ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
থাকেন জরাজীর্ণ স্যাঁতসেঁতে অবস্থায়, বিদ্যুৎহীন ঘরে নেই আলো-বাতাস। ওয়াশরুমের ব্যবস্থাও নেই। বছরের পর বছর এভাবেই বসবাস করে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন ময়মনসিংহ রেলওয়ে বিভাগের গেটকিপাররা। ট্রেন আসার আগে সংকেত না পাওয়া গেটকিপাররা ঘড়ি দেখেই লেভেল ক্রসিংয়ে গেট ব্যারিয়ার ফেলছেন। ট্রেন আসতে অনেক সময় বিলম্ব হলে মারধরেরও শিকার হন তাঁরা।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে অঞ্চলে ২০০টির মতো লেভেল ক্রসিং রয়েছে। এর মধ্যে ১০৫টি লেভেল ক্রসিং অরক্ষিত। এর মধ্যে প্রকল্পের আওতায় নিয়োগ দেওয়া গেটকিপার দিয়ে চলছে ৬০টি লেভেল ক্রসিং। ট্রেন আসা-যাওয়ার সময় তাঁরা কোনো সিগন্যাল না পাওয়ায় ঘড়ি দেখে গেট ব্যারিয়ার ফেলেন। এতে প্রায় সময়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। অনিশ্চিত চাকরি আর সামান্য বেতন নিয়েও গেটকিপারদের নানা ক্ষোভ।
পলাশ কাজী। বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশালে। ২০১৮ সালে প্রকল্পের আওতায় গেটম্যানের চাকরি পান। বর্তমানে কর্মরত আছেন ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড লেভেল ক্রসিংয়ে গেটকিপার হিসেবে। যোগদানের দুই বছর পর গেট ব্যারিয়ার দেওয়া হয় কলেজ রোড লেভেল ক্রসিংয়ে। পূর্বের দুই বছর ট্রেন এলে রাস্তার মধ্যে দুই হাত মেলে অন্যান্য গাড়ি থামাতেন। এখন দুটি গেট ব্যারিয়ারের মধ্যে একটি একেবারে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। অন্যটির অর্ধেক পর্যন্ত ভেঙে গেছে। চাকরির দীর্ঘ সাড়ে চার বছরেও কোনো দিন ট্রেন এলে সিগন্যাল পাননি। ঘড়ি দেখে ট্রেন আসার সময় হয়েছে ধারণা নিয়ে গেট ব্যারিয়ার ফেলেন তিনি। অনেক সময় ট্রেন আসতে একটু বিলম্ব হওয়ায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়াতে হয়। সাধারণ মানুষের মারধরেরও শিকার হন।
পালশ কাজী বলেন, ‘রেলওয়ের সবচেয়ে অবহেলিত এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চাকরি গেটকিপারদের। আমাদের একটু অবহেলায় অনেকের প্রাণ যেতে পারে। কিন্তু বছরের পর বছর প্রকল্পের আওতায় সার্ভিস দিয়ে আমাদের চলছে না। গেটকিপারের চাকরির সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একটা পতাকা, বাঁশি, কোদাল, শাবল ও বালতি—এগুলো আজও পর্যন্ত পাইনি। নিজের পকেটের টাকা দিয়ে কিনে চলছি। বিশ্রামের জন্য যে ঘরটি রয়েছে, সেখানে বাথরুম ও বিদ্যুৎ নেই। জরাজীর্ণ অবস্থায় আমাদের থাকতে হচ্ছে।’
সানকিপাড়া লেভেল ক্রসিং-২-এর গেটকিপার কবিরুল ইসলাম বলেন, ‘এই লাইন দিয়ে ৪৮ বার ট্রেন চলাচল করে। আমরা কোনো সংকেত পাই না। অনুমান করে গেট ব্যারিয়ার ফেলে ট্রেন পাড় করি। এটি একটি ব্যস্ত রাস্তা হওয়ায় অনেক আগে ব্যারিয়ার ফেললে মানুষ অনেক বকাবকি করে। কিছুদিন আগে স্থানীয় একজন আমাকে মারছেও। শুধু আছি পেটের তাগিদে। সরকার যদি চাকরিটা রাজস্বকরণ করে দেয়, তাহলে আমরা কিছুটা চিন্তামুক্ত হতাম।’
সানকিপাড়া লেভেল ক্রসিং-১-এর গেটকিপার সাহেব আলী বলেন, ‘অনেক দিন চাকরি করার পর আমার চাকরিটা রাজস্ব খাতে গেছে। এখন নিয়মিত বেতন-ভাতা পাচ্ছি। বেতন নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমরা ট্রেন আসলে সংকেতও পাই। আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ঘুমের ঘরের বেহাল অবস্থা। বসে থাকার মতোও পরিবেশ নেই। কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি বারবার বলেও কোনো কাজ হচ্ছে না।’
কলেজ রোড এলাকার বাসিন্দা মশিউর রহমান রাসেল বলেন, ‘গেটকিপারের কাছে একটা পতাকা ও বাঁশি থাকবে না এটা কী করে হয়! প্রায় সময় যেতে দেখি গেটকিপার হাত মেলে যানবাহন থামাচ্ছেন। একটা গেট ব্যারিয়ার আছে, তা-ও আবার অর্ধেকটা ভাঙা। যাঁদের জন্য লোকজন নিরাপদে চলাচল করছে, তাঁদের এমন অবস্থা হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
এখানকার আরেক বাসিন্দা কামরুল হাসান বলেন, ‘গেটকিপারদের চাকরিটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তাদের এমন করুণ অবস্থা হলে রেল বিভাগের কী অবস্থা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমাদের দাবি, বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে আগে গেটকিপারদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হোক।’
জেলা জন-উদ্যোগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘নিরাপদ যাত্রার অন্যতম বাহন ট্রেন। একটি মাফিয়া চক্রের কারণে রেল বিভাগ জিম্মি হয়ে আছে। বিভিন্ন লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা দুঃখজনক। রেলে প্রাণ যাওয়া মানে প্রত্যক্ষভাবে সরকার দায়ী। গেটকিপাররা রেলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তাই প্রতিটি লেভেল ক্রসিংয়ে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর জন্য সরকারকে জোড় আহ্বান জানাচ্ছি।’
ময়মনসিংহ রেলওয়ে অঞ্চলের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী নারায়ণ প্রসাদ সরকার বলেন, ‘অনেক সময় বাধা অতিক্রম করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রেললাইন ওভার করে রাস্তা করায় সেখানে প্রকল্পের আওতায় গেটকিপার নিয়োগ দেওয়া হয়। এমন লেভেল ক্রসিং ময়মনসিংহ অঞ্চলে ৬০টির মতো রয়েছে। তাঁরা ট্রেন যাওয়া-আসা করলে সংকেত পান না। তাঁদের সব সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য মন্ত্রণালয়ে বরাবর আবেদন করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে বিষয়টি তড়িৎ গতিতে সমাধান হবে।’
থাকেন জরাজীর্ণ স্যাঁতসেঁতে অবস্থায়, বিদ্যুৎহীন ঘরে নেই আলো-বাতাস। ওয়াশরুমের ব্যবস্থাও নেই। বছরের পর বছর এভাবেই বসবাস করে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন ময়মনসিংহ রেলওয়ে বিভাগের গেটকিপাররা। ট্রেন আসার আগে সংকেত না পাওয়া গেটকিপাররা ঘড়ি দেখেই লেভেল ক্রসিংয়ে গেট ব্যারিয়ার ফেলছেন। ট্রেন আসতে অনেক সময় বিলম্ব হলে মারধরেরও শিকার হন তাঁরা।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে অঞ্চলে ২০০টির মতো লেভেল ক্রসিং রয়েছে। এর মধ্যে ১০৫টি লেভেল ক্রসিং অরক্ষিত। এর মধ্যে প্রকল্পের আওতায় নিয়োগ দেওয়া গেটকিপার দিয়ে চলছে ৬০টি লেভেল ক্রসিং। ট্রেন আসা-যাওয়ার সময় তাঁরা কোনো সিগন্যাল না পাওয়ায় ঘড়ি দেখে গেট ব্যারিয়ার ফেলেন। এতে প্রায় সময়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। অনিশ্চিত চাকরি আর সামান্য বেতন নিয়েও গেটকিপারদের নানা ক্ষোভ।
পলাশ কাজী। বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশালে। ২০১৮ সালে প্রকল্পের আওতায় গেটম্যানের চাকরি পান। বর্তমানে কর্মরত আছেন ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড লেভেল ক্রসিংয়ে গেটকিপার হিসেবে। যোগদানের দুই বছর পর গেট ব্যারিয়ার দেওয়া হয় কলেজ রোড লেভেল ক্রসিংয়ে। পূর্বের দুই বছর ট্রেন এলে রাস্তার মধ্যে দুই হাত মেলে অন্যান্য গাড়ি থামাতেন। এখন দুটি গেট ব্যারিয়ারের মধ্যে একটি একেবারে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। অন্যটির অর্ধেক পর্যন্ত ভেঙে গেছে। চাকরির দীর্ঘ সাড়ে চার বছরেও কোনো দিন ট্রেন এলে সিগন্যাল পাননি। ঘড়ি দেখে ট্রেন আসার সময় হয়েছে ধারণা নিয়ে গেট ব্যারিয়ার ফেলেন তিনি। অনেক সময় ট্রেন আসতে একটু বিলম্ব হওয়ায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়াতে হয়। সাধারণ মানুষের মারধরেরও শিকার হন।
পালশ কাজী বলেন, ‘রেলওয়ের সবচেয়ে অবহেলিত এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চাকরি গেটকিপারদের। আমাদের একটু অবহেলায় অনেকের প্রাণ যেতে পারে। কিন্তু বছরের পর বছর প্রকল্পের আওতায় সার্ভিস দিয়ে আমাদের চলছে না। গেটকিপারের চাকরির সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একটা পতাকা, বাঁশি, কোদাল, শাবল ও বালতি—এগুলো আজও পর্যন্ত পাইনি। নিজের পকেটের টাকা দিয়ে কিনে চলছি। বিশ্রামের জন্য যে ঘরটি রয়েছে, সেখানে বাথরুম ও বিদ্যুৎ নেই। জরাজীর্ণ অবস্থায় আমাদের থাকতে হচ্ছে।’
সানকিপাড়া লেভেল ক্রসিং-২-এর গেটকিপার কবিরুল ইসলাম বলেন, ‘এই লাইন দিয়ে ৪৮ বার ট্রেন চলাচল করে। আমরা কোনো সংকেত পাই না। অনুমান করে গেট ব্যারিয়ার ফেলে ট্রেন পাড় করি। এটি একটি ব্যস্ত রাস্তা হওয়ায় অনেক আগে ব্যারিয়ার ফেললে মানুষ অনেক বকাবকি করে। কিছুদিন আগে স্থানীয় একজন আমাকে মারছেও। শুধু আছি পেটের তাগিদে। সরকার যদি চাকরিটা রাজস্বকরণ করে দেয়, তাহলে আমরা কিছুটা চিন্তামুক্ত হতাম।’
সানকিপাড়া লেভেল ক্রসিং-১-এর গেটকিপার সাহেব আলী বলেন, ‘অনেক দিন চাকরি করার পর আমার চাকরিটা রাজস্ব খাতে গেছে। এখন নিয়মিত বেতন-ভাতা পাচ্ছি। বেতন নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমরা ট্রেন আসলে সংকেতও পাই। আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ঘুমের ঘরের বেহাল অবস্থা। বসে থাকার মতোও পরিবেশ নেই। কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি বারবার বলেও কোনো কাজ হচ্ছে না।’
কলেজ রোড এলাকার বাসিন্দা মশিউর রহমান রাসেল বলেন, ‘গেটকিপারের কাছে একটা পতাকা ও বাঁশি থাকবে না এটা কী করে হয়! প্রায় সময় যেতে দেখি গেটকিপার হাত মেলে যানবাহন থামাচ্ছেন। একটা গেট ব্যারিয়ার আছে, তা-ও আবার অর্ধেকটা ভাঙা। যাঁদের জন্য লোকজন নিরাপদে চলাচল করছে, তাঁদের এমন অবস্থা হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
এখানকার আরেক বাসিন্দা কামরুল হাসান বলেন, ‘গেটকিপারদের চাকরিটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তাদের এমন করুণ অবস্থা হলে রেল বিভাগের কী অবস্থা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমাদের দাবি, বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে আগে গেটকিপারদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হোক।’
জেলা জন-উদ্যোগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘নিরাপদ যাত্রার অন্যতম বাহন ট্রেন। একটি মাফিয়া চক্রের কারণে রেল বিভাগ জিম্মি হয়ে আছে। বিভিন্ন লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা দুঃখজনক। রেলে প্রাণ যাওয়া মানে প্রত্যক্ষভাবে সরকার দায়ী। গেটকিপাররা রেলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তাই প্রতিটি লেভেল ক্রসিংয়ে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর জন্য সরকারকে জোড় আহ্বান জানাচ্ছি।’
ময়মনসিংহ রেলওয়ে অঞ্চলের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী নারায়ণ প্রসাদ সরকার বলেন, ‘অনেক সময় বাধা অতিক্রম করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রেললাইন ওভার করে রাস্তা করায় সেখানে প্রকল্পের আওতায় গেটকিপার নিয়োগ দেওয়া হয়। এমন লেভেল ক্রসিং ময়মনসিংহ অঞ্চলে ৬০টির মতো রয়েছে। তাঁরা ট্রেন যাওয়া-আসা করলে সংকেত পান না। তাঁদের সব সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য মন্ত্রণালয়ে বরাবর আবেদন করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে বিষয়টি তড়িৎ গতিতে সমাধান হবে।’
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে