প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ (সাতক্ষীরা)
সাগরে লঘুচাপের প্রভাবে টানা মৌসুমি বৃষ্টিতে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়েছে প্রায় অর্ধশত কাঁচা-পাকা বাড়ি।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) বিকেল থেকে বুধবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যা পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টার ভারী বর্ষণে কালিগঞ্জের প্রতিটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে হাজারো পরিবার। ডুবে গেছে জমির ফসল, আমন বীজতলা, মাছের ঘের ও পুকুর।
এর মধ্যে উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের হাড়দ্দহা গ্রামে মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ে ১৯টি বাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া ৩০টির বেশি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিন বুধবার হাড়ের গ্রামে গেলে স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুস সবুর, সজীব হোসেন, মাছিদুল ইসলামসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, গতকাল রাত ৯টার দিকে হঠাৎ ৩-৪ মিনিটের আচমকা একটি ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে যায় গ্রামের একাংশ।
তাঁরা আরও বলেন, গতকাল রাত থেকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কেউ অসহায় এই মানুষগুলোর পাশে দাঁড়াননি। ভোট এলে জনপ্রতিনিধিরা অনেক কিছুই বলেন, তবে ভোটের পর আর পাশে থাকেন না। এলাকার যুব সংঘের উদ্যোগে দুপুরে অসহায়দের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানান তাঁরা।
এ ছাড়া খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার অধিকাংশ বিলে সদ্য রোপা আমন ও বীজতলা পানিতে ডুবে আছে। শতাধিক মাছের ঘের ও পুকুর ডুবে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিরাজ হোসেন খান বলেন, 'আমি সকালে হাড়দ্দহা গ্রামে গিয়েছিলাম। আপাতত তাদের কিছু শুকনা খাবার দেওয়া হয়েছে।’ ১৯টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার রবিউল ইসলামকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
সাগরে লঘুচাপের প্রভাবে টানা মৌসুমি বৃষ্টিতে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়েছে প্রায় অর্ধশত কাঁচা-পাকা বাড়ি।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) বিকেল থেকে বুধবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যা পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টার ভারী বর্ষণে কালিগঞ্জের প্রতিটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে হাজারো পরিবার। ডুবে গেছে জমির ফসল, আমন বীজতলা, মাছের ঘের ও পুকুর।
এর মধ্যে উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের হাড়দ্দহা গ্রামে মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ে ১৯টি বাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া ৩০টির বেশি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিন বুধবার হাড়ের গ্রামে গেলে স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুস সবুর, সজীব হোসেন, মাছিদুল ইসলামসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, গতকাল রাত ৯টার দিকে হঠাৎ ৩-৪ মিনিটের আচমকা একটি ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে যায় গ্রামের একাংশ।
তাঁরা আরও বলেন, গতকাল রাত থেকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কেউ অসহায় এই মানুষগুলোর পাশে দাঁড়াননি। ভোট এলে জনপ্রতিনিধিরা অনেক কিছুই বলেন, তবে ভোটের পর আর পাশে থাকেন না। এলাকার যুব সংঘের উদ্যোগে দুপুরে অসহায়দের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানান তাঁরা।
এ ছাড়া খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার অধিকাংশ বিলে সদ্য রোপা আমন ও বীজতলা পানিতে ডুবে আছে। শতাধিক মাছের ঘের ও পুকুর ডুবে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিরাজ হোসেন খান বলেন, 'আমি সকালে হাড়দ্দহা গ্রামে গিয়েছিলাম। আপাতত তাদের কিছু শুকনা খাবার দেওয়া হয়েছে।’ ১৯টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার রবিউল ইসলামকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে