শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে সেনা সদস্য ওয়াসিম আকরাম হত্যা মামলার প্রধান আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্প। আজ শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুরের মিডিয়া অফিসার ও সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—সদর উপজেলার চরশেরপুর নিজ পাড়ার বাসিন্দা রঞ্জু মিয়া (৩৩) এবং মৃত ইব্রাহিম মণ্ডলের ছেলে হামিদ মিয়া (৫০)।
র্যাব সূত্রে জানা যায়, সেনা সদস্য ওয়াসিম আকরাম (২৬) শেরপুর সদর উপজেলার চরশেরপুর নিজপাড়া এলাকার হাছেন আলীর ছেলে। তিনি ছয় বছর ধরে সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। ছুটিতে বাড়ি এসে গত ২ ডিসেম্বর সকালে বাবার সঙ্গে ধান কাটতে যান। ধান নিয়ে ফেরার পথে জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জেরে চাচাতো ভাই ও চাচারা মিলে তাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই জসিম উদ্দিন ২১ জনের নাম উল্লেখসহ ৩৩ জনের বিরুদ্ধে শেরপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলার পর র্যাব-১৪ ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালায়। শুক্রবার ভোরে জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার আমডাঙ্গা এলাকা থেকে প্রধান আসামি রঞ্জু মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার পল্লীবিদ্যুৎ মোড় থেকে হামিদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর কোম্পানির কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. আব্দুর রাজ্জাক জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের শেরপুর সদর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। র্যাবের এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
শেরপুরে সেনা সদস্য ওয়াসিম আকরাম হত্যা মামলার প্রধান আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্প। আজ শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুরের মিডিয়া অফিসার ও সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—সদর উপজেলার চরশেরপুর নিজ পাড়ার বাসিন্দা রঞ্জু মিয়া (৩৩) এবং মৃত ইব্রাহিম মণ্ডলের ছেলে হামিদ মিয়া (৫০)।
র্যাব সূত্রে জানা যায়, সেনা সদস্য ওয়াসিম আকরাম (২৬) শেরপুর সদর উপজেলার চরশেরপুর নিজপাড়া এলাকার হাছেন আলীর ছেলে। তিনি ছয় বছর ধরে সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। ছুটিতে বাড়ি এসে গত ২ ডিসেম্বর সকালে বাবার সঙ্গে ধান কাটতে যান। ধান নিয়ে ফেরার পথে জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জেরে চাচাতো ভাই ও চাচারা মিলে তাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই জসিম উদ্দিন ২১ জনের নাম উল্লেখসহ ৩৩ জনের বিরুদ্ধে শেরপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলার পর র্যাব-১৪ ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালায়। শুক্রবার ভোরে জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার আমডাঙ্গা এলাকা থেকে প্রধান আসামি রঞ্জু মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার পল্লীবিদ্যুৎ মোড় থেকে হামিদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর কোম্পানির কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. আব্দুর রাজ্জাক জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের শেরপুর সদর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। র্যাবের এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে