মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বন্যার পানিতে গোসলে নেমে মারা যাওয়া চারজনকে পাশাপাশি কবরে দাফন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ৯টার দিকে মেলান্দহ উপজেলার দক্ষিণ বালুচর সামাজিক কবরস্থানে তাদের দাফন করা হয়।
গতকাল রোববার বিকেলে ৫টার দিকে মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ বালুচর এলাকায় বন্যার পানিতে গোসল করতে নেমে চারজনের মৃত্যু হয়। এ সময় তাদের সঙ্গে এক শিশু গেলেও সে পানিতে না নামায় বেঁচে ফিরেছে। একসঙ্গে চারজনের মৃত্যুর খবরে এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নিহতরা হলেন—ওই এলাকার দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে দিশা আক্তার (১৭), সবুজ মিয়ার মেয়ে সাদিয়া (১০), গোলাপ আলির মেয়ে খাদিজা (১০), ও বাবুলের স্ত্রী রোকশানা (২৫)। নিহতরা সবার বাড়ি একই স্থানে। বেঁচে ফেরা শিশুর নাম মারিয়া (১২)।
নিহতদের মধ্যে দিশা আক্তার স্থানীয় একটি কলেজে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ত। আগামী শুক্রবার তার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। সাদিয়া ও খাদিজা তার দুজনেই দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত। রোকশানা তিনি দক্ষিণ বালুচর এলাকার গৃহবধূ ছিলেন।
শ্যামপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আজাদ আলী বলেন, ‘সকাল ৯টার দিকে জানাজা শেষে বালুরচর সামাজিক কবরস্থানে সবার পাশাপাশি কবরে তাদের দাফন করা হয়েছে। একসঙ্গে চারজনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পানিতে গোসল করার সময় এতজনের একসঙ্গে মৃত্যু আমরা কখনোই দেখিনি।’
নিহতদের সঙ্গে গোসল করতে গিয়ে প্রাণে বেঁচে ফেরা শিশুর মারিয়ার মা বলেন, ‘একসঙ্গে পাঁচজনই বাড়ির পাশেই ধানখেতে জমিতে বন্যার পানি আসায় গোসল করতে যান। আমার মেয়ে তাদের থেকে একটু দূরে ছিল। সে সামনের দিকে না গিয়ে বাড়ি এসে ডুবে যাওয়ার খবর দেন। গিয়ে দেখি দুজনের মরদেহ পানিতে ভেসে উঠেছে। আর দুজনের মরদেহ তলিয়ে ছিল।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার বিকেলে তিন শিশু, এক কিশোরী ও এক গৃহবধূ বাড়ির পাশে বন্যার পানিতে গোসল করতে যান। একপর্যায়ে হঠাৎ করে দুই শিশু, এক কিশোরী ও গৃহবধূ পানিতে তলিয়ে যেতে থাকেন। দূরে থাকা এক শিশু তাদের তলিয়ে যাওয়া দেখে দৌড়ে বাড়িতে এসে ডাক চিৎকার করে খবর দেন।
মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ বলেন, গোসল করতে গিয়ে বন্যার পানিতে ডুবে চারজনের মৃত্যু হয়। আজ সকালে তাদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
বন্যার পানিতে গোসলে নেমে মারা যাওয়া চারজনকে পাশাপাশি কবরে দাফন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ৯টার দিকে মেলান্দহ উপজেলার দক্ষিণ বালুচর সামাজিক কবরস্থানে তাদের দাফন করা হয়।
গতকাল রোববার বিকেলে ৫টার দিকে মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ বালুচর এলাকায় বন্যার পানিতে গোসল করতে নেমে চারজনের মৃত্যু হয়। এ সময় তাদের সঙ্গে এক শিশু গেলেও সে পানিতে না নামায় বেঁচে ফিরেছে। একসঙ্গে চারজনের মৃত্যুর খবরে এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নিহতরা হলেন—ওই এলাকার দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে দিশা আক্তার (১৭), সবুজ মিয়ার মেয়ে সাদিয়া (১০), গোলাপ আলির মেয়ে খাদিজা (১০), ও বাবুলের স্ত্রী রোকশানা (২৫)। নিহতরা সবার বাড়ি একই স্থানে। বেঁচে ফেরা শিশুর নাম মারিয়া (১২)।
নিহতদের মধ্যে দিশা আক্তার স্থানীয় একটি কলেজে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ত। আগামী শুক্রবার তার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। সাদিয়া ও খাদিজা তার দুজনেই দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত। রোকশানা তিনি দক্ষিণ বালুচর এলাকার গৃহবধূ ছিলেন।
শ্যামপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আজাদ আলী বলেন, ‘সকাল ৯টার দিকে জানাজা শেষে বালুরচর সামাজিক কবরস্থানে সবার পাশাপাশি কবরে তাদের দাফন করা হয়েছে। একসঙ্গে চারজনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পানিতে গোসল করার সময় এতজনের একসঙ্গে মৃত্যু আমরা কখনোই দেখিনি।’
নিহতদের সঙ্গে গোসল করতে গিয়ে প্রাণে বেঁচে ফেরা শিশুর মারিয়ার মা বলেন, ‘একসঙ্গে পাঁচজনই বাড়ির পাশেই ধানখেতে জমিতে বন্যার পানি আসায় গোসল করতে যান। আমার মেয়ে তাদের থেকে একটু দূরে ছিল। সে সামনের দিকে না গিয়ে বাড়ি এসে ডুবে যাওয়ার খবর দেন। গিয়ে দেখি দুজনের মরদেহ পানিতে ভেসে উঠেছে। আর দুজনের মরদেহ তলিয়ে ছিল।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার বিকেলে তিন শিশু, এক কিশোরী ও এক গৃহবধূ বাড়ির পাশে বন্যার পানিতে গোসল করতে যান। একপর্যায়ে হঠাৎ করে দুই শিশু, এক কিশোরী ও গৃহবধূ পানিতে তলিয়ে যেতে থাকেন। দূরে থাকা এক শিশু তাদের তলিয়ে যাওয়া দেখে দৌড়ে বাড়িতে এসে ডাক চিৎকার করে খবর দেন।
মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ বলেন, গোসল করতে গিয়ে বন্যার পানিতে ডুবে চারজনের মৃত্যু হয়। আজ সকালে তাদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
ঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম থেকে দুই সপ্তাহ আগে ৩০০ টন গমের চাহিদা দেওয়া হয়। চাহিদার বিপরীতে গত বৃহস্পতিবার আটটি ট্রাকে ৬৪ টন গম আসে। বাহকদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার সময় দেখা যায় গমগুলো ছত্রাক ধরা ও নিম্নমানের। তখন আনলোড না করে এই গম খুলনাতে ফেরত দেওয়ার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করি।
৩৫ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ডিসি কার্যালয়ের সামনে কালেক্টর চত্বর, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনেসহ নিউমার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, প্রফেসরপাড়া, বালুবাগান, আরামবাগ, মেথরপাড়া, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে, বাতেন খাঁসহ অনেক জায়গায় হাঁটুপানি জমে আছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশি সেবা অতি দ্রুত ও সহজে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। এতে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। যে কেউ ঘরে বসেই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন জিডি করতে পারবে। আগে শুধু হারানো জিডি করা যেত।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৭ ঘণ্টা আগে