যশোরের মনিরামপুরের গোপিকান্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবনের টিনের চালা গত ১৭ মে ঘূর্ণিঝড়ে উড়ে গেছে। এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদান বন্ধ রয়েছে।
আজ বুধবার বেলা ১১টায় বিদ্যালয়টিতে গিয়ে কোনো শিক্ষার্থীকে পাওয়া যায়নি। কয়েকজন শিক্ষককে অফিসকক্ষে বসে থাকতে দেখা গেছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বলছেন, ১৭ মে রাতের ঘূর্ণিঝড়ে বিদ্যালয়ের সব শ্রেণিকক্ষের টিনের চালা উড়ে গেছে। পরের দিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দপ্তরে সহায়তা চেয়ে আবেদন দেওয়া হয়েছে। এখনো কোনো সহযোগিতা পাননি তাঁরা।
চাল উড়ে যাওয়ায় শ্রেণিকক্ষে বসার কোনো পরিবেশ নেই। এ কারণে এক সপ্তাহের জন্য শিক্ষার্থীদের ছুটি দেওয়া হয়েছে বলে জানান শিক্ষকেরা। তাঁরা বলেন, ‘শিক্ষকেরা টাকা দিয়ে টিন কিনে শ্রেণিকক্ষ ঠিক করার চেষ্টা করছি। আগামী রোববার থেকে নিয়মিত ক্লাস করাতে পারব বলে আশা করছি।’
চাল উড়ে যাওয়ায় পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়ে বিদ্যালয়টির পক্ষ থেকে ইউএনও বা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে কোনো তথ্য জানানো হয়নি বলে জানা গেছে।
গোপিকান্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অসীম রায় বলেন, ‘ঝড়ের পর দু-এক দিন শিক্ষার্থীরা এসেছিল। চাল মেরামত কাজ চলার কারণে ক্লাস নেওয়া যাচ্ছে না। আগামী রোববার থেকে ক্লাস শুরু করার আশা আছে। পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়টি মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে জানানো হয়নি।’
মনিরামপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘ঝড়ে গোপিকান্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চালা উড়ে যাওয়ার বিষয়টি আমার জানা আছে। চাল উড়ে গেলেও বিকল্পভাবে ক্লাস চালু রাখার কথা। শিক্ষকেরা যে পাঠদান পুরোপুরি বন্ধ রেখেছে তা আমার জানা নেই।’
এদিকে, ১৭ মে রাতের ঝড়ে উপজেলার দূর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষের চালা উড়ে যায়। তবে, কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়ের বারান্দায় পাঠদান অব্যাহত রেখেছে বলে জানা গেছে।
ওই ঘূর্ণিঝড়ে উপজেলার মনোহরপুর বালিকা বিদ্যালয়, টুনিয়াঘরা আলিম মাদ্রাসা, জামজামি দাখিল মাদ্রাসা ও কামালপুর দাখিল মাদ্রাসার চাল উড়ে গেছে। এর মধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিজ খরচে তা মেরামত করে নিয়েছে বলে জানা গেছে।
মনিরামপুরের ইউএনও জাকির হোসেন বলেন, ‘ঝড়ে পাঁচ-ছয়টি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ভবনের চালা উড়ে যাওয়ার খবর পেয়েছি। প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সহায়তার জন্য আবেদন করা হয়েছে। এসব আবেদন জেলা প্রশাসকের দপ্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
যশোরের মনিরামপুরের গোপিকান্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবনের টিনের চালা গত ১৭ মে ঘূর্ণিঝড়ে উড়ে গেছে। এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদান বন্ধ রয়েছে।
আজ বুধবার বেলা ১১টায় বিদ্যালয়টিতে গিয়ে কোনো শিক্ষার্থীকে পাওয়া যায়নি। কয়েকজন শিক্ষককে অফিসকক্ষে বসে থাকতে দেখা গেছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বলছেন, ১৭ মে রাতের ঘূর্ণিঝড়ে বিদ্যালয়ের সব শ্রেণিকক্ষের টিনের চালা উড়ে গেছে। পরের দিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দপ্তরে সহায়তা চেয়ে আবেদন দেওয়া হয়েছে। এখনো কোনো সহযোগিতা পাননি তাঁরা।
চাল উড়ে যাওয়ায় শ্রেণিকক্ষে বসার কোনো পরিবেশ নেই। এ কারণে এক সপ্তাহের জন্য শিক্ষার্থীদের ছুটি দেওয়া হয়েছে বলে জানান শিক্ষকেরা। তাঁরা বলেন, ‘শিক্ষকেরা টাকা দিয়ে টিন কিনে শ্রেণিকক্ষ ঠিক করার চেষ্টা করছি। আগামী রোববার থেকে নিয়মিত ক্লাস করাতে পারব বলে আশা করছি।’
চাল উড়ে যাওয়ায় পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়ে বিদ্যালয়টির পক্ষ থেকে ইউএনও বা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে কোনো তথ্য জানানো হয়নি বলে জানা গেছে।
গোপিকান্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অসীম রায় বলেন, ‘ঝড়ের পর দু-এক দিন শিক্ষার্থীরা এসেছিল। চাল মেরামত কাজ চলার কারণে ক্লাস নেওয়া যাচ্ছে না। আগামী রোববার থেকে ক্লাস শুরু করার আশা আছে। পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়টি মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে জানানো হয়নি।’
মনিরামপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘ঝড়ে গোপিকান্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চালা উড়ে যাওয়ার বিষয়টি আমার জানা আছে। চাল উড়ে গেলেও বিকল্পভাবে ক্লাস চালু রাখার কথা। শিক্ষকেরা যে পাঠদান পুরোপুরি বন্ধ রেখেছে তা আমার জানা নেই।’
এদিকে, ১৭ মে রাতের ঝড়ে উপজেলার দূর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষের চালা উড়ে যায়। তবে, কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়ের বারান্দায় পাঠদান অব্যাহত রেখেছে বলে জানা গেছে।
ওই ঘূর্ণিঝড়ে উপজেলার মনোহরপুর বালিকা বিদ্যালয়, টুনিয়াঘরা আলিম মাদ্রাসা, জামজামি দাখিল মাদ্রাসা ও কামালপুর দাখিল মাদ্রাসার চাল উড়ে গেছে। এর মধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিজ খরচে তা মেরামত করে নিয়েছে বলে জানা গেছে।
মনিরামপুরের ইউএনও জাকির হোসেন বলেন, ‘ঝড়ে পাঁচ-ছয়টি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ভবনের চালা উড়ে যাওয়ার খবর পেয়েছি। প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সহায়তার জন্য আবেদন করা হয়েছে। এসব আবেদন জেলা প্রশাসকের দপ্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৩ ঘণ্টা আগে