বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
মো. কাসেম এখনও জীবিত আছেন। কিন্তু কাগজপত্রে মৃত। নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে দীর্ঘ নয় বছর ধরে নিজ এলাকার মেম্বার ও নির্বাচন অফিসে ঘুরে এখন ক্লান্ত তিনি। দীর্ঘদিনেও নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে না পারায় রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কাসেম।
জানা যায়, বারহাট্টা উপজেলা নির্বাচন কমিশনের গাফিলতির কারণে এমন হয়রানির শিকার হয়েছেন নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার মো. কাসেম। তিনি বারহাট্টা উপজেলার আসমা ইউনিয়নের লাউফা গ্রামের বাসিন্দা। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তার পিতার নাম মৃত সুরুজ আলী।
ভুক্তভোগী মো. কাসেম জানিয়েছেন, প্রতিবেশী লোকজনের মতো তারও জাতীয় পরিচয়পত্র আছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়ে জানতে পারেন তিনি মৃত। এমন খবরে এলাকার লোকজনও অবাক হয়ে যান। পরে বিষয়টি যাচাই করতে বারহাট্টা নির্বাচন অফিসে যান মো. কাসেম। সেখানে গিয়েই তিনি নিশ্চিত হন জাতীয় পরিচয়পত্রে তাকে মৃত দেখানো হয়েছে। এরপর থেকেই নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে আবেদন নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে ঘুরে এখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন।
কাসেম বলেন, ‘এখনো জীবিত আছি। কিন্তু কাগজপত্রে আমাকে মৃত দেখাচ্ছে। এত দিন বিষয়টি নিয়ে তেমন মাথা ব্যথা ছিল না। কিন্তু এখন শরীরের শক্তি সামর্থ্য কমে এসেছে। তাই যেহেতু আমি প্রতিবন্ধী, যদি আবার জীবিত হয়ে একটা প্রতিবন্ধী ভাতা পাই তাহলে হয়তোবা পরিবার নিয়ে একটু ভালো থাকতে পারব।’
আক্ষেপ করে কাসেম আরও বলেন, ‘এই হল আমাদের দেশ, যে দেশে জীবিত থেকেও মৃত হয়ে বাঁচতে হয়। জানি না নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে কত দিন ঘুরতে হবে আমার।’
বিষয়টি জানতে চাইলে বারহাট্টা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিন্নাত আরার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, মো. কাসেম নামের কেউ আমাদের কাছে আবেদন করতে আসেনি। এই সমস্যা এখন মাত্র এক দিনেই সমাধান করা যায়। আবেদন না করে বাইরে ঘোরাঘুরি করলে তো সমাধান হবে না। কাসেম আমাদের এখানে আইডি কার্ডের ফটোকপিসহ আবেদন করলে দ্রুত বিষয়টির সমাধান করা হবে।
মো. কাসেম এখনও জীবিত আছেন। কিন্তু কাগজপত্রে মৃত। নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে দীর্ঘ নয় বছর ধরে নিজ এলাকার মেম্বার ও নির্বাচন অফিসে ঘুরে এখন ক্লান্ত তিনি। দীর্ঘদিনেও নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে না পারায় রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কাসেম।
জানা যায়, বারহাট্টা উপজেলা নির্বাচন কমিশনের গাফিলতির কারণে এমন হয়রানির শিকার হয়েছেন নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার মো. কাসেম। তিনি বারহাট্টা উপজেলার আসমা ইউনিয়নের লাউফা গ্রামের বাসিন্দা। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তার পিতার নাম মৃত সুরুজ আলী।
ভুক্তভোগী মো. কাসেম জানিয়েছেন, প্রতিবেশী লোকজনের মতো তারও জাতীয় পরিচয়পত্র আছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়ে জানতে পারেন তিনি মৃত। এমন খবরে এলাকার লোকজনও অবাক হয়ে যান। পরে বিষয়টি যাচাই করতে বারহাট্টা নির্বাচন অফিসে যান মো. কাসেম। সেখানে গিয়েই তিনি নিশ্চিত হন জাতীয় পরিচয়পত্রে তাকে মৃত দেখানো হয়েছে। এরপর থেকেই নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে আবেদন নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে ঘুরে এখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন।
কাসেম বলেন, ‘এখনো জীবিত আছি। কিন্তু কাগজপত্রে আমাকে মৃত দেখাচ্ছে। এত দিন বিষয়টি নিয়ে তেমন মাথা ব্যথা ছিল না। কিন্তু এখন শরীরের শক্তি সামর্থ্য কমে এসেছে। তাই যেহেতু আমি প্রতিবন্ধী, যদি আবার জীবিত হয়ে একটা প্রতিবন্ধী ভাতা পাই তাহলে হয়তোবা পরিবার নিয়ে একটু ভালো থাকতে পারব।’
আক্ষেপ করে কাসেম আরও বলেন, ‘এই হল আমাদের দেশ, যে দেশে জীবিত থেকেও মৃত হয়ে বাঁচতে হয়। জানি না নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে কত দিন ঘুরতে হবে আমার।’
বিষয়টি জানতে চাইলে বারহাট্টা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিন্নাত আরার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, মো. কাসেম নামের কেউ আমাদের কাছে আবেদন করতে আসেনি। এই সমস্যা এখন মাত্র এক দিনেই সমাধান করা যায়। আবেদন না করে বাইরে ঘোরাঘুরি করলে তো সমাধান হবে না। কাসেম আমাদের এখানে আইডি কার্ডের ফটোকপিসহ আবেদন করলে দ্রুত বিষয়টির সমাধান করা হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে