ নম্বর করে দিয়েছেন কোর্স শিক্ষক হিল্লোল ফৌজদার।
এ ঘটনায় বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিভাগটির ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, তাঁরা ভালো পরীক্ষা দিয়েও যে নম্বর পেয়েছেন, অনেকে পরীক্ষায় খারাপ করেই একই নম্বর পেয়েছেন। এ ছাড়া ক্লাসে উপস্থিত না থেকেও পূর্ণ ১০ নম্বর পেয়েছেন অনেকে। এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এতে প্রমাণ হয়, স্যার পরীক্ষার খাতা সমানভাবে মূল্যায়ন করেননি, ক্লাস উপস্থিতিও বিবেচনা করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হিল্লোল ফৌজদার বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কল্যাণের কথা চিন্তা করেই এমনটি করা হয়েছে। তারা যেন উৎসাহ না হারায় এবং ভালো রেজাল্ট করায় উদ্বুদ্ধ হয় সেই কারণে আমি সবাইকে ভালো নম্বর দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শ্রেষ্ঠ প্রার্থীকে নির্বাচনের জন্য পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। তাই পরীক্ষার ফলাফলে এ ধরনের মানবিকতা দেখানোর কোনো সুযোগ নেই।’
জানতে চাইলে উপাচার্য ও মার্কেটিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ‘ওই শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তিনি কারণ দর্শিয়েছেন। আমরা পরবর্তীতে এটি নিয়ে কমিটিতে আলোচনা করে দেখব। আমরা মূলত এর মাধ্যমে সব শিক্ষককে একটি বার্তা দিতে চাই যে, এ রকম হওয়াটা কখনোই কাম্য নয়।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে