প্রতিনিধি
মোংলা (বাগেরহাট): করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলার পৌর এলাকায় প্রশাসন কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে। তবে সব ওয়ার্ডে এ বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না। উপজেলার ৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ঢিলেঢালা লকডাউন চলছে। আবার উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে জনগণের মধ্যে এ বিধিনিষেধ মানার বালাই নেই। প্রশাসন কর্তৃক কঠোর বিধি-নিষেধের দ্বিতীয় দিনে সরেজমিনে মোংলা পৌর এলাকা ঘুর এ চিত্র দেখা যায়।
মোংলা পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, মোংলা পৌর এলাকায় ৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে একটি অর্থাৎ ৪ নম্বর ওয়ার্ডটি নদীর উত্তর পাশে। পৌরসভার মূল শহর মোংলা নদীর দক্ষিণ পাশে। একদিকে যোগাযোগের সমস্যা অন্যদিকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে বন্দর, ইপিজেডসহ বিভিন্ন শিল্প কলকারখানা। সেখানে বিধিনিষেধ ছাড়াই পুরোদমে কাজ কর্ম চলছে। চলছে বাসসহ অন্যান্য যানবাহনও। তাই ৪ নম্বর ওয়ার্ডটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অরক্ষিতও। বন্দরে পণ্য ওঠানামা স্বাভাবিক থাকায় নৌপথে দেশের বিভিন্ন নদী বন্দরে নৌযানে করে মালামাল পরিবহন চলছে। পরিবহনের স্টাফরাও মোংলাসহ বিভিন্ন জায়গায় অবাধে চলাচল করছে। মোংলা দিয়ে ভারতেও কার্গো কোস্টারের যাতায়াত রয়েছে। ভারতগামী নৌযানের স্টাফরাও করোনা পরীক্ষা ছাড়াই মোংলায় অবস্থান ও চলাফেরা করে আসছে।
তবে মোংলা পৌর এলাকার বাকি ৮টি ওয়ার্ডে চলছে কঠোর করোনা বিধিনিষেধ। সকাল থেকে পুলিশ, আনসার ও স্বেচ্ছাসেবকেরা পৌর শহরে প্রবেশ মুখে ব্যারিকেড বসিয়েছে। বিনা প্রয়োজনে কোন গাড়ি এবং লোকজন ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। কাঁচা বাজার, মুদি বাজার, মাছ, মাংস বাদে বাকি সব ধরনের দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। তবে সকালে বাজারগুলোতে নারী-পুরুষের ভিড় দেখা গেছে। বাজারে ক্রেতা বিক্রেতাদের বেশির ভাগেরই মাস্ক ছিল না।
বাগেরহাট জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ একেএম হুমায়ূন কবির বলেন, মোংলায় করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় কঠোর বিধিনিষেধ চলছে। আইইডিসিআর এর খুলনার প্রতিনিধিদল গত দুইদিন (২৯ ও ৩০ মে) মোংলা এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা করছেন। মোংলায় ভারত থেকে আগত নৌযানের মাধ্যমে ভারতীয় ভেরিয়েন্টের সংক্রমণ ঝুঁকি রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে ঝুঁকির বিষয়টি নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। ঝুঁকির শঙ্কা দেখা দিলে অবশ্যই আইইডিসিআর এখান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ব্যবস্থা নেবে। তবে ওই রকম ঝুঁকি এখন মনে হচ্ছে না।
মোংলা (বাগেরহাট): করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলার পৌর এলাকায় প্রশাসন কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে। তবে সব ওয়ার্ডে এ বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না। উপজেলার ৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ঢিলেঢালা লকডাউন চলছে। আবার উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে জনগণের মধ্যে এ বিধিনিষেধ মানার বালাই নেই। প্রশাসন কর্তৃক কঠোর বিধি-নিষেধের দ্বিতীয় দিনে সরেজমিনে মোংলা পৌর এলাকা ঘুর এ চিত্র দেখা যায়।
মোংলা পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, মোংলা পৌর এলাকায় ৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে একটি অর্থাৎ ৪ নম্বর ওয়ার্ডটি নদীর উত্তর পাশে। পৌরসভার মূল শহর মোংলা নদীর দক্ষিণ পাশে। একদিকে যোগাযোগের সমস্যা অন্যদিকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে বন্দর, ইপিজেডসহ বিভিন্ন শিল্প কলকারখানা। সেখানে বিধিনিষেধ ছাড়াই পুরোদমে কাজ কর্ম চলছে। চলছে বাসসহ অন্যান্য যানবাহনও। তাই ৪ নম্বর ওয়ার্ডটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অরক্ষিতও। বন্দরে পণ্য ওঠানামা স্বাভাবিক থাকায় নৌপথে দেশের বিভিন্ন নদী বন্দরে নৌযানে করে মালামাল পরিবহন চলছে। পরিবহনের স্টাফরাও মোংলাসহ বিভিন্ন জায়গায় অবাধে চলাচল করছে। মোংলা দিয়ে ভারতেও কার্গো কোস্টারের যাতায়াত রয়েছে। ভারতগামী নৌযানের স্টাফরাও করোনা পরীক্ষা ছাড়াই মোংলায় অবস্থান ও চলাফেরা করে আসছে।
তবে মোংলা পৌর এলাকার বাকি ৮টি ওয়ার্ডে চলছে কঠোর করোনা বিধিনিষেধ। সকাল থেকে পুলিশ, আনসার ও স্বেচ্ছাসেবকেরা পৌর শহরে প্রবেশ মুখে ব্যারিকেড বসিয়েছে। বিনা প্রয়োজনে কোন গাড়ি এবং লোকজন ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। কাঁচা বাজার, মুদি বাজার, মাছ, মাংস বাদে বাকি সব ধরনের দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। তবে সকালে বাজারগুলোতে নারী-পুরুষের ভিড় দেখা গেছে। বাজারে ক্রেতা বিক্রেতাদের বেশির ভাগেরই মাস্ক ছিল না।
বাগেরহাট জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ একেএম হুমায়ূন কবির বলেন, মোংলায় করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় কঠোর বিধিনিষেধ চলছে। আইইডিসিআর এর খুলনার প্রতিনিধিদল গত দুইদিন (২৯ ও ৩০ মে) মোংলা এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা করছেন। মোংলায় ভারত থেকে আগত নৌযানের মাধ্যমে ভারতীয় ভেরিয়েন্টের সংক্রমণ ঝুঁকি রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে ঝুঁকির বিষয়টি নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। ঝুঁকির শঙ্কা দেখা দিলে অবশ্যই আইইডিসিআর এখান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ব্যবস্থা নেবে। তবে ওই রকম ঝুঁকি এখন মনে হচ্ছে না।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে