নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার পূর্বধলায় সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত এক নারীর (৩০) রক্তাক্ত লাশ, পাশেই দুই বছর বয়সী জীবিত এক ছেলেশিশু। নিহত ওই নারীর মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের কয়েকটি ক্ষত। শিশুটির মাথায়ও আঘাতের চিহ্ন। আজ বুধবার ভোর ৬টার দিকে উপজেলার বিশকাকুনী ইউনিয়নের কাছিয়াকান্দা গ্রামে একটি কাঁচা সড়কে পড়ে থাকা অবস্থায় মায়ের মৃতদেহ ও শিশুটিকে উদ্ধার করে পুলিশ। বেলা ১টা পর্যন্ত তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার ভোরে উপজেলার কাছিয়াকান্দা গ্রামের এক ব্যক্তি গ্রামের একটি মাটির সড়কের ওপর ২৫-৩০ বছর বয়সী অজ্ঞাত এক নারীর মৃতদেহ ও তাঁর পাশে একটি দুই বছর বয়সী শিশুকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই শিশুটি জীবিত থাকায় তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) পাঠানো হয়।
পূর্বধলা থানার ওসি মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ওই নারীর মাথায় বেশ কয়েকটি আঘাতের ক্ষত রয়েছে। আর শিশুটির মাথায়ও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর জ্ঞান ফিরে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ওসি বলেন, নিহত নারীর পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পিবিআই। বিকেলে ময়নাতদন্তের জন্য ওই নারীর লাশ নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে পুলিশ।
নেত্রকোনার পূর্বধলায় সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত এক নারীর (৩০) রক্তাক্ত লাশ, পাশেই দুই বছর বয়সী জীবিত এক ছেলেশিশু। নিহত ওই নারীর মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের কয়েকটি ক্ষত। শিশুটির মাথায়ও আঘাতের চিহ্ন। আজ বুধবার ভোর ৬টার দিকে উপজেলার বিশকাকুনী ইউনিয়নের কাছিয়াকান্দা গ্রামে একটি কাঁচা সড়কে পড়ে থাকা অবস্থায় মায়ের মৃতদেহ ও শিশুটিকে উদ্ধার করে পুলিশ। বেলা ১টা পর্যন্ত তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার ভোরে উপজেলার কাছিয়াকান্দা গ্রামের এক ব্যক্তি গ্রামের একটি মাটির সড়কের ওপর ২৫-৩০ বছর বয়সী অজ্ঞাত এক নারীর মৃতদেহ ও তাঁর পাশে একটি দুই বছর বয়সী শিশুকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই শিশুটি জীবিত থাকায় তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) পাঠানো হয়।
পূর্বধলা থানার ওসি মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ওই নারীর মাথায় বেশ কয়েকটি আঘাতের ক্ষত রয়েছে। আর শিশুটির মাথায়ও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর জ্ঞান ফিরে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ওসি বলেন, নিহত নারীর পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পিবিআই। বিকেলে ময়নাতদন্তের জন্য ওই নারীর লাশ নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে পুলিশ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে