শেরপুর প্রতিনিধি
লাইসেন্স না থাকায় শেরপুরে ছয়টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও চিকিৎসক না থাকায় দুইটি হাসপাতাল বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে এ প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেয় জেলা সিভিল সার্জন অফিস।
জানা যায়, আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে জেলা সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে শহরের বিভিন্ন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় শহরের নারায়ণপুর ও বটতলা এলাকার লাইসেন্সবিহীন জনতা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হযরত শাহজালাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সরকার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শ্যামল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মানবসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মারিয়া নার্সিং হোমের লাইসেন্স না থাকায় সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসক না থাকায় সততা হাসপাতাল ও নিরাপদ হাসপাতালকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে ছয়টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তারা লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। লাইসেন্স না পাওয়া পর্যন্ত সেগুলো বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া দুটি হাসপাতালের লাইসেন্স থাকলেও সেখানে নিয়মিত চিকিৎসক না থাকায় সেগুলোও বন্ধ রাখা হয়েছে।’
লাইসেন্স না থাকায় শেরপুরে ছয়টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও চিকিৎসক না থাকায় দুইটি হাসপাতাল বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে এ প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেয় জেলা সিভিল সার্জন অফিস।
জানা যায়, আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে জেলা সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে শহরের বিভিন্ন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় শহরের নারায়ণপুর ও বটতলা এলাকার লাইসেন্সবিহীন জনতা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হযরত শাহজালাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সরকার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শ্যামল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মানবসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মারিয়া নার্সিং হোমের লাইসেন্স না থাকায় সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসক না থাকায় সততা হাসপাতাল ও নিরাপদ হাসপাতালকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে ছয়টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তারা লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। লাইসেন্স না পাওয়া পর্যন্ত সেগুলো বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া দুটি হাসপাতালের লাইসেন্স থাকলেও সেখানে নিয়মিত চিকিৎসক না থাকায় সেগুলোও বন্ধ রাখা হয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে