খুলনা প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ মোকাবিলায় খুলনায় ৬০৪টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব শেল্টারে তিন লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। এ ছাড়া পাঁচ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ বুধবার নগরীতে বেলা ১১টার পর বৃষ্টি শুরু হয়। যা চলে একটানা বেলা দেড়টা পর্যন্ত। পরে বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে।
খুলনার জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার জন্য ৬০৪টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যাতে পরিস্থিতি অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার লোকজন আশ্রয় নিতে পারেন। এসব শেল্টারে মোট তিন লাখ ১৫ হাজার ১৮০ মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে।
এ ছাড়া তিনটি মুজিব কিল্লায় ৪৩০ মানুষ আশ্রয় ও ৫৬০টি গবাদিপশু রাখা যাবে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকার জন্য বলা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবার ও ওষুধ। স্বাস্থ্য বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ, নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি জানান, খুলনার দুর্বল বেড়িবাঁধগুলোর জন্যও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এই আবহাওয়ায় বাঁধগুলো এখন মেরামত করা সম্ভব নয়। এ জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সতর্ক নজর রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছা উপজেলায় পাঁচ হাজার ২৮০ স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হয়েছে। এ ছাড়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকার জন্য বলা হয়েছে।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আমিরুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ঝড়ের আশপাশে মেঘ ঘনীভূত হয়ে উপকূল এলাকায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে।’ তবে ঝড়ের প্রভাবে দমকা বাতাস, ভারী বৃষ্টি ও নদীতে পানির উচ্চতা বাড়তে পারে বলে জানান তিনি।
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ মোকাবিলায় খুলনায় ৬০৪টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব শেল্টারে তিন লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। এ ছাড়া পাঁচ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ বুধবার নগরীতে বেলা ১১টার পর বৃষ্টি শুরু হয়। যা চলে একটানা বেলা দেড়টা পর্যন্ত। পরে বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে।
খুলনার জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার জন্য ৬০৪টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যাতে পরিস্থিতি অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার লোকজন আশ্রয় নিতে পারেন। এসব শেল্টারে মোট তিন লাখ ১৫ হাজার ১৮০ মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে।
এ ছাড়া তিনটি মুজিব কিল্লায় ৪৩০ মানুষ আশ্রয় ও ৫৬০টি গবাদিপশু রাখা যাবে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকার জন্য বলা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবার ও ওষুধ। স্বাস্থ্য বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ, নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি জানান, খুলনার দুর্বল বেড়িবাঁধগুলোর জন্যও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এই আবহাওয়ায় বাঁধগুলো এখন মেরামত করা সম্ভব নয়। এ জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সতর্ক নজর রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছা উপজেলায় পাঁচ হাজার ২৮০ স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হয়েছে। এ ছাড়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকার জন্য বলা হয়েছে।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আমিরুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ঝড়ের আশপাশে মেঘ ঘনীভূত হয়ে উপকূল এলাকায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে।’ তবে ঝড়ের প্রভাবে দমকা বাতাস, ভারী বৃষ্টি ও নদীতে পানির উচ্চতা বাড়তে পারে বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে