কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলার দুই শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মইনউদ্দিন খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নূরুল ইসলাম।
এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল কাদির ভূঁইয়া, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন ভূঁইয়া, নারী ভাইস চেয়ারম্যান সেলিনা বেগম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. বজলুর রহমান, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম জিলানী ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি জুনায়েদ আহমেদ প্রমুখ।
পরে সংবর্ধিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে খাবার ও উপহারসামগ্রী বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলার দুই শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মইনউদ্দিন খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নূরুল ইসলাম।
এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল কাদির ভূঁইয়া, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন ভূঁইয়া, নারী ভাইস চেয়ারম্যান সেলিনা বেগম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. বজলুর রহমান, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম জিলানী ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি জুনায়েদ আহমেদ প্রমুখ।
পরে সংবর্ধিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে খাবার ও উপহারসামগ্রী বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে