জাককানইবি প্রতিনিধি
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) উপাচার্য ড. সৌমিত্র শেখর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়টির মান রক্ষা করা, ভাবমূর্তি রক্ষা করার দায়িত্বটা আমাদের প্রত্যেকের। তাতে শিক্ষার্থীদের লাভ হবে। কেননা, ভাবমূর্তির ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি বাইরে ভালো, সেখান থেকে পাস করা যেকোনো শিক্ষার্থীর আলাদা একটা কদর থাকে।’
ময়মনসিংহের ত্রিশালে বিশ্ববিদ্যালয়টির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে উপাচার্য এসব কথা বলেন। আজ বুধবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এর আগে কেক কেটে বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। এরপর এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন উপাচার্য।
উপাচার্য আরও বলেন, ‘৫০টির মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি প্রতিযোগিতা আছে। এই প্রতিযোগিতায় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে ভাবমূর্তির দিক থেকে, শিক্ষার দিক থেকে, শৃঙ্খলার দিক থেকে আমরা ওপরের দিকে নিয়ে যেতে চাই। যদি ওপরে নিতে পারা যায়, তাহলে যখন বাইরে আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবে, তখন তারা একটা সম্মান ও মর্যাদা পাবে। আমরা সবাই মিলে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে উঁচু জায়গায়, প্রথম সারির দিকে নিয়ে যেতে চাই।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান মো. রিয়াজুল ইসলাম প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাসুদুর রহমান।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) উপাচার্য ড. সৌমিত্র শেখর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়টির মান রক্ষা করা, ভাবমূর্তি রক্ষা করার দায়িত্বটা আমাদের প্রত্যেকের। তাতে শিক্ষার্থীদের লাভ হবে। কেননা, ভাবমূর্তির ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি বাইরে ভালো, সেখান থেকে পাস করা যেকোনো শিক্ষার্থীর আলাদা একটা কদর থাকে।’
ময়মনসিংহের ত্রিশালে বিশ্ববিদ্যালয়টির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে উপাচার্য এসব কথা বলেন। আজ বুধবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এর আগে কেক কেটে বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। এরপর এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন উপাচার্য।
উপাচার্য আরও বলেন, ‘৫০টির মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি প্রতিযোগিতা আছে। এই প্রতিযোগিতায় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে ভাবমূর্তির দিক থেকে, শিক্ষার দিক থেকে, শৃঙ্খলার দিক থেকে আমরা ওপরের দিকে নিয়ে যেতে চাই। যদি ওপরে নিতে পারা যায়, তাহলে যখন বাইরে আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবে, তখন তারা একটা সম্মান ও মর্যাদা পাবে। আমরা সবাই মিলে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে উঁচু জায়গায়, প্রথম সারির দিকে নিয়ে যেতে চাই।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান মো. রিয়াজুল ইসলাম প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাসুদুর রহমান।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে