শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরের শ্রীবরদীতে ছয় মাসের এক শিশুকে বিষ খাইয়ে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় এক তরুণীকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল সোমবার বিকেলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
ওই তরুণীর নাম রিয়া খাতুন (১৯) এবং ছয় মাস বয়সী ওই শিশুর নাম মো. সারোয়ার। রিয়া শ্রীবরদী উপজেলার গোশাইপুর ইউনিয়নের বালিয়াচণ্ডী গ্রামের আবদুর রহিমের মেয়ে ও সম্পর্কে শিশু সারোয়ারের দূরসম্পর্কের খালা। তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল রিয়া সহযোগীদের নিয়ে তাঁর মামাতো বোন সুমী বেগম ও সিঙ্গাপুরপ্রবাসী মো. হৃদয় দম্পতির ছয় মাস বয়সী শিশু সারোয়ারকে কোলে নিয়ে হত্যার উদ্দেশে পুকুর পাড়ে নিয়ে মুখে বিষ ঢেলে দেন। পরে শিশুটি কান্না শুরু করলে তার মা সুমি বেগম শিশুর মুখে বিষের গন্ধ পেয়ে তাকে শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এ ফাঁকে রিয়া ও তাঁর সহযোগী মাজেদা বেগম, মাহমুদুল হাসান সবুজ, আলী আকবর, রিক্তা বেগম সুমী বেগমের ঘরে ঢুকে খাটের বাক্স খুলে সাড়ে ১৬ ভরি স্বর্ণালংকার ও ১৩ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় ২০১৮ সালের ৭ মে সুমি বেগম বাদী হয়ে রিয়াসহ পাঁচজনকে আসামি করে শ্রীবরদী থানায় একটি মামলা করেন। বাকি আসামিরা হচ্ছেন মাজেদা বেগম, মাহমুদুল হাসান সবুজ, আলী আকবর ও রিক্তা বেগম। ওই মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে শিশু সারোয়ারকে বিষ খাইয়ে হত্যাচেষ্টার দায়ে তিন বছর এবং স্বর্ণালংকার চুরির দায়ে ৮ লাখ ৬২ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম কিবরিয়া বুলু বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আসামি রিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বাকি আসামিদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়াধীন।
শেরপুরের শ্রীবরদীতে ছয় মাসের এক শিশুকে বিষ খাইয়ে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় এক তরুণীকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল সোমবার বিকেলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
ওই তরুণীর নাম রিয়া খাতুন (১৯) এবং ছয় মাস বয়সী ওই শিশুর নাম মো. সারোয়ার। রিয়া শ্রীবরদী উপজেলার গোশাইপুর ইউনিয়নের বালিয়াচণ্ডী গ্রামের আবদুর রহিমের মেয়ে ও সম্পর্কে শিশু সারোয়ারের দূরসম্পর্কের খালা। তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল রিয়া সহযোগীদের নিয়ে তাঁর মামাতো বোন সুমী বেগম ও সিঙ্গাপুরপ্রবাসী মো. হৃদয় দম্পতির ছয় মাস বয়সী শিশু সারোয়ারকে কোলে নিয়ে হত্যার উদ্দেশে পুকুর পাড়ে নিয়ে মুখে বিষ ঢেলে দেন। পরে শিশুটি কান্না শুরু করলে তার মা সুমি বেগম শিশুর মুখে বিষের গন্ধ পেয়ে তাকে শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এ ফাঁকে রিয়া ও তাঁর সহযোগী মাজেদা বেগম, মাহমুদুল হাসান সবুজ, আলী আকবর, রিক্তা বেগম সুমী বেগমের ঘরে ঢুকে খাটের বাক্স খুলে সাড়ে ১৬ ভরি স্বর্ণালংকার ও ১৩ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় ২০১৮ সালের ৭ মে সুমি বেগম বাদী হয়ে রিয়াসহ পাঁচজনকে আসামি করে শ্রীবরদী থানায় একটি মামলা করেন। বাকি আসামিরা হচ্ছেন মাজেদা বেগম, মাহমুদুল হাসান সবুজ, আলী আকবর ও রিক্তা বেগম। ওই মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে শিশু সারোয়ারকে বিষ খাইয়ে হত্যাচেষ্টার দায়ে তিন বছর এবং স্বর্ণালংকার চুরির দায়ে ৮ লাখ ৬২ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম কিবরিয়া বুলু বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আসামি রিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বাকি আসামিদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়াধীন।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৫ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৫ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৫ ঘণ্টা আগে