শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের স্টোররুমে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কেউ আগুন লাগিয়েছি কি না বা অন্য কোনো উপায়ে আগুন লেগেছে কি না, তা এখনো জানা যায়নি। আজ শনিবার সকালে সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নের মির্জাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ভোট গ্রহণের ঠিক আগের দিনে এ ঘটনা ঘটল।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আজ শনিবার সকাল ৬টার দিকে সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্র মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্টোররুমে আগুন জ্বলতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে একটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে বিদ্যালয়ের স্টোররুমে থাকা বেশ কয়েকটি বেঞ্চ পুড়ে যায়।
মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শাহ কামাল বলেন, ‘আমরা বিদ্যালয়ের পাশেই মসজিদে নামাজ পড়ছিলাম। আগুন আগুন চিৎকার শুনে বের হয়ে দেখি, বিদ্যালয়ের স্টোররুমে আগুন জ্বলছে। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে আগুন নেভায়।’
শেরপুর ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক জাবেদ হোসেন মুহাম্মদ তারেক বলেন, ‘ভোর ৬টার একটু পর আগুনের খবর পেয়ে পুলিশ নিয়ে আমরা মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাই। পৌঁছে দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। এ জন্য আগুন একটি কক্ষের বাইরে ছড়াতে পারেনি।’
শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক বলেন, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনাটি নাশকতা কি না আমরা খতিয়ে দেখছি।’
শেরপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের স্টোররুমে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কেউ আগুন লাগিয়েছি কি না বা অন্য কোনো উপায়ে আগুন লেগেছে কি না, তা এখনো জানা যায়নি। আজ শনিবার সকালে সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নের মির্জাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ভোট গ্রহণের ঠিক আগের দিনে এ ঘটনা ঘটল।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আজ শনিবার সকাল ৬টার দিকে সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্র মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্টোররুমে আগুন জ্বলতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে একটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে বিদ্যালয়ের স্টোররুমে থাকা বেশ কয়েকটি বেঞ্চ পুড়ে যায়।
মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শাহ কামাল বলেন, ‘আমরা বিদ্যালয়ের পাশেই মসজিদে নামাজ পড়ছিলাম। আগুন আগুন চিৎকার শুনে বের হয়ে দেখি, বিদ্যালয়ের স্টোররুমে আগুন জ্বলছে। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে আগুন নেভায়।’
শেরপুর ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক জাবেদ হোসেন মুহাম্মদ তারেক বলেন, ‘ভোর ৬টার একটু পর আগুনের খবর পেয়ে পুলিশ নিয়ে আমরা মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাই। পৌঁছে দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। এ জন্য আগুন একটি কক্ষের বাইরে ছড়াতে পারেনি।’
শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক বলেন, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনাটি নাশকতা কি না আমরা খতিয়ে দেখছি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে