ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুরে কৃষক লীগ নেতা আসাদ উল্লাহ ওরফে নিদু কাজীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁতী লীগ নেতা কবির হাসান চায়নাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন তাঁতী লীগের আহ্বায়ক কবির হাসান চায়না (৪১), তাঁর বড় ভাই জিয়াউল মণ্ডল জিয়া (৪৫) এবং ভাতিজা মোখলেস (৩০)।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে ৫টার দিকে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কৃষক লীগ নেতা নিদু কাজীর সঙ্গে তাঁতী লীগ নেতা কবির হাসান চায়নার মধ্যে পারিবারিক ও সামাজিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল সোমবার কোরবানি ঈদের দিন বেলা ৩টার দিকে তারতাপাড়া গ্রামের জায়েদা মোড় এলাকায় ধারালো দা দিয়ে কৃষক লীগ নেতা নিদু কাজীকে কুপিয়ে জখম করে তাঁতী লীগ নেতা চায়নাসহ তাঁর লোকজন।
পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে বিকেলে সাড়ে ৫টার দিকে গুরুতর আহত অবস্থায় নিদু কাজীকে জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় রাতে ২০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে ইসলামপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন হত্যার শিকার নিদু কাজীর বড় ভাই এবং আওয়ামী লীগ নেতা জামাল উদ্দিন কাজী।
পরে ভোররাতে র্যাব-১৪ জামালপুর ক্যাম্পের একটি দল অভিযান চালিয়ে মাদারগঞ্জ উপজেলার নলকা এলাকা থেকে কবির হাসান চায়না এবং জিয়াউল মন্ডল জিয়াকে আটক করে। এর আগে গভীর রাতে ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন তালুকদারের নেতৃত্বে রাতে অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় মোখলেসকে আটক করা হয়।
হত্যার শিকার নিদু কাজী উপজেলার নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড কৃষক লীগের সহসভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
মামলা বাদী জামাল উদ্দিন কাজী বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জের ধরে পার্শ্ববর্তী মাহমুদপুর বাজারে যাওয়ার পথে তারতাপাড়ার জায়েদা মোড় এলাকায় আমার ছোট ভাই নিদু কাজীকে ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে চায়নাসহ তার সাঙ্গপাঙ্গরা।’
জামালপুর র্যাব-১৪ কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ইসলামপুরে আসাদ উল্লাহ ওরফে নিদু কাজী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় র্যাব-১৪ জামালপুর ক্যাম্পের একটি দল মাদারগঞ্জ উপজেলার নলকা এলাকা থেকে দুই পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
জামালপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘নিদু কাজী হত্যা মামলায় তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
ইসলামপুর থানার ওসি সুমন তালুকদার বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত থাকায় তিনজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
জামালপুরের ইসলামপুরে কৃষক লীগ নেতা আসাদ উল্লাহ ওরফে নিদু কাজীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁতী লীগ নেতা কবির হাসান চায়নাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন তাঁতী লীগের আহ্বায়ক কবির হাসান চায়না (৪১), তাঁর বড় ভাই জিয়াউল মণ্ডল জিয়া (৪৫) এবং ভাতিজা মোখলেস (৩০)।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে ৫টার দিকে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কৃষক লীগ নেতা নিদু কাজীর সঙ্গে তাঁতী লীগ নেতা কবির হাসান চায়নার মধ্যে পারিবারিক ও সামাজিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল সোমবার কোরবানি ঈদের দিন বেলা ৩টার দিকে তারতাপাড়া গ্রামের জায়েদা মোড় এলাকায় ধারালো দা দিয়ে কৃষক লীগ নেতা নিদু কাজীকে কুপিয়ে জখম করে তাঁতী লীগ নেতা চায়নাসহ তাঁর লোকজন।
পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে বিকেলে সাড়ে ৫টার দিকে গুরুতর আহত অবস্থায় নিদু কাজীকে জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় রাতে ২০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে ইসলামপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন হত্যার শিকার নিদু কাজীর বড় ভাই এবং আওয়ামী লীগ নেতা জামাল উদ্দিন কাজী।
পরে ভোররাতে র্যাব-১৪ জামালপুর ক্যাম্পের একটি দল অভিযান চালিয়ে মাদারগঞ্জ উপজেলার নলকা এলাকা থেকে কবির হাসান চায়না এবং জিয়াউল মন্ডল জিয়াকে আটক করে। এর আগে গভীর রাতে ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন তালুকদারের নেতৃত্বে রাতে অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় মোখলেসকে আটক করা হয়।
হত্যার শিকার নিদু কাজী উপজেলার নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড কৃষক লীগের সহসভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
মামলা বাদী জামাল উদ্দিন কাজী বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জের ধরে পার্শ্ববর্তী মাহমুদপুর বাজারে যাওয়ার পথে তারতাপাড়ার জায়েদা মোড় এলাকায় আমার ছোট ভাই নিদু কাজীকে ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে চায়নাসহ তার সাঙ্গপাঙ্গরা।’
জামালপুর র্যাব-১৪ কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ইসলামপুরে আসাদ উল্লাহ ওরফে নিদু কাজী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় র্যাব-১৪ জামালপুর ক্যাম্পের একটি দল মাদারগঞ্জ উপজেলার নলকা এলাকা থেকে দুই পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
জামালপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘নিদু কাজী হত্যা মামলায় তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
ইসলামপুর থানার ওসি সুমন তালুকদার বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত থাকায় তিনজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে