মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে বউ-শাশুড়ির দ্বন্দ্বের জেরে বউয়ের বাড়ির লোকজনের হামলার ঘটনায় মিনারা আক্তার (৫০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে জানা গেছে। এর আগে গত রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বউ-শাশুড়ির দ্বন্দ্বের জেরে হামলা হলে ঝামেলা থামাতে আসা প্রতিবেশী ইমাম শফিকুল ইসলাম (৬০) ছুরিকাঘাতে মারা যান। হামলার সময় মিনারা আক্তার গুরুতর জখম হন। মিনারা আক্তার উপজেলার রুদ্রশ্রী গ্রামের ইব্রাহিম মিয়ার স্ত্রী। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে গত সোমবার রাতে শরুফা আক্তার (৪৫) নামে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। শরুফা আক্তার ফতেপুর মোড়লপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের স্ত্রী।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার রুদ্রশ্রী গ্রামের এলাল উদ্দিনের ছেলে মোবারক হোসেন তিন-চার বছর আগে ফতেপুর মোড়লপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের মেয়ে মুন্না আক্তারকে বিয়ে করেন। গত রোববার সন্ধ্যায় মুন্না আক্তার তার শাশুড়ি রিনা আক্তারের সঙ্গে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ঝগড়া করেন।
পরে মুন্না আক্তার বাবার বাড়িতে গিয়ে শাশুড়ির সঙ্গে ঝগড়ার বিষয়টি জানান। তাঁর কথা শুনে মুন্না আক্তারের বাবা আব্দুল মান্নান লোকজনসহ ধারালো অস্ত্র নিয়ে ওই দিন আনুমানিক রাত ১০টায় মেয়ের জামাই মোবারক হোসেনের বাড়ি রুদশ্রী গ্রামে হামলা চালান।
এ হামলায় মিনারা আক্তারসহ আরও সাতজন আহত হয়। স্থানীয় লোকজন আহতদের উদ্ধার করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমাম শফিকুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন। এতে গুরুতর আহত মিনারা আক্তার (৫০), ইব্রাহীম (৮০), মোবারক হোসেন (২৫) মাসুম মিয়ার (১২) অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ ছাড়া আহত জুনাঈদ (১৫), রিনা আক্তার (৩৮) ও কাদির মিয়াকে (১৩) মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
পরে সোমবার সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মিনারা আক্তার।
এ ঘটনায় মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম জানান, পারিবারিক কলহের জেরে ছুরিকাঘাতে শফিকুল ইসলাম নিহত হয়েছেন। ওই ঘটনায় আহত মিনারা আক্তার আজ সন্ধ্যায় মারা গেছেন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শরুফা আক্তার নামের এক নারীকে আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনার মদনে বউ-শাশুড়ির দ্বন্দ্বের জেরে বউয়ের বাড়ির লোকজনের হামলার ঘটনায় মিনারা আক্তার (৫০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে জানা গেছে। এর আগে গত রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বউ-শাশুড়ির দ্বন্দ্বের জেরে হামলা হলে ঝামেলা থামাতে আসা প্রতিবেশী ইমাম শফিকুল ইসলাম (৬০) ছুরিকাঘাতে মারা যান। হামলার সময় মিনারা আক্তার গুরুতর জখম হন। মিনারা আক্তার উপজেলার রুদ্রশ্রী গ্রামের ইব্রাহিম মিয়ার স্ত্রী। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে গত সোমবার রাতে শরুফা আক্তার (৪৫) নামে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। শরুফা আক্তার ফতেপুর মোড়লপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের স্ত্রী।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার রুদ্রশ্রী গ্রামের এলাল উদ্দিনের ছেলে মোবারক হোসেন তিন-চার বছর আগে ফতেপুর মোড়লপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের মেয়ে মুন্না আক্তারকে বিয়ে করেন। গত রোববার সন্ধ্যায় মুন্না আক্তার তার শাশুড়ি রিনা আক্তারের সঙ্গে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ঝগড়া করেন।
পরে মুন্না আক্তার বাবার বাড়িতে গিয়ে শাশুড়ির সঙ্গে ঝগড়ার বিষয়টি জানান। তাঁর কথা শুনে মুন্না আক্তারের বাবা আব্দুল মান্নান লোকজনসহ ধারালো অস্ত্র নিয়ে ওই দিন আনুমানিক রাত ১০টায় মেয়ের জামাই মোবারক হোসেনের বাড়ি রুদশ্রী গ্রামে হামলা চালান।
এ হামলায় মিনারা আক্তারসহ আরও সাতজন আহত হয়। স্থানীয় লোকজন আহতদের উদ্ধার করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমাম শফিকুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন। এতে গুরুতর আহত মিনারা আক্তার (৫০), ইব্রাহীম (৮০), মোবারক হোসেন (২৫) মাসুম মিয়ার (১২) অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ ছাড়া আহত জুনাঈদ (১৫), রিনা আক্তার (৩৮) ও কাদির মিয়াকে (১৩) মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
পরে সোমবার সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মিনারা আক্তার।
এ ঘটনায় মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম জানান, পারিবারিক কলহের জেরে ছুরিকাঘাতে শফিকুল ইসলাম নিহত হয়েছেন। ওই ঘটনায় আহত মিনারা আক্তার আজ সন্ধ্যায় মারা গেছেন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শরুফা আক্তার নামের এক নারীকে আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর ধ্বংস ঠেকানো যাচ্ছে না। ঈদের ছুটিতে বেশ কয়েকটি ভবন ভাঙা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপে কিছু স্থাপনা ভাঙার কাজ স্থগিত হয়েছে। সাধারণত ছুটির সময়গুলোতে ভবন ভাঙার কাজ করা হয়ে থাকে। কারণ এ সময় অফিস বন্ধ থাকে, তদারকিও কম থাকে।
২ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল। এটি এ জেলার মানুষের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল। তবে এই ভরসার জায়গায় কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না সাধারণ রোগীরা। প্রতিষ্ঠার ৪১ বছর পার হলেও ২০২৫ সালে এসে মাত্র ৪১ জন চিকিৎসক দিয়ে ধুঁকে ধুঁকে চলছে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর বলদিয়া ইউনিয়নে ভিজিএফের (ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং) তালিকায় দুস্থদের বাদ দিয়ে সচ্ছলদের অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এতে ঈদ উপলক্ষে দেওয়া ভিজিএফের চাল পায়নি দুস্থরা। ঈদুল আজহার আগের দিন ভিজিএফের চাল বিতরণ শেষ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছর ভাঙনে সংকুচিত হচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এ বছর বর্ষার শুরুতে ভাঙনের কবলে পড়েছে সৈকতের সবুজ বেষ্টনী হিসেবে পরিচিত ঝাউবাগান। গত ১৫ দিনে কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত অন্তত ২০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সৈকততীরের দৃষ্টিনন্দন ঝাউবন সাগরে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে