ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় ইউজিপি প্রকল্পের ৪০ দিনের অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচির (ইজিপিপি) আওতায় গৃহীত প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় দুই মাস আগে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নের এই প্রকল্পে এই প্রথম কিস্তির ২০ দিনের টাকা পেলেও দ্বিতীয় কিস্তির টাকা এখনো পাননি উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ২ হাজার ৮১৪ জন শ্রমিক।
এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যরা। কাজ শেষ হওয়ার ১ মাস ২৪ দিন পরও টাকা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শ্রমিকেরা। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, শ্রমিকদের মজুরির টাকা পেতে যথাসময়ে কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। শিগগিরই শ্রমিকেরা টাকা পেয়ে যাবেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ৬৬টি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। গত ১১ নভেম্বর প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়। ৪০ দিন চলে এই প্রকল্পের কাজ। এতে মাথাপিছু ৪০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে ২ হাজার ৮১৪ জন নিবন্ধিত শ্রমিক কাজ করার সুযোগ পায়। প্রতি প্রকল্পে একজন করে মোট ৬৬ জন শ্রমিক সর্দারসহ প্রতিজন শ্রমিক দৈনিক ৪০০ টাকা করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাজিরা ভাতার টাকা পাওয়ার কথা।
কার্যাদেশ অনুযায়ী, প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে গত ৮ জানুয়ারি। গত ২৯ জানুয়ারি প্রথম কিস্তির ২০ দিনের মজুরির টাকা পেলেও এখনো দ্বিতীয় কিস্তির বাকি ২০ দিনের টাকা পাননি শ্রমিকেরা।
সব প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিটি ইউনিয়নে একজন করে তদারকি কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)।
সাপধরী ইউনিয়নের ইজিপিপি প্রকল্পের শ্রমিক পারভীন আক্তার বলেন, ‘প্রায় দুই মাস আগে কাজ করেছি। এখনো মজুরির সব টাকা পাইনি।’
বেলগাছা ইউনিয়নের শ্রমিক রুস্তম আলী বলেন, ‘মজুরির টাকা না পেয়ে কষ্টে আছি। জিনিসপত্রের মঙ্গা দাম। টাকার অভাবে সংসার চালাতে পারছি না।’
গোয়ালেরচর ইউনিয়নের শ্রমিক হেলাল মিয়া বলেন, ‘মজুরির টাকা না পাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আমরা যাতে তাড়াতাড়ি টাকা পাই, সেই ব্যবস্থা করা জরুরি।’
কুলকান্দী ইউনিয়নের শ্রমিক নামজা বেগম বলেন, ‘মজুরির টাকা চাইতে গেলে চেয়ারম্যান-মেম্বাররা বলে, টাকা দেবে সরকার। তারা সব ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু টাকা তো পাচ্ছি না আমরা।’
‘আমরা গরিব মানুষ। টাকার জন্য রাস্তায় মাটি কাটার কাজ করেছি। কিন্তু আমাদের মজুরির টাকা দিতে দেরি করা হচ্ছে কেন?’ বলেন, চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের শ্রমিক আকবর আলী।
নোয়ারপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. রোমান হাসান বলেন, ‘শ্রমিকেরা মজুরির টাকা না পাওয়ায় আমরা বিপাকে পড়েছি। প্রতিদিনই টাকার জন্য আসছে। তাদের না দিতে পারছি টাকা। না বলতে পারছি কবে নাগাদ পাবে।’
পাথর্শী ইউপি চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবলু বলেন, ‘হতদরিদ্র শ্রমিকেরা টাকা পাওয়ার আশায় রাস্তায় মাটি কাটার মতো অনেক কষ্টের কাজ করেছে কিন্তু প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার প্রায় দুই মাস আগে। টাকার অভাবে তাঁরা কষ্টে আছে।’
‘শ্রমিকেরা দীর্ঘদিনেও মজুরির টাকা না পাওয়ায় আর্থিক অনটনে মানবেতর জীবন যাপন করছে। আমরাও পড়েছি বিপাকে। শ্রমিকেরা প্রতিদিনই টাকার জন্য আমাদের কাছে ধরনা দিচ্ছে। কিন্তু আমরা তো তাদের টাকা দিতে পারছি না।’ বলেন, গাইবান্ধা ইউপি মাকছুদুর রহমান আনছারী।
পলবান্ধা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান কমল বলেন, ‘শ্রমিকেরা মজুরি না পেয়ে প্রায়ই আমাদের কাছে আসে। কিন্তু টাকা পাওয়ার নির্ধারিত তারিখ বলতে পারি না। এতে শ্রমিকেরা চিন্তিত হয়েছে। দ্রুত সময়ে তাঁরা টাকা পেলে ভালো হয়। এ নিয়ে আমাদের বাড়তি ঝামেলা ভোগতে হচ্ছে।’
প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে তদারকির দায়িত্বে থাকা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. নুরনবী মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ‘গত ৮ জানুয়ারি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। ২৯ জানুয়ারি শ্রমিকদের বিকাশ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তাঁদের মজুরির টাকা পাঠিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বাকি ২০ দিনের মজুরির টাকা পাঠানোর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু এখনো শ্রমিকদের প্রাপ্ত মজুরির টাকা তাঁদের মোবাইলের বিকাশ অ্যাকাউন্টে পাঠাননি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মেহেদী হাসান টিটু বলেন, ‘যাচাই-বাছাই শেষে দ্বিতীয় পর্যায়ের বাকি ২০ কর্মদিবসের মজুরির টাকা পাঠানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ করা হয়েছে। আশা করি শিগগিরই শ্রমিকেরা তাঁদের মজুরির বাকি টাকা পেয়ে যাবেন।’
ইজিপিপি প্রকল্পের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, শ্রমিকদের টাকা পাওয়ার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হবে।
গত ২৭ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘কাজ শেষেও মজুরি নেই, দুর্ভোগে শ্রমিকেরা’ শিরোনামে খবর প্রকাশিত হয়। পরদিন ২৮ জানুয়ারি ‘দ্রুত মজুরি পরিশোধ করা হোক’ শিরোনামে সম্পাদকীয় এবং একই দিন রাতে অনলাইন ভার্সনে ‘প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার ৩ সপ্তাহেও মেলেনি মজুরি, বিপাকে শ্রমিকেরা’ শিরোনামে খবর প্রকাশ হলে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়। ফলে মজুরির টাকা শ্রমিকদের মোবাইল বিকাশ অ্যাকাউন্টে পাঠানোর উদ্যোগ গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এরপর কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের মজুরির দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাঠায়নি।
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় ইউজিপি প্রকল্পের ৪০ দিনের অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচির (ইজিপিপি) আওতায় গৃহীত প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় দুই মাস আগে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নের এই প্রকল্পে এই প্রথম কিস্তির ২০ দিনের টাকা পেলেও দ্বিতীয় কিস্তির টাকা এখনো পাননি উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ২ হাজার ৮১৪ জন শ্রমিক।
এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যরা। কাজ শেষ হওয়ার ১ মাস ২৪ দিন পরও টাকা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শ্রমিকেরা। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, শ্রমিকদের মজুরির টাকা পেতে যথাসময়ে কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। শিগগিরই শ্রমিকেরা টাকা পেয়ে যাবেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ৬৬টি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। গত ১১ নভেম্বর প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়। ৪০ দিন চলে এই প্রকল্পের কাজ। এতে মাথাপিছু ৪০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে ২ হাজার ৮১৪ জন নিবন্ধিত শ্রমিক কাজ করার সুযোগ পায়। প্রতি প্রকল্পে একজন করে মোট ৬৬ জন শ্রমিক সর্দারসহ প্রতিজন শ্রমিক দৈনিক ৪০০ টাকা করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাজিরা ভাতার টাকা পাওয়ার কথা।
কার্যাদেশ অনুযায়ী, প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে গত ৮ জানুয়ারি। গত ২৯ জানুয়ারি প্রথম কিস্তির ২০ দিনের মজুরির টাকা পেলেও এখনো দ্বিতীয় কিস্তির বাকি ২০ দিনের টাকা পাননি শ্রমিকেরা।
সব প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিটি ইউনিয়নে একজন করে তদারকি কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)।
সাপধরী ইউনিয়নের ইজিপিপি প্রকল্পের শ্রমিক পারভীন আক্তার বলেন, ‘প্রায় দুই মাস আগে কাজ করেছি। এখনো মজুরির সব টাকা পাইনি।’
বেলগাছা ইউনিয়নের শ্রমিক রুস্তম আলী বলেন, ‘মজুরির টাকা না পেয়ে কষ্টে আছি। জিনিসপত্রের মঙ্গা দাম। টাকার অভাবে সংসার চালাতে পারছি না।’
গোয়ালেরচর ইউনিয়নের শ্রমিক হেলাল মিয়া বলেন, ‘মজুরির টাকা না পাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আমরা যাতে তাড়াতাড়ি টাকা পাই, সেই ব্যবস্থা করা জরুরি।’
কুলকান্দী ইউনিয়নের শ্রমিক নামজা বেগম বলেন, ‘মজুরির টাকা চাইতে গেলে চেয়ারম্যান-মেম্বাররা বলে, টাকা দেবে সরকার। তারা সব ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু টাকা তো পাচ্ছি না আমরা।’
‘আমরা গরিব মানুষ। টাকার জন্য রাস্তায় মাটি কাটার কাজ করেছি। কিন্তু আমাদের মজুরির টাকা দিতে দেরি করা হচ্ছে কেন?’ বলেন, চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের শ্রমিক আকবর আলী।
নোয়ারপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. রোমান হাসান বলেন, ‘শ্রমিকেরা মজুরির টাকা না পাওয়ায় আমরা বিপাকে পড়েছি। প্রতিদিনই টাকার জন্য আসছে। তাদের না দিতে পারছি টাকা। না বলতে পারছি কবে নাগাদ পাবে।’
পাথর্শী ইউপি চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবলু বলেন, ‘হতদরিদ্র শ্রমিকেরা টাকা পাওয়ার আশায় রাস্তায় মাটি কাটার মতো অনেক কষ্টের কাজ করেছে কিন্তু প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার প্রায় দুই মাস আগে। টাকার অভাবে তাঁরা কষ্টে আছে।’
‘শ্রমিকেরা দীর্ঘদিনেও মজুরির টাকা না পাওয়ায় আর্থিক অনটনে মানবেতর জীবন যাপন করছে। আমরাও পড়েছি বিপাকে। শ্রমিকেরা প্রতিদিনই টাকার জন্য আমাদের কাছে ধরনা দিচ্ছে। কিন্তু আমরা তো তাদের টাকা দিতে পারছি না।’ বলেন, গাইবান্ধা ইউপি মাকছুদুর রহমান আনছারী।
পলবান্ধা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান কমল বলেন, ‘শ্রমিকেরা মজুরি না পেয়ে প্রায়ই আমাদের কাছে আসে। কিন্তু টাকা পাওয়ার নির্ধারিত তারিখ বলতে পারি না। এতে শ্রমিকেরা চিন্তিত হয়েছে। দ্রুত সময়ে তাঁরা টাকা পেলে ভালো হয়। এ নিয়ে আমাদের বাড়তি ঝামেলা ভোগতে হচ্ছে।’
প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে তদারকির দায়িত্বে থাকা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. নুরনবী মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ‘গত ৮ জানুয়ারি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। ২৯ জানুয়ারি শ্রমিকদের বিকাশ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তাঁদের মজুরির টাকা পাঠিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বাকি ২০ দিনের মজুরির টাকা পাঠানোর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু এখনো শ্রমিকদের প্রাপ্ত মজুরির টাকা তাঁদের মোবাইলের বিকাশ অ্যাকাউন্টে পাঠাননি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মেহেদী হাসান টিটু বলেন, ‘যাচাই-বাছাই শেষে দ্বিতীয় পর্যায়ের বাকি ২০ কর্মদিবসের মজুরির টাকা পাঠানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ করা হয়েছে। আশা করি শিগগিরই শ্রমিকেরা তাঁদের মজুরির বাকি টাকা পেয়ে যাবেন।’
ইজিপিপি প্রকল্পের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, শ্রমিকদের টাকা পাওয়ার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হবে।
গত ২৭ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘কাজ শেষেও মজুরি নেই, দুর্ভোগে শ্রমিকেরা’ শিরোনামে খবর প্রকাশিত হয়। পরদিন ২৮ জানুয়ারি ‘দ্রুত মজুরি পরিশোধ করা হোক’ শিরোনামে সম্পাদকীয় এবং একই দিন রাতে অনলাইন ভার্সনে ‘প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার ৩ সপ্তাহেও মেলেনি মজুরি, বিপাকে শ্রমিকেরা’ শিরোনামে খবর প্রকাশ হলে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়। ফলে মজুরির টাকা শ্রমিকদের মোবাইল বিকাশ অ্যাকাউন্টে পাঠানোর উদ্যোগ গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এরপর কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের মজুরির দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাঠায়নি।
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
১৯ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে