নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার পূর্বধলায় কাঁচা রাস্তা সংস্কারের মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে স্কুলছাত্র রেজাউল ইসলাম টিটু হত্যা মামলায় প্রধান আসামি রোমান তালুকদারকে (২৯) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল রোববার রাতে ঢাকার নবাবপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ এর উপপরিচালক অপারেশনস অফিসার মো. আনোয়ার হোসেন আজ সোমবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার রোমান তালুকদার পূর্বধলা উপজেলার পূর্ববুধী গ্রামের আইয়ুব আলী তালুকদারের ছেলে। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। হত্যার শিকার রেজাউল ইসলাম টিটু উপজেলার বুধী পশ্চিমপাড়া এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে। রেজাউল স্থানীয় মজিবর রহমান টেকনিক্যাল স্কুলের ১০ম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার পরপরই দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে পলাতক দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
র্যাব ও স্থানীয় লোকজন জানান, গত ১১ ডিসেম্বর সকালে পূর্বধলায় বুধী গ্রামে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ফসলি জমি থেকে খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কেটে সড়কে দিচ্ছিলেন রোমান ও তাঁর লোকজন। এতে জমির মালিক হাকিম ও তাঁর ভাতিজা স্কুলছাত্র রেজাউল ইসলাম টিটু বাধা দেন। এতে রোমান ও তাঁর পরিবারের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে হাকিম ও টিটুর ওপর হামলা চালান। একপর্যায়ে বেধড়ক মারধরে টিটুর মৃত্যু হলে পালিয়ে যান রোমান ও তাঁর লোকজন।
টিটু নিহত হওয়ার ঘটনার পরদিন তার মা আয়েশা বেগম বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেন। এতে রোমানকে প্রধান করে ও তাঁর চাচাসহ নয়জনকে আসামি করা হয়। ঘটনার পরপরই রোমানের চাচা মঞ্জুরুল তালুকদার (৫০) ও আরেক চাচাতো ভাই আশরাফুল ইসলাম তালুকদারকে (১৯) গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। তবে রোমানসহ অন্য আসামিরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান।
পরে ১৪ ডিসেম্বর একই গ্রামের মোনায়েম তালুকদার (৪০) ও মো. এরশাদুল ইসলামকে (৩০) ময়মনসিংহের ফুলপুর ও নেত্রকোনার পূর্বধলা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
তবে হত্যার প্রধান আসামি রোমান তালুকদার ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান। এদিকে র্যাব তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে গতকাল দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকার নবাবপুর থেকে রোমানকে গ্রেপ্তার করে। আজ সোমবার সকালে তাঁকে পূর্বধলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
পূর্বধলা থানার ওসি মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘আজ দুপুরে রোমানকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। এই মামলার ৯ আসামির মধ্যে রোমানসহ এই পর্যন্ত পাঁচ আসামিকে গ্রেপ্তার হয়েছে। অন্য আসামিরা সবাই জামিনে রয়েছেন।’
নেত্রকোনার পূর্বধলায় কাঁচা রাস্তা সংস্কারের মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে স্কুলছাত্র রেজাউল ইসলাম টিটু হত্যা মামলায় প্রধান আসামি রোমান তালুকদারকে (২৯) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল রোববার রাতে ঢাকার নবাবপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ এর উপপরিচালক অপারেশনস অফিসার মো. আনোয়ার হোসেন আজ সোমবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার রোমান তালুকদার পূর্বধলা উপজেলার পূর্ববুধী গ্রামের আইয়ুব আলী তালুকদারের ছেলে। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। হত্যার শিকার রেজাউল ইসলাম টিটু উপজেলার বুধী পশ্চিমপাড়া এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে। রেজাউল স্থানীয় মজিবর রহমান টেকনিক্যাল স্কুলের ১০ম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার পরপরই দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে পলাতক দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
র্যাব ও স্থানীয় লোকজন জানান, গত ১১ ডিসেম্বর সকালে পূর্বধলায় বুধী গ্রামে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ফসলি জমি থেকে খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কেটে সড়কে দিচ্ছিলেন রোমান ও তাঁর লোকজন। এতে জমির মালিক হাকিম ও তাঁর ভাতিজা স্কুলছাত্র রেজাউল ইসলাম টিটু বাধা দেন। এতে রোমান ও তাঁর পরিবারের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে হাকিম ও টিটুর ওপর হামলা চালান। একপর্যায়ে বেধড়ক মারধরে টিটুর মৃত্যু হলে পালিয়ে যান রোমান ও তাঁর লোকজন।
টিটু নিহত হওয়ার ঘটনার পরদিন তার মা আয়েশা বেগম বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেন। এতে রোমানকে প্রধান করে ও তাঁর চাচাসহ নয়জনকে আসামি করা হয়। ঘটনার পরপরই রোমানের চাচা মঞ্জুরুল তালুকদার (৫০) ও আরেক চাচাতো ভাই আশরাফুল ইসলাম তালুকদারকে (১৯) গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। তবে রোমানসহ অন্য আসামিরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান।
পরে ১৪ ডিসেম্বর একই গ্রামের মোনায়েম তালুকদার (৪০) ও মো. এরশাদুল ইসলামকে (৩০) ময়মনসিংহের ফুলপুর ও নেত্রকোনার পূর্বধলা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
তবে হত্যার প্রধান আসামি রোমান তালুকদার ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান। এদিকে র্যাব তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে গতকাল দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকার নবাবপুর থেকে রোমানকে গ্রেপ্তার করে। আজ সোমবার সকালে তাঁকে পূর্বধলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
পূর্বধলা থানার ওসি মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘আজ দুপুরে রোমানকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। এই মামলার ৯ আসামির মধ্যে রোমানসহ এই পর্যন্ত পাঁচ আসামিকে গ্রেপ্তার হয়েছে। অন্য আসামিরা সবাই জামিনে রয়েছেন।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে