শালিখা (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার শালিখায় ঝড়ের তাণ্ডবে বিদ্যুতের খুঁটি, বসতবাড়ি, গাছপালাসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গত শনিবার ভোরবেলা ঝড়ে এ ক্ষয়ক্ষতি হয়। উপজেলার উজগ্রাম, সেওজগাতি গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগের প্রায় ১১টি খুঁটি সম্পূর্ণ হেলে পড়েছে।
ফলে তালখড়ি ইউনিয়নের সেওজগাতি, উজগ্রাম, গোবিন্দপুর, ভাটোয়াইল, লক্ষ্মীপুর, সাংদাসহ কয়েকটি গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন উপজেলার আড়পাড়া, বুনাগাতি, ধনেশ্বরগাতী, শতখালীসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন সড়কের উপড়ে ভেঙে পড়েছে বড় বড় গাছের ডালপালা আবার কোথাও সম্পূর্ণ গাছটি উপড়ে পড়েছে পাশের রাস্তার ওপরে।
স্থানীয়রা জানান আড়পাড়া-বুনাগতি সড়কের পাশে থাকা বিভিন্ন বড় বড় গাছের ডাল-পালাগুলো পঁচে গেছে। একটু ঝড় হলেই ভেঙে পড়ে রাস্তার ওপরে। ফলে বড় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে সেখানে। এ ছাড়া উপজেলার সেয়জগাতি আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষের টিনের ছাউনি উপড়ে পড়াই নষ্ট হয়ে গেছে প্রতিষ্ঠাটির বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক স্বপন বিশ্বাস বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানটি এমপিও ভুক্ত না হওয়ায় প্রতিবছর নিজস্ব অর্থায়নে সংস্কার করা হয় । তবে সরকারি কোনো সহযোগিতা পেলে প্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঠিক রাখা যেত।
উপজেলা দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, সকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেছি। সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে মানুষের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে সহায়তা করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
মাগুরার শালিখায় ঝড়ের তাণ্ডবে বিদ্যুতের খুঁটি, বসতবাড়ি, গাছপালাসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গত শনিবার ভোরবেলা ঝড়ে এ ক্ষয়ক্ষতি হয়। উপজেলার উজগ্রাম, সেওজগাতি গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগের প্রায় ১১টি খুঁটি সম্পূর্ণ হেলে পড়েছে।
ফলে তালখড়ি ইউনিয়নের সেওজগাতি, উজগ্রাম, গোবিন্দপুর, ভাটোয়াইল, লক্ষ্মীপুর, সাংদাসহ কয়েকটি গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন উপজেলার আড়পাড়া, বুনাগাতি, ধনেশ্বরগাতী, শতখালীসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন সড়কের উপড়ে ভেঙে পড়েছে বড় বড় গাছের ডালপালা আবার কোথাও সম্পূর্ণ গাছটি উপড়ে পড়েছে পাশের রাস্তার ওপরে।
স্থানীয়রা জানান আড়পাড়া-বুনাগতি সড়কের পাশে থাকা বিভিন্ন বড় বড় গাছের ডাল-পালাগুলো পঁচে গেছে। একটু ঝড় হলেই ভেঙে পড়ে রাস্তার ওপরে। ফলে বড় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে সেখানে। এ ছাড়া উপজেলার সেয়জগাতি আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষের টিনের ছাউনি উপড়ে পড়াই নষ্ট হয়ে গেছে প্রতিষ্ঠাটির বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক স্বপন বিশ্বাস বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানটি এমপিও ভুক্ত না হওয়ায় প্রতিবছর নিজস্ব অর্থায়নে সংস্কার করা হয় । তবে সরকারি কোনো সহযোগিতা পেলে প্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঠিক রাখা যেত।
উপজেলা দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, সকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেছি। সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে মানুষের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে সহায়তা করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে