শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের শ্রীবরদীতে পাওনা টাকা চাওয়ায় এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার তাতিহাটী ইউনিয়নের চককাউরিয়া বনপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নিহত নাজমুল হোসেন (৩২) চককাউরিয়া বনপাড়া গ্রামের মো. রুহুল আমিনের ছেলে। হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার মো. জাফর (৪০) একই গ্রামের মৃত আব্দুল হকের ছেলে।
নিহতের ছোট ভাই ইয়াছিন হোসেন বাদী হয়ে আজ শনিবার মো. জাফরকে প্রধান আসামি করে ৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ৩–৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলা ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নাজমুলের আত্মীয় মো. জাফর। পারিবারিক প্রয়োজনে জাফর প্রায় দুই বছর আগে নাজমুলের মা মোছা. মাজেদা বেগমের কাছে ২ লাখ টাকা ঋণ নেন। গতকাল সন্ধ্যায় নাজমুল ওই টাকা চাওয়ায় মো. জাফরসহ তাঁর লোকজন নাজমুল হোসেনকে পিটিয়ে মাথা, ও শরীরে আঘাতে করেন।
এ সময় নাজমুলের মা মাজেদা বেগম ও নানা মো. মাছেন আলীকেও মারধর করা হয়। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনলে চিকিৎসক নাজমুল হোসেনকে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে যাওয়ার পথে গাজীপুর বোর্ড বাজার এলাকায় পৌঁছালে নাজমুলের মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই বাদী হয়ে আজ শনিবার দুপুরে থানায় মামলা দায়ের করেছে। হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. জাফরসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শেরপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
শেরপুরের শ্রীবরদীতে পাওনা টাকা চাওয়ায় এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার তাতিহাটী ইউনিয়নের চককাউরিয়া বনপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নিহত নাজমুল হোসেন (৩২) চককাউরিয়া বনপাড়া গ্রামের মো. রুহুল আমিনের ছেলে। হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার মো. জাফর (৪০) একই গ্রামের মৃত আব্দুল হকের ছেলে।
নিহতের ছোট ভাই ইয়াছিন হোসেন বাদী হয়ে আজ শনিবার মো. জাফরকে প্রধান আসামি করে ৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ৩–৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলা ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নাজমুলের আত্মীয় মো. জাফর। পারিবারিক প্রয়োজনে জাফর প্রায় দুই বছর আগে নাজমুলের মা মোছা. মাজেদা বেগমের কাছে ২ লাখ টাকা ঋণ নেন। গতকাল সন্ধ্যায় নাজমুল ওই টাকা চাওয়ায় মো. জাফরসহ তাঁর লোকজন নাজমুল হোসেনকে পিটিয়ে মাথা, ও শরীরে আঘাতে করেন।
এ সময় নাজমুলের মা মাজেদা বেগম ও নানা মো. মাছেন আলীকেও মারধর করা হয়। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনলে চিকিৎসক নাজমুল হোসেনকে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে যাওয়ার পথে গাজীপুর বোর্ড বাজার এলাকায় পৌঁছালে নাজমুলের মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই বাদী হয়ে আজ শনিবার দুপুরে থানায় মামলা দায়ের করেছে। হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. জাফরসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শেরপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে