কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে স্বেচ্ছাশ্রমে ৭০ ফিট দৈর্ঘ্য ও তিন ফিট প্রস্থের বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী যদুবয়রা মাধ্যমিক ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকার জিকে ক্যানালের ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এতে সপ্তাহখানেক সময় ও শ্রম দিয়েছেন স্থানীয় প্রায় অর্ধশতাধিক যুবক।
শনিবার সকালে সরেজমিন দেখা যায়, বাঁশের একটি পরিপূর্ণ সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সেতু দিয়ে শিক্ষার্থীসহ অনেকে চলাচল করছে।
একাধিক সূত্র জানায়, যদুবয়রা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের প্রধান রাস্তা জয়বাংলা বাজার ও ছাতিয়ান বাজার। প্রধান রাস্তা দুইটি বাজার কেন্দ্রিক ও দূরবর্তী হওয়াই ছাত্রদের জন্য তেমন অসুবিধা না হলেও ছাত্রীদের নানাবিধ সমস্যা ও ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হয়। সংগত কারণেই শিক্ষার্থীরা সহজ, ঝামেলামুক্ত ও শর্টকাট জিকে ক্যানালের ওপর নির্মিত এই বাঁশের সেতু দিয়ে যাতায়াত করে। এ ছাড়াও ইউনিয়ন ভূমি অফিস ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পুলিশ ক্যাম্প, যদুবয়রা পশুহাটে চলাচলেরও শর্টকাট রাস্তা এটি। প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের দিনরাত চলাচলের রাস্তা ব্রিজটি।
এ বিষয়ে যদুবয়রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী মিনা খাতুন বলেন, জিকে ক্যানালের এপারে (পশ্চিম) আমার বাড়ি। এই বাঁশের সেতু পার হয়েই স্কুলে যেতে হয়। কিন্তু প্রতিবছরে কয়েকবার এটি ভেঙে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ওই স্কুলের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী মারিয়া বলেন, প্রতি বছরই শিক্ষার্থীরা সেতু ভেঙে পানিতে পরে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। মারাত্মক দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে। এখানে একটি টেকসই সেতু নির্মাণ হওয়া দরকার।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একাধিক ভুক্তভোগী বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান এবং কর্তৃপক্ষের চরম অবহেলায় যুগ যুগ ধরে ভোগান্তিতে শত শত শিক্ষার্থী ও কয়েক হাজার জনসাধারণ। একটি টেকসই সেতু নির্মাণ করা হলে এলাকাবাসীর উপকারে আসে।
যদুবয়রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুন্সী বজলুর রহমান বলেন, যদুবয়রা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে শিক্ষার্থী ৫৭০ জন এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ৯৫০ জন। বাঁশের সেতুটি ভেঙে গেলে ওই অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ের উপস্থিতির হার কমে যায়।
যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও যদুবয়রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. শরিফুল আলম বলেন, সেতু না থাকায় শিক্ষার্থীদের বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয়। বিশেষ করে মেয়েদের খুব কষ্ট হয়। তিনি আরও বলেন, এখানে প্রায় ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণের জন্য মাটি পরীক্ষার কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। বাকি কাজ গুলো খুব দ্রুতই বাস্তবায়ন হবে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে স্বেচ্ছাশ্রমে ৭০ ফিট দৈর্ঘ্য ও তিন ফিট প্রস্থের বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী যদুবয়রা মাধ্যমিক ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকার জিকে ক্যানালের ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এতে সপ্তাহখানেক সময় ও শ্রম দিয়েছেন স্থানীয় প্রায় অর্ধশতাধিক যুবক।
শনিবার সকালে সরেজমিন দেখা যায়, বাঁশের একটি পরিপূর্ণ সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সেতু দিয়ে শিক্ষার্থীসহ অনেকে চলাচল করছে।
একাধিক সূত্র জানায়, যদুবয়রা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের প্রধান রাস্তা জয়বাংলা বাজার ও ছাতিয়ান বাজার। প্রধান রাস্তা দুইটি বাজার কেন্দ্রিক ও দূরবর্তী হওয়াই ছাত্রদের জন্য তেমন অসুবিধা না হলেও ছাত্রীদের নানাবিধ সমস্যা ও ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হয়। সংগত কারণেই শিক্ষার্থীরা সহজ, ঝামেলামুক্ত ও শর্টকাট জিকে ক্যানালের ওপর নির্মিত এই বাঁশের সেতু দিয়ে যাতায়াত করে। এ ছাড়াও ইউনিয়ন ভূমি অফিস ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পুলিশ ক্যাম্প, যদুবয়রা পশুহাটে চলাচলেরও শর্টকাট রাস্তা এটি। প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের দিনরাত চলাচলের রাস্তা ব্রিজটি।
এ বিষয়ে যদুবয়রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী মিনা খাতুন বলেন, জিকে ক্যানালের এপারে (পশ্চিম) আমার বাড়ি। এই বাঁশের সেতু পার হয়েই স্কুলে যেতে হয়। কিন্তু প্রতিবছরে কয়েকবার এটি ভেঙে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ওই স্কুলের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী মারিয়া বলেন, প্রতি বছরই শিক্ষার্থীরা সেতু ভেঙে পানিতে পরে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। মারাত্মক দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে। এখানে একটি টেকসই সেতু নির্মাণ হওয়া দরকার।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একাধিক ভুক্তভোগী বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান এবং কর্তৃপক্ষের চরম অবহেলায় যুগ যুগ ধরে ভোগান্তিতে শত শত শিক্ষার্থী ও কয়েক হাজার জনসাধারণ। একটি টেকসই সেতু নির্মাণ করা হলে এলাকাবাসীর উপকারে আসে।
যদুবয়রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুন্সী বজলুর রহমান বলেন, যদুবয়রা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে শিক্ষার্থী ৫৭০ জন এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ৯৫০ জন। বাঁশের সেতুটি ভেঙে গেলে ওই অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ের উপস্থিতির হার কমে যায়।
যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও যদুবয়রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. শরিফুল আলম বলেন, সেতু না থাকায় শিক্ষার্থীদের বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয়। বিশেষ করে মেয়েদের খুব কষ্ট হয়। তিনি আরও বলেন, এখানে প্রায় ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণের জন্য মাটি পরীক্ষার কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। বাকি কাজ গুলো খুব দ্রুতই বাস্তবায়ন হবে।
সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
৩৭ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
৪২ মিনিট আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগেমামলার রায় জানতে উৎসুক জনতা আদালত প্রাঙ্গনে ঘুরাঘুরি করতে দেখা গেছে। সকাল ৯ টায় মামলার চার আসামিকে ঝিনাইদহ কারাগার থেকে মাগুরার আদালতে নেওয়া হবে। প্রথমে তাদের মাগুরা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ১০ টায় পাশে থাকা মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী...
১ ঘণ্টা আগে