গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে আগুনে পুড়ে গেছে নয়টি ঘর ও দুটি গরু। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার ডৌহাখলা ইউনিয়নের চুড়ালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে, গোয়াল ঘর থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা হলেন ওই গ্রামের আবুল কাসেম ও তাঁর ছোট ভাই আব্দুস ছালাম। এ ছাড়া আগুন থেকে বাঁচতে ভাঙতে হয়েছে তাঁদের ভাতিজা সারোয়ার ও ফারুকের বসত ও গোয়াল ঘর। খবর পেয়ে গৌরীপুর ফায়ার সার্ভিসের লোকজন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে তার আগেই সব পুড়ে শেষ হয়ে যায়।
আবুল কাসেম বলেন, রাত ১১টার দিকে মানুষের চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে তাঁদের ঘুম ভাঙে। দেখেন ধোঁয়ায় ঘর ভরে আছে আর চালে আগুন জ্বলছে। জীবন বাঁচাতে স্ত্রীকে নিয়ে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে যান। কাপড়চোপড়, ধান-চাল কিছুই রক্ষা করতে পারেননি। প্রতিবেশীরা গোয়াল ঘরে থাকা ছয়টি গরুর মধ্যে চারটি বাঁচাতে পেরেছে। একটি গর্ভবতী গাভিসহ দুটি গরু পুড়ে গেছে।
প্রতিবেশী সাইদুল ইসলাম বলেন, তিনি ঘুমাচ্ছিলেন। মানুষের আগুন আগুন চিৎকার শুনে তাঁর ঘুম ভাঙে। ঘর থেকে বের হয়ে দেখেন আবুল কাসেমের ঘরে আগুন জ্বলছে। তিনি দৌড়ে গিয়ে গোয়াল ঘর থেকে গরুগুলো বের করেন। দুটি গরুর শরীরে আগেই আগুন ধরে গেছে। তাই সেগুলো বের করতে পারেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গৌরীপুর ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মো. শাহজাদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯৯৯-এ কল পেয়ে তিনি তাৎক্ষণিক দুটি ইউনিট নিয়ে বের হন। কিন্তু লোকেশন ট্র্যাকিং করতে সময় লাগে। এ ছাড়া সরু সড়ক হওয়ায় বড় গাড়িটি অনেক দূরে রেখে যেতে হয়েছে। যে কারণে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ঘরগুলো পুড়ে যায়। দুটি টিনের বসতঘর, দুটি রান্না ঘর ও দুটি গোয়াল ঘর, তিনটি ছোট ঘর ও দুটি গাভি আগুনে পুড়ে গেছে। তাতে প্রায় আট লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, গোয়াল ঘর থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে আগুনে পুড়ে গেছে নয়টি ঘর ও দুটি গরু। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার ডৌহাখলা ইউনিয়নের চুড়ালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে, গোয়াল ঘর থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা হলেন ওই গ্রামের আবুল কাসেম ও তাঁর ছোট ভাই আব্দুস ছালাম। এ ছাড়া আগুন থেকে বাঁচতে ভাঙতে হয়েছে তাঁদের ভাতিজা সারোয়ার ও ফারুকের বসত ও গোয়াল ঘর। খবর পেয়ে গৌরীপুর ফায়ার সার্ভিসের লোকজন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে তার আগেই সব পুড়ে শেষ হয়ে যায়।
আবুল কাসেম বলেন, রাত ১১টার দিকে মানুষের চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে তাঁদের ঘুম ভাঙে। দেখেন ধোঁয়ায় ঘর ভরে আছে আর চালে আগুন জ্বলছে। জীবন বাঁচাতে স্ত্রীকে নিয়ে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে যান। কাপড়চোপড়, ধান-চাল কিছুই রক্ষা করতে পারেননি। প্রতিবেশীরা গোয়াল ঘরে থাকা ছয়টি গরুর মধ্যে চারটি বাঁচাতে পেরেছে। একটি গর্ভবতী গাভিসহ দুটি গরু পুড়ে গেছে।
প্রতিবেশী সাইদুল ইসলাম বলেন, তিনি ঘুমাচ্ছিলেন। মানুষের আগুন আগুন চিৎকার শুনে তাঁর ঘুম ভাঙে। ঘর থেকে বের হয়ে দেখেন আবুল কাসেমের ঘরে আগুন জ্বলছে। তিনি দৌড়ে গিয়ে গোয়াল ঘর থেকে গরুগুলো বের করেন। দুটি গরুর শরীরে আগেই আগুন ধরে গেছে। তাই সেগুলো বের করতে পারেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গৌরীপুর ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মো. শাহজাদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯৯৯-এ কল পেয়ে তিনি তাৎক্ষণিক দুটি ইউনিট নিয়ে বের হন। কিন্তু লোকেশন ট্র্যাকিং করতে সময় লাগে। এ ছাড়া সরু সড়ক হওয়ায় বড় গাড়িটি অনেক দূরে রেখে যেতে হয়েছে। যে কারণে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ঘরগুলো পুড়ে যায়। দুটি টিনের বসতঘর, দুটি রান্না ঘর ও দুটি গোয়াল ঘর, তিনটি ছোট ঘর ও দুটি গাভি আগুনে পুড়ে গেছে। তাতে প্রায় আট লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, গোয়াল ঘর থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
৬ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
৬ ঘণ্টা আগে