গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের দুই যুবক নিহত হয়েছেন। গত ২১ ডিসেম্বর মদিনা শহরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার পাইথল গ্রামের বদরুদ্দিন তোতা মিয়ার ছেলে সুমন (৩৮) ও পাগলা থানার নিগুয়ারী ইউনিয়নের কুরচাই গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে ইকরাম হোসেন (২৫)। সুমন এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা। ইকরাম এক সন্তানের জনক।
আজ বুধবার পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম দুই যুবক নিহত হওয়ার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ ডিসেম্বর সৌদি আরব সময় বেলা ১১টার দিকে মদিনা শহরে ময়লার গাড়িকে পেছন থেকে আরেকটি গাড়ি ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই চার বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত হয়।
নিহত শ্রমিক ইকরামের বাবা আবু সাঈদ বলেন, আমার ছেলে ইকরামের দুই বছর বয়সী এক সন্তান রয়েছে। এক বছর আগে সংসারের হাল ধরতে সৌদি আরবের মদিনায় গিয়েছিলেন। সেখানে ইকরাম রাস্তায় পরিচ্ছন্নতা কর্মীর কাজ করতেন। ঘটনার দিন সকালে কাজ করে ময়লার গাড়িতে করে ৮-১০ জন কর্মী নিজ বাসায় ফিরছিলেন। ফেরার পথে পেছন থেকে অন্য একটি গাড়ি ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আমার ছেলে ইকরামসহ চারজন মারা যান। এ সময় আহত হয় আরও দুজন। নিহত চারজনের একজন আমার ছেলে ইকরাম।
নিহত অপরজন সুমন মিয়া পাইথল ইউনিয়নের পাইথল গ্রামের বাসিন্দা। অপর দুজন টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
পাইথল গ্রামের নিহত সুমনের চাচা শাহিন মিয়া বলেন, সুমন এক যুগ ধরে সৌদি আরবের মদিনায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। বিদেশের মাটিতে সে লাশ হয়ে ফিরবে এ ঘটনা পরিবারের কেউ মেনে নিতে পারছে না। তাঁর স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। স্ত্রী-সন্তানেরা মরদেহের অপেক্ষায় আছে।
পাগলা থানার ওসি ফেরদৌস আলম বলেন, নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে মরদেহ আনার প্রক্রিয়া চলছে।
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের দুই যুবক নিহত হয়েছেন। গত ২১ ডিসেম্বর মদিনা শহরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার পাইথল গ্রামের বদরুদ্দিন তোতা মিয়ার ছেলে সুমন (৩৮) ও পাগলা থানার নিগুয়ারী ইউনিয়নের কুরচাই গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে ইকরাম হোসেন (২৫)। সুমন এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা। ইকরাম এক সন্তানের জনক।
আজ বুধবার পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম দুই যুবক নিহত হওয়ার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ ডিসেম্বর সৌদি আরব সময় বেলা ১১টার দিকে মদিনা শহরে ময়লার গাড়িকে পেছন থেকে আরেকটি গাড়ি ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই চার বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত হয়।
নিহত শ্রমিক ইকরামের বাবা আবু সাঈদ বলেন, আমার ছেলে ইকরামের দুই বছর বয়সী এক সন্তান রয়েছে। এক বছর আগে সংসারের হাল ধরতে সৌদি আরবের মদিনায় গিয়েছিলেন। সেখানে ইকরাম রাস্তায় পরিচ্ছন্নতা কর্মীর কাজ করতেন। ঘটনার দিন সকালে কাজ করে ময়লার গাড়িতে করে ৮-১০ জন কর্মী নিজ বাসায় ফিরছিলেন। ফেরার পথে পেছন থেকে অন্য একটি গাড়ি ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আমার ছেলে ইকরামসহ চারজন মারা যান। এ সময় আহত হয় আরও দুজন। নিহত চারজনের একজন আমার ছেলে ইকরাম।
নিহত অপরজন সুমন মিয়া পাইথল ইউনিয়নের পাইথল গ্রামের বাসিন্দা। অপর দুজন টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
পাইথল গ্রামের নিহত সুমনের চাচা শাহিন মিয়া বলেন, সুমন এক যুগ ধরে সৌদি আরবের মদিনায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। বিদেশের মাটিতে সে লাশ হয়ে ফিরবে এ ঘটনা পরিবারের কেউ মেনে নিতে পারছে না। তাঁর স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। স্ত্রী-সন্তানেরা মরদেহের অপেক্ষায় আছে।
পাগলা থানার ওসি ফেরদৌস আলম বলেন, নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে মরদেহ আনার প্রক্রিয়া চলছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে