জাককানইবি প্রতিনিধি
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. সুব্রত কুমার দে মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
জানা গেছে, ড. সুব্রত কুমার দে ডায়াবেটিস, কিডনিসহ নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। তিনি হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছাড়াও শিক্ষক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, একাধিকবার ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, অর্থ কমিটির সদস্য, একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। তিনি ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং এবং হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগেরও প্রতিষ্ঠাতা বিভাগীয় প্রধান ছিলেন।
মরহুমের মরদেহে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকলের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তাঁর নিজ কর্মস্থল ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ভবনের সামনে কিছু সময় রাখা হবে। পরে পারিবারিক সিদ্ধান্তে তাঁর শেষকৃত্য করা হবে।
অপরদিকে, তাঁর অন্তিমযাত্রার সম্মানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছে। এ উপলক্ষে আগামী রোববার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি শোকসভার আয়োজন করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক ও উপাচার্যের একান্ত সচিব এস এম হাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘প্রফেসর ড. সুব্রত কুমার দে’র মৃত্যুতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ব্যক্ত করছি।’
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. সুব্রত কুমার দে মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
জানা গেছে, ড. সুব্রত কুমার দে ডায়াবেটিস, কিডনিসহ নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। তিনি হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছাড়াও শিক্ষক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, একাধিকবার ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, অর্থ কমিটির সদস্য, একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। তিনি ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং এবং হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগেরও প্রতিষ্ঠাতা বিভাগীয় প্রধান ছিলেন।
মরহুমের মরদেহে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকলের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তাঁর নিজ কর্মস্থল ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ভবনের সামনে কিছু সময় রাখা হবে। পরে পারিবারিক সিদ্ধান্তে তাঁর শেষকৃত্য করা হবে।
অপরদিকে, তাঁর অন্তিমযাত্রার সম্মানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছে। এ উপলক্ষে আগামী রোববার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি শোকসভার আয়োজন করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক ও উপাচার্যের একান্ত সচিব এস এম হাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘প্রফেসর ড. সুব্রত কুমার দে’র মৃত্যুতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ব্যক্ত করছি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে