মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেফমুবিপ্রবি) শিক্ষকেরা উপাচার্যের অপসারণসহ ১০ দফা দাবিতে আন্দোলন করেন। ২ নভেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে বন্ধ হয়ে যায় শিক্ষা কার্যক্রম। তবে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরবেন শিক্ষকেরা।
শিক্ষা কার্যক্রমে ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিক্ষকদের আন্দোলনের আহ্বায়ক ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ও সহকারী অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান। তবে ১০ দফা দাবিতে শিক্ষকদের আন্দোলন চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যালয় সূত্রে জানায়, ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে চার বছরের জন্য উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান প্রফেসর ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ। শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) উপাচার্যের নিয়োগের মেয়াদ শেষে চলে যান তিনি। তবে নতুন উপাচার্য হিসেবে এখন পর্যন্ত কেউ নিয়োগ পাননি।
সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আল মামুন সরকার বলেন, ‘১০ দফা দাবি ও উপাচার্যের অপসরণের আন্দোলন শুরু হয়েছিল। মঙ্গলবার থেকে শিক্ষাকার্যক্রমে ফিরে যাব। তবে আন্দোলন চলমান থাকবে এবং অবস্থান কর্মসূচিসহ নানান ধরনের কর্মসূচি পালন করা হবে দাবি আদায়ে।’
ফিশারিজ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কাউছার আহমেদ স্বাধীন বলেন, ১৯ দিন ধরে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ হয়ে যায়। হল থেকে অনেক শিক্ষার্থী বাড়িতে চলে গিয়েছিল। এখন শিক্ষার্থীরা হলে ফিরতে শুরু করেছেন।
শিক্ষকদের আন্দোলনের আহ্বায়ক ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ও সহকারী অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ক্লাস-পরীক্ষাসহ একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমের ফিরে যাচ্ছি। তবে দাবি আদায়ে আন্দোলন চলমান থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সদ্য পলায়নকারী উপাচার্য ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদকে পুনরায় নিয়োগ না দিয়ে একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও নির্ভরযোগ্য শিক্ষাবিদকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধ করেন রাষ্ট্রপতিকে।’
গত ২ নভেম্বর শিক্ষকেরা ১০ দফা দাবি দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ কর্মবিরতি পালন শুরু করেন। পরে উপাচার্যের সঙ্গে শিক্ষকেরা ১০ দফা দাবি নিয়ে আলোচনায় বসেন।
টানা ৪ ঘণ্টার আলোচনায় কোনো সিদ্ধান্তে যেতে পারিনি। ৮ নভেম্বর উপাচার্যের অনিয়ম দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি নিয়োগসহ দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেন। উপাচার্যের অপসারণ ও ১০ দফা দাবিতে লাগাতার আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষকেরা।
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেফমুবিপ্রবি) শিক্ষকেরা উপাচার্যের অপসারণসহ ১০ দফা দাবিতে আন্দোলন করেন। ২ নভেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে বন্ধ হয়ে যায় শিক্ষা কার্যক্রম। তবে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরবেন শিক্ষকেরা।
শিক্ষা কার্যক্রমে ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিক্ষকদের আন্দোলনের আহ্বায়ক ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ও সহকারী অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান। তবে ১০ দফা দাবিতে শিক্ষকদের আন্দোলন চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যালয় সূত্রে জানায়, ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে চার বছরের জন্য উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান প্রফেসর ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ। শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) উপাচার্যের নিয়োগের মেয়াদ শেষে চলে যান তিনি। তবে নতুন উপাচার্য হিসেবে এখন পর্যন্ত কেউ নিয়োগ পাননি।
সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আল মামুন সরকার বলেন, ‘১০ দফা দাবি ও উপাচার্যের অপসরণের আন্দোলন শুরু হয়েছিল। মঙ্গলবার থেকে শিক্ষাকার্যক্রমে ফিরে যাব। তবে আন্দোলন চলমান থাকবে এবং অবস্থান কর্মসূচিসহ নানান ধরনের কর্মসূচি পালন করা হবে দাবি আদায়ে।’
ফিশারিজ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কাউছার আহমেদ স্বাধীন বলেন, ১৯ দিন ধরে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ হয়ে যায়। হল থেকে অনেক শিক্ষার্থী বাড়িতে চলে গিয়েছিল। এখন শিক্ষার্থীরা হলে ফিরতে শুরু করেছেন।
শিক্ষকদের আন্দোলনের আহ্বায়ক ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ও সহকারী অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ক্লাস-পরীক্ষাসহ একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমের ফিরে যাচ্ছি। তবে দাবি আদায়ে আন্দোলন চলমান থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সদ্য পলায়নকারী উপাচার্য ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদকে পুনরায় নিয়োগ না দিয়ে একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও নির্ভরযোগ্য শিক্ষাবিদকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধ করেন রাষ্ট্রপতিকে।’
গত ২ নভেম্বর শিক্ষকেরা ১০ দফা দাবি দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ কর্মবিরতি পালন শুরু করেন। পরে উপাচার্যের সঙ্গে শিক্ষকেরা ১০ দফা দাবি নিয়ে আলোচনায় বসেন।
টানা ৪ ঘণ্টার আলোচনায় কোনো সিদ্ধান্তে যেতে পারিনি। ৮ নভেম্বর উপাচার্যের অনিয়ম দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি নিয়োগসহ দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেন। উপাচার্যের অপসারণ ও ১০ দফা দাবিতে লাগাতার আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষকেরা।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
২ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
২ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
২ ঘণ্টা আগে