গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা থেকে পড়ে যাওয়া চার বছর বয়সী সন্তানকে বাঁচাতে লাফিয়ে পড়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন মা। ১৭ ঘণ্টা পর আজ শনিবার বেলা ১১টায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। গফরগাঁও ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা রাম প্রসাদ পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে গফরগাঁও উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের সালটিয়া সেতুসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় নৌকায় থাকা স্বজনেরা নদে পড়ে যাওয়া শিশুটিকে জীবিত উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও ওই নারী তলিয়ে যান। এরপর তাঁর খোঁজ মেলেনি।
নিখোঁজ রিমি আঞ্জুমান (৩৫) গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নগর হাতল গ্রামের নাজমুল ইসলাম সবুজের স্ত্রী। এই দম্পতির তিন সন্তান আছে।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৬টা থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের সালটিয়া সেতুসংলগ্ন এলাকার আশপাশে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা অভিযান শুরু করেন। বেলা ১১টা নাগাদ সেতুর নিচ থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেন তাঁরা।
গফরগাঁও ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা রাম প্রসাদ পাল বলেন, ‘নিখোঁজ মায়ের লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধারকাজ বিলম্বিত হয়েছে।’
গফরগাঁও থানার পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘শনিবার ভোর থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে উদ্ধারকাজে সহযোগিতা করে পুলিশ। লাশ উদ্ধারের পর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। নিহতের পরিবার ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের আবেদন করলে পুলিশ মরদেহ বুঝিয়ে দেয়।’
নিহত রিনি আঞ্জুমানের স্বামী নাজমুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘শনিবার ভোর থেকেই স্বজনদের নিয়ে নদের পাড়ে অপেক্ষায় ছিলাম। স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধারের পর পুলিশ থানায় নিয়ে যায়। দুপুর ১২টার দিকে থানা থেকে মরদেহ নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছি।’
স্বজনদের বরাতে পুলিশ জানায়, ওই গৃহবধূ, তাঁর ভাই, শাশুড়িসহ পাঁচজন গফরগাঁওয়ের রওনা ইউনিয়নের পাঁচুয়ায় আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। বিকেলের দিকে তাঁরা নৌকায় করে ব্রহ্মপুত্র নদে ঘোরার একপর্যায়ে ওই নারীর চার বছর বয়সী ছেলে আব্দুল্লাহ আল সাদ পানিতে পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ওই নারী নদীতে ঝাঁপ দেন। এরই মধ্যে নৌকায় থাকা স্বজনেরা ওই শিশুকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। তবে ওই গৃহবধূ পানিতে তলিয়ে যান।পুলিশ আরও জানায়, শুক্রবার ঘটনার পর থেকে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল প্রায় দেড় ঘণ্টা যৌথ অভিযান চালিয়েও নদে নিখোঁজ নারীর সন্ধান পায়নি। ঘটনাস্থলে বেশ স্রোত রয়েছে। এ অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উদ্ধার অভিযান স্থগিত করা হয়। নদ থেকে উদ্ধার শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি নিয়ে যায় স্বজনেরা।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা থেকে পড়ে যাওয়া চার বছর বয়সী সন্তানকে বাঁচাতে লাফিয়ে পড়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন মা। ১৭ ঘণ্টা পর আজ শনিবার বেলা ১১টায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। গফরগাঁও ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা রাম প্রসাদ পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে গফরগাঁও উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের সালটিয়া সেতুসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় নৌকায় থাকা স্বজনেরা নদে পড়ে যাওয়া শিশুটিকে জীবিত উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও ওই নারী তলিয়ে যান। এরপর তাঁর খোঁজ মেলেনি।
নিখোঁজ রিমি আঞ্জুমান (৩৫) গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নগর হাতল গ্রামের নাজমুল ইসলাম সবুজের স্ত্রী। এই দম্পতির তিন সন্তান আছে।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, আজ শনিবার ভোর ৬টা থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের সালটিয়া সেতুসংলগ্ন এলাকার আশপাশে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা অভিযান শুরু করেন। বেলা ১১টা নাগাদ সেতুর নিচ থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেন তাঁরা।
গফরগাঁও ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা রাম প্রসাদ পাল বলেন, ‘নিখোঁজ মায়ের লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধারকাজ বিলম্বিত হয়েছে।’
গফরগাঁও থানার পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘শনিবার ভোর থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে উদ্ধারকাজে সহযোগিতা করে পুলিশ। লাশ উদ্ধারের পর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। নিহতের পরিবার ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের আবেদন করলে পুলিশ মরদেহ বুঝিয়ে দেয়।’
নিহত রিনি আঞ্জুমানের স্বামী নাজমুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘শনিবার ভোর থেকেই স্বজনদের নিয়ে নদের পাড়ে অপেক্ষায় ছিলাম। স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধারের পর পুলিশ থানায় নিয়ে যায়। দুপুর ১২টার দিকে থানা থেকে মরদেহ নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছি।’
স্বজনদের বরাতে পুলিশ জানায়, ওই গৃহবধূ, তাঁর ভাই, শাশুড়িসহ পাঁচজন গফরগাঁওয়ের রওনা ইউনিয়নের পাঁচুয়ায় আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। বিকেলের দিকে তাঁরা নৌকায় করে ব্রহ্মপুত্র নদে ঘোরার একপর্যায়ে ওই নারীর চার বছর বয়সী ছেলে আব্দুল্লাহ আল সাদ পানিতে পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ওই নারী নদীতে ঝাঁপ দেন। এরই মধ্যে নৌকায় থাকা স্বজনেরা ওই শিশুকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। তবে ওই গৃহবধূ পানিতে তলিয়ে যান।পুলিশ আরও জানায়, শুক্রবার ঘটনার পর থেকে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল প্রায় দেড় ঘণ্টা যৌথ অভিযান চালিয়েও নদে নিখোঁজ নারীর সন্ধান পায়নি। ঘটনাস্থলে বেশ স্রোত রয়েছে। এ অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উদ্ধার অভিযান স্থগিত করা হয়। নদ থেকে উদ্ধার শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি নিয়ে যায় স্বজনেরা।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে